খুলনা সিটি নির্বাচনে আ’লীগের বিরুদ্ধে জনসংযোগে বাধা দেয়ার অভিযোগ জাতীয় পার্টির
- আপডেট সময় : ০৫:২১:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ মে ২০২৩
- / ১৫৮৮ বার পড়া হয়েছে
খুলনা সিটি নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা। সকাল থেকেই চলছে গণসংযোগ। আওয়ামী লীগ প্রার্থী বলেছেন, বিজয়ী হলে খুলনায় বন্ধ হওয়ার শিল্প কারখানা চালুর ব্যাপারে উদ্যোগ নেবেন তিনি। তবে জাতীয় পার্টির প্রার্থী অভিযোগ করেছেন,তাদের প্রচারণায় বাধা দিচ্ছে সরকার দলীয় নেতাকর্মীরা। আর ২৮ দফা নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
আওয়ামী লীগ মেয়র প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক বাংলাদেশ ব্যাংক এলাকায় নির্বাচনী জনসংযোগ করেন। অন্যদিকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এসএম শফিকুল ইসলাম মধু, রুপসা ট্রফিক মোড় ও ঘাট এলাকায় প্রচারণা চালান। আর সবার আগেই নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়র প্রার্থী।
জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী, তার জনসংযোগে অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা তার সমর্থক ও নেতাকর্মীদের প্রচারণায় বাধা দিচ্ছে।
তবে প্রতিদ্বন্দি প্রার্থীদের প্রচারণায় বাধা দেয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে আওয়ামী লীগ মেয়র প্রার্থী বলেন, তিনি নির্বাচিত হলে খুলনায় বন্ধ হওয়ার শিল্প কারখানা চালুর ব্যাপারে উদ্যোগ নেবেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী আব্দুল্লাহ আউয়াল স্থানীয় প্রেস ক্লাবে তার নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করে বলেন, খুলনা সিটি কর্পোরেশন দুর্নীতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। তিনি সেই দুর্নীতি দমন করতে চান।
এবার মেয়র পদে ৪, সাধারণ ওয়ার্ডে ১৩৬ এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ৩৯সহ মোট ১৭৯ জন প্রার্থী খুলনা সিটি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
বরিশাল ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের উপস্থিতি নিয়ে প্রার্থীদের সন্দেহ থাকায়, ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের উপস্থিত হতে আহবান জানাচ্ছেন মেয়র প্রার্থীরা।
নানা উন্নয়নের প্রতিশ্রতি দিয়ে বরিশাল নগরীর রসুলপুর কলোনিতে জনসংযোগ করেন লাঙ্গল প্রার্থী ইকবাল হোসেন তাপস। এসময় তিনি বরিশাল সিটিকে আইটি সিটি হিসেবে গড়ে তোলার নিশ্চয়তা দেন।
নগরীর গ্রান্ড পার্ক হোটেলে মেট্রোপলিটন চেম্বার অফ কমার্সের মতবিনিময় সভায় যোগ দিয়ে নৌকার প্রার্থী খোকন বলেন, উন্নয়ন ও নগরবাসীর আশা পূরণে নৌকা মার্কায় ভোট দেয়ার কোন বিকল্প নেই।
বরিশাল সিটিতে মোট ভোটার ২ লক্ষ ৭৬ হাজার।