০২:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪

করোনার ভারতীয় ধরনের ঝুঁকিতে সীমান্তবর্তী জেলা কুড়িগ্রাম

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৫:১৩:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুন ২০২১
  • / ১৫২৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সীমান্তবর্তী জেলা হওয়ায় করোনার ভারতীয় ধরনের ঝুঁকিতে কুড়িগ্রাম। ভারতের তিনটি অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয়ের সাথে প্রায় পৌনে ৩শ’ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে কুড়িগ্রাম জেলার। এছাড়াও রয়েছে দুটি স্থলবন্দর- ভুরুঙ্গামারীর বঙ্গ সোনাহাট ও রৌমারীর নতুন বন্দর। আর এ কারণে করোনার ভারতীয় ধরনের সংক্রমণের ঝুঁকিতে রয়েছে এ জেলার মানুষ।

কুড়িগ্রামের ৯ উপজেলার ৭টিতেই রয়েছে ভারতীয় সীমান্ত। এ সীমান্তগুলোর অনেক জায়গায় নদী ও কাটাতার বিহীন থাকায় সেই পথ ব্যবহার করছে চোরাকারীরা। এছাড়া এসব পথে অবৈধ অনুপ্রবেশের ঘটনাও ঘটছে বিভিন্ন সময়ে। সেকারনে করোনার ভারতীয় বিভিন্ন ধরন এ জেলায় সংক্রমনের আশংকা করছেন এখানকার বাসিন্দারা। এছাড়া করোনা পরীক্ষার ল্যাব না থাকায় পর্যাপ্ত পরীক্ষা হচ্ছে না। ফলে জানাও যাচ্ছে না আক্রান্তের সঠিক সংখ্যা।

দিন মজুর শ্রেণির মানুষগুলো দেশের অধিক সংক্রমন জেলাগুলো থেকে কাজ শেষে ফিরে আসছে প্রতিনিয়ত। তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা না থাকায় সামাজিক সংক্রমনের অশংকাও রয়ে গেছে।গেল মে মাসে করোনা সংক্রমনের হার ১১ দশমিক ৩১ শতাংশ থাকলেও চলতি মাসের শুরুতেই বেড়েছে করোনা সংক্রমনের হার। জেলার দুটি স্থল বন্দরে ইমিগ্রেশন না থাকলেও ভারতীয় পরিবহনের সাথে আসা চালক ও শ্রমিকদের করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করা গেলে ভারতীয় করোনার ধরন মোকাবেলা করা সম্ভব বলে মত এ স্বাস্থ্য কর্মকর্তার।

জেলা প্রশাসক জানান, অবৈধভাবে যাতে কেউ সীমান্ত এবং স্থল বন্দর দিয়ে এ জেলায় প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য বিজিবি, পুলিশ, জনপ্রতিনিধিসহ বন্দর সংশ্লিষ্টদের সাথে মত বিনিময় করে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে।

সীমান্তে কঠোর নিরাপত্তা ও জন সচেতনতা বাড়িয়ে ভারতীয় ধরণ ঠেকানোর পাশাপাশি করোনা সংক্রমনের হার কমিয়ে আনতে সচেষ্ট থাকবে প্রশাসন এমনটাই মনে করেন জেলার সচেতন মানুষ।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

করোনার ভারতীয় ধরনের ঝুঁকিতে সীমান্তবর্তী জেলা কুড়িগ্রাম

আপডেট সময় : ০৫:১৩:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুন ২০২১

সীমান্তবর্তী জেলা হওয়ায় করোনার ভারতীয় ধরনের ঝুঁকিতে কুড়িগ্রাম। ভারতের তিনটি অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয়ের সাথে প্রায় পৌনে ৩শ’ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে কুড়িগ্রাম জেলার। এছাড়াও রয়েছে দুটি স্থলবন্দর- ভুরুঙ্গামারীর বঙ্গ সোনাহাট ও রৌমারীর নতুন বন্দর। আর এ কারণে করোনার ভারতীয় ধরনের সংক্রমণের ঝুঁকিতে রয়েছে এ জেলার মানুষ।

কুড়িগ্রামের ৯ উপজেলার ৭টিতেই রয়েছে ভারতীয় সীমান্ত। এ সীমান্তগুলোর অনেক জায়গায় নদী ও কাটাতার বিহীন থাকায় সেই পথ ব্যবহার করছে চোরাকারীরা। এছাড়া এসব পথে অবৈধ অনুপ্রবেশের ঘটনাও ঘটছে বিভিন্ন সময়ে। সেকারনে করোনার ভারতীয় বিভিন্ন ধরন এ জেলায় সংক্রমনের আশংকা করছেন এখানকার বাসিন্দারা। এছাড়া করোনা পরীক্ষার ল্যাব না থাকায় পর্যাপ্ত পরীক্ষা হচ্ছে না। ফলে জানাও যাচ্ছে না আক্রান্তের সঠিক সংখ্যা।

দিন মজুর শ্রেণির মানুষগুলো দেশের অধিক সংক্রমন জেলাগুলো থেকে কাজ শেষে ফিরে আসছে প্রতিনিয়ত। তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা না থাকায় সামাজিক সংক্রমনের অশংকাও রয়ে গেছে।গেল মে মাসে করোনা সংক্রমনের হার ১১ দশমিক ৩১ শতাংশ থাকলেও চলতি মাসের শুরুতেই বেড়েছে করোনা সংক্রমনের হার। জেলার দুটি স্থল বন্দরে ইমিগ্রেশন না থাকলেও ভারতীয় পরিবহনের সাথে আসা চালক ও শ্রমিকদের করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করা গেলে ভারতীয় করোনার ধরন মোকাবেলা করা সম্ভব বলে মত এ স্বাস্থ্য কর্মকর্তার।

জেলা প্রশাসক জানান, অবৈধভাবে যাতে কেউ সীমান্ত এবং স্থল বন্দর দিয়ে এ জেলায় প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য বিজিবি, পুলিশ, জনপ্রতিনিধিসহ বন্দর সংশ্লিষ্টদের সাথে মত বিনিময় করে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে।

সীমান্তে কঠোর নিরাপত্তা ও জন সচেতনতা বাড়িয়ে ভারতীয় ধরণ ঠেকানোর পাশাপাশি করোনা সংক্রমনের হার কমিয়ে আনতে সচেষ্ট থাকবে প্রশাসন এমনটাই মনে করেন জেলার সচেতন মানুষ।