ইফতারের অন্যতম উপাদান মুড়ি ভাজায় ব্যস্ত শেরপুরের কারখানা মালিক-শ্রমিকরা
- আপডেট সময় : ০৫:৫৮:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ এপ্রিল ২০২২
- / ১৫৩৯ বার পড়া হয়েছে
রমজানে ইফতারের অন্যতম উপাদান মুড়ি ভাজা ও বস্তাবন্দিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন মুড়ি কারখানার মালিক-শ্রমিকরা। রাত-দিন মুড়ি ভাজার পট পট শব্দে মুখর কারখানাগুলো। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে শেরপুরের মুড়ি যাচ্ছে বিভিন্ন জেলায়। তবে অন্য বছরের চেয়ে বাজারে এবার চাহিদা কম, বলছেন মুড়ি বিক্রেতারা। আর ভেজাল মুড়ি যেন বাজারে না আসে, সেজন্য নিয়মিত তদারকি করছে জেলা নিরাপদ খাদ্য বিভাগ।
রমজানে রোজাদারদের কাছে ইফতারির অন্যতম উপাদান হিসেবে ব্যবহার হয় মুড়ি।
রমজান ঘিরে মুড়ি শ্রমিকরা এখন বেশ ব্যস্ত। কেউ চাল দিচ্ছেন, কেউ মেশিন চালাচ্ছেন, কেউ গরম গরম ভাজা মুড়িগুলো বস্তায় ভরে নিচ্ছে, আবার কেউ গুদামজাত করছেন। কারখানার বিক্রয় প্রতিনিধিরা আবার মুড়ির প্যাকেটগুলো দোকানে বিক্রি করছে। এখানকার উৎপাদিত মুড়ি জামালপুর, কুড়িগ্রাম, ময়মনসিংহ জেলাতেও যাচ্ছে।
তবে অন্য বছরেরর চেয়ে এবার দোকানদারদের মুড়ি কেনার আগ্রহ কম, বলছেন কারখানার মালিক।
ভেজাল মুড়ি যেন বাজারে না আসে, সেজন্য নিয়মিত তদারকি করছে জেলা নিরাপদ খাদ্য বিভাগ।
গেলো বছর রমজানে খুচরা পর্যায়ে মুড়ির দাম ছিল মানভেদে ৬০-৭০ টাকা। আর পাইকারি পর্যায়ে এ দাম ছিল ৫০ টাকা। এখন পাইকারি মূল্য মানভেদে ৬০-৭০ টাকা।