কারো হিমশিম খেতে হচ্ছে বাড়িভাড়ার টাকা জোগাড় করতে, তিনবেলার আহার জোটাতে
- আপডেট সময় : ০৪:৪০:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ জুলাই ২০২১
- / ১৫২৬ বার পড়া হয়েছে
কারো হিমশিম খেতে হচ্ছে বাড়িভাড়ার টাকা জোগাড় করতে, কারো নিত্যদিনের যুদ্ধ তিনবেলার আহার জোটাতে ।করোনা মহামারিকালে চলতে থাকা বিধিনিষেধে এমন নির্মম বাস্তবতার শিকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। চাকুরি হারিয়ে অনেকেই, পেশা পরিবর্তন করতেও বাধ্য হয়েছেন,এই মহামারির সময়ে।
বাড্ডা এলাকায় ১০ বছর ধরে ভ্যানে ডাব বিক্রি করেন নজরুল ইসলাম। ডাব বিক্রির টাকায় পরিবার নিয়ে চলছিলো বেশ । কিন্তু মহামারি এই সময়ে জীবনের খেই হারাতে বসেছেন তিনি। পরিবার পরিজন নিয়ে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে জীবন।
নজরুলের চেয়েও জীবনের নির্মম বাস্তবতাটা বেশ ভালোভাবেই বুঝতে শুরু করেছেন সদ্য চাকুরি হারানো রানা।প্রতিষ্ঠান বন্ধ ,তাই বেতনও বন্ধ । চাকুরি হারিয়ে, অনেকটা বাধ্য হয়ে ভ্যানে করে লেবু বিক্রি শুরু করেছেন তিনি। লোক লজ্জার ভয়ে ক্যামেরার সামনে কথা বলতে রাজি নন তিনি।
করোনা এই সময়ে পেশা পরিবর্তন করা মানষের সংখ্যা একেবারে কম নয়। দুলাল হোসেন রাজধানীর একটি হোটেলে চাকুরি করতেন। কিন্তু হোটেল ব্যবসায় মন্দা চলায়. অন্যকাজ খুঁজে নিতে হয়েছে তাকে।
এমনিতেই বিক্রি কম,আবার বিধিনিষেধ থাকায় অনেক সময় বন্ধ রাখতে হচ্ছে দোকানগুলো। যার কারনে,সেভাবে ক্রেতাও পাচ্ছেন না তারা।
চলমান বিধিনিষেধ শেষ হবে ৫ আগস্ট। তবে নতুন করে মেয়াদ বাড়ানো হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি।