অসহনীয় পর্যায়ে ফলের বাজার
- আপডেট সময় : ০১:৩৩:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৩
- / ১৬২৯ বার পড়া হয়েছে
রোজার পরে তরমুজের দাম কিছুটা কমলেও সহনীয় পর্যায়ে নেই ফলের বাজার। খুচরা বাজারে প্রতিকেজি তরমুজের দাম এখনো ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। এছাড়া আঙ্গুর, মালটা, নাশপাতি, আপেলের দাম কিছুটা কমলেও তা সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। বিক্রেতারা বলছেন, আড়তে দাম না কমায় খুচরা বাজারে প্রভাব পড়েছে। তবে ক্রেতাদের মতে, ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারণেই অস্থিতিশীল ফলের বাজার।
রোজার পরে তরমুজের দাম কিছুটা কমলেও সহনীয় পর্যায়ে নেই ফলের বাজার। খুচরা বাজারে প্রতিকেজি তরমুজের দাম এখনো ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। এছাড়া আঙ্গুর, মালটা, নাশপাতি, আপেলের দাম কিছুটা কমলেও তা সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। বিক্রেতারা বলছেন, আড়তে দাম না কমায় খুচরা বাজারে প্রভাব পড়েছে। তবে ক্রেতাদের মতে, ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারণেই অস্থিতিশীল ফলের বাজার।
কম দামের বাজার হিসেবে পরিচিত যাত্রাবাড়ী ফলের বাজার ঘুরে দেখা যায় আঙ্গুরের কেজি আড়াইশ’ টাকা, আপেল-২৮০, গালা আপেল-আড়াইশ’, মালটা ১৮০ টাকা কেজি। এছাড়া দেশী ফলের মধ্যে ছোট আনারস প্রতি পিস ৫০ টাকা, পেয়ারার কেজি ৬০ টাকা এবং সবরি কলা ৪০ থেকে ৫০ টাকা হালিতে বিক্রি হচ্ছে। প্রতিকেজি ৩০ টাকার তরমুজ ৭০ টাকায় উঠে এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। বাঙ্গীর দশাও তাই।
বিক্রেতারা জানান, আড়তে পাইকারী দাম বেশী হওয়ায় খুচরা পর্যায়ের দাম নিয়ে তারা নিরুপায়।
আর ক্রেতারা জানান, ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারণে ফলের বাজার অস্থিতিশীল। উৎপাদক ও আমদানী পর্যায় থেকে খুচরা বাজার পর্যন্ত তদারকি না থাকায় বাজার নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়েছে।
সরকারের সহযোগিতা থাকলে মধ্যস্বত্বভোগীদের সিন্ডিকেট ভেঙ্গে বাজার নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব বলে মনে করেন ভোক্তারা।