০৭:৩৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪

গাজীপুর-টঙ্গী-উত্তরা-বিমানবন্দর করিডোরে বিআরটি’র নির্মাণকাজে ধীরগতি : দুর্ভোগে যাত্রীরা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:২২:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ মে ২০২২
  • / ১৫৭২ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

গাজীপুর-টঙ্গী-উত্তরা-বিমানবন্দর করিডোরে ২০ কিলোমিটার বিআরটি’র নির্মাণকাজে ধীরগতির কারণে চরম দুর্ভোগে যাত্রীরা। বড় বড় গর্তে পড়ে প্রায়ই বিকল হচ্ছে যানবাহন। ঘটছে মারাত্মক দুর্ঘটনা। সামান্য বৃষ্টিতেই দুর্ভোগ বেড়ে যায় কয়েক গুণ। কাজ শেষ না করে দফায় দফায় বরাদ্দ ও সময় বাড়াচ্ছে কর্তৃপক্ষ। দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার দাবি ভুক্তভোগিদের।

আরামদায়ক, ব্যয় সাশ্রয়ী, পরিবেশবান্ধব, আধুনিক, টেকসই ও নিরাপদ নগর পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাওয়ার কথা ছিল বাস রেপিড ট্রানজিট লাইন নির্মাণের কাজ। কিন্তু, গাজীপুর-টঙ্গী-উত্তরা-বিমানবন্দর করিডোরে ২০ কিলোমিটার বিআরটি’র রাস্তা এখন উল্টো মোড় নিয়েছে। বেহাল সড়কে প্রতিনিয়ত যানজট, দুর্ঘটনা যাত্রীদের জীবনে অনিবার্য পরিণতি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

উঁচু-নিচু রাস্তায় জলাবদ্ধতায় গাড়ির ঝাঁকুনিতে শিশু ও বৃদ্ধ যাত্রীরা অসুস্থ্য হয়ে পড়ে।

খানাখন্দে কোন নির্দেশক না থাকায় রাতে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে বিভিন্ন শ্রেনীর পরিবহণ। সীমাহীন ভোগান্তি পোহায় চালকসহ সাধারণ যাত্রীরা।

দীর্ঘদিন ধরে বেহাল দশায় পড়ে আছে সড়কটি। অনুসন্ধানে জানা গেছে, নির্মাণকাজে ধীরগতিই এজন্য দায়ী। ২০১২ সালে এই প্রকল্পের কাজ শুরু করার কথা ছিল। কিন্তু, অর্থ সংকটে পেছানো হয় কয়েক দফা।

প্রকল্পে ধীরগতির কারণ ব্যাখ্যা করেন, বিআরটিএ’এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

ধীরগতির নির্মাণ কাজে সড়ক দুর্ঘটনা বেড়েছে বলে মনে করে বিআরটিএ’র রোড় সেফটির পরিচালক। এজন্য কর্তৃপক্ষের দায়িত্বহীনতাকেই দায়ী বলে মনে করেন তিনি।

শুধু আশ্বাস নয়, গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি দ্রুত সংস্কারের মাধ্যমে চলাচলের উপযোগী করার দাবি জানিয়েছে যাত্রী, চালক ও স্থানীয়রা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

গাজীপুর-টঙ্গী-উত্তরা-বিমানবন্দর করিডোরে বিআরটি’র নির্মাণকাজে ধীরগতি : দুর্ভোগে যাত্রীরা

আপডেট সময় : ০১:২২:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ মে ২০২২

গাজীপুর-টঙ্গী-উত্তরা-বিমানবন্দর করিডোরে ২০ কিলোমিটার বিআরটি’র নির্মাণকাজে ধীরগতির কারণে চরম দুর্ভোগে যাত্রীরা। বড় বড় গর্তে পড়ে প্রায়ই বিকল হচ্ছে যানবাহন। ঘটছে মারাত্মক দুর্ঘটনা। সামান্য বৃষ্টিতেই দুর্ভোগ বেড়ে যায় কয়েক গুণ। কাজ শেষ না করে দফায় দফায় বরাদ্দ ও সময় বাড়াচ্ছে কর্তৃপক্ষ। দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার দাবি ভুক্তভোগিদের।

আরামদায়ক, ব্যয় সাশ্রয়ী, পরিবেশবান্ধব, আধুনিক, টেকসই ও নিরাপদ নগর পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাওয়ার কথা ছিল বাস রেপিড ট্রানজিট লাইন নির্মাণের কাজ। কিন্তু, গাজীপুর-টঙ্গী-উত্তরা-বিমানবন্দর করিডোরে ২০ কিলোমিটার বিআরটি’র রাস্তা এখন উল্টো মোড় নিয়েছে। বেহাল সড়কে প্রতিনিয়ত যানজট, দুর্ঘটনা যাত্রীদের জীবনে অনিবার্য পরিণতি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

উঁচু-নিচু রাস্তায় জলাবদ্ধতায় গাড়ির ঝাঁকুনিতে শিশু ও বৃদ্ধ যাত্রীরা অসুস্থ্য হয়ে পড়ে।

খানাখন্দে কোন নির্দেশক না থাকায় রাতে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে বিভিন্ন শ্রেনীর পরিবহণ। সীমাহীন ভোগান্তি পোহায় চালকসহ সাধারণ যাত্রীরা।

দীর্ঘদিন ধরে বেহাল দশায় পড়ে আছে সড়কটি। অনুসন্ধানে জানা গেছে, নির্মাণকাজে ধীরগতিই এজন্য দায়ী। ২০১২ সালে এই প্রকল্পের কাজ শুরু করার কথা ছিল। কিন্তু, অর্থ সংকটে পেছানো হয় কয়েক দফা।

প্রকল্পে ধীরগতির কারণ ব্যাখ্যা করেন, বিআরটিএ’এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

ধীরগতির নির্মাণ কাজে সড়ক দুর্ঘটনা বেড়েছে বলে মনে করে বিআরটিএ’র রোড় সেফটির পরিচালক। এজন্য কর্তৃপক্ষের দায়িত্বহীনতাকেই দায়ী বলে মনে করেন তিনি।

শুধু আশ্বাস নয়, গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি দ্রুত সংস্কারের মাধ্যমে চলাচলের উপযোগী করার দাবি জানিয়েছে যাত্রী, চালক ও স্থানীয়রা।