ঈদের দ্বিতীয় দিনে পর্যটন নগরী কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল
- আপডেট সময় : ০৬:১৯:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৩
- / ১৬৬৪ বার পড়া হয়েছে
ঈদের দ্বিতীয় দিনে দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠছে দেশের পর্যটন স্পটগুলো। চাঙা হয়ে উঠেছে পর্যটন ব্যবসা। পর্যটকদের নিরাপত্তায় নেয়া হয়েছে বাড়তি ব্যবস্থা।
ঈদের ছুটিতে পর্যটন নগরী কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল নেমেছে। ঈদের দ্বিতীয় দিন লাখো পর্যটক সৈকতে নেচে-গেয়ে ঈদ আনন্দে মেতে উঠেছেন। শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে তরুণ-তরুণীসহ নানা বয়সী পর্যটকের ভিড় এখন কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে। সমুদ্র সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টে হাজার হাজার পর্যটকের ভিড় দেখা যায়। পর্যটকদের কেউ কেউ সমুদ্রের লোনাপানিতে শরীর ভিজিয়ে আনন্দ–উল্লাসে মেতেছেন। কেউ আবার দ্রুতগতির জলযান জেডস্কি নিয়ে ঘুরে আসছেন গভীর সমুদ্রের জলরাশিতে। অনেকে আবার বালুচরে দাঁড়িয়ে মুঠোফোনে ছবি তুলছেন। এছাড়া উত্তর পাশে সিগাল, লাবণী পয়েন্টেও হাজার হাজার পর্যটক উপস্থিতি দেখা গেছে ।
সবুজ পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য আর আকাশে মেঘের মিতালি দেখতে এমনিতেই রুপের রাণী পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়িতে সবসময় কমবেশি পর্যটক থাকে। তবে এবার পাহাড়ের প্রধান ঐতিহ্যবাহী ও সামাজিক উৎসব বৈসাবির আমেজ আর ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে জেলার পর্যটন স্পট গুলোতে ছিলো দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। জেলার আলুটিলা, রহস্যময় সুরঙ্গ, রিছাং ঝর্না, তারেং এবং শহরের জেলা পরিষদ পার্কে গিয়ে পর্যটকদের অধিক ভির দেখা গেছে। প্রতিটি স্পটে বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
ঈদুল ফিতরের দ্বিতীয় দিনে পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটায় ভীড় জমিয়েছে হাজারো পর্যটক। গতকাল বিকাল থেকেই সৈকতে এসকল পর্যটকদের আনাগোনা বাড়ে। এছাড়া ঝাউবাগান, শুটকি পল্লী, রাখাইন মার্কেট, গঙ্গামতী ও লেম্বুরবন সহ বিভিন্ন দর্শটনীয় স্পটে রয়েছে পর্যটকদের উপস্থিতি।
রংপুরের বিনোদন উদ্যান ও চিড়িয়াখানায় সচেতনতা মূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। উৎসব পরবর্তী সময় আরো কয়েকদিন টুরিস্ট পুলিশের এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে ।