গো-খাদ্যের দাম বাড়ায় কোরবানির পশুর দাম কমার শঙ্কা
- আপডেট সময় : ০১:৩৯:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ জুন ২০২৩
- / ১৬২৩ বার পড়া হয়েছে
বৈশ্বিক মন্দার পরিস্থিতিতে দাম বেড়েছে গো-খাদ্যের তাই কোরবানির পশুর দাম কমার শঙ্কায় রয়েছেন খুলনার খামারিরা। খামারগুলোতে বছরজুড়ে বিভিন্ন জাতের গরু লালনপালন করে বেশি দামে বিক্রির টার্গেট থাকে কোরবানির ঈদ ঘিরে। এদিকে, সাতক্ষীরা পাটকেলঘাটা প্রান্তিক খামারি আব্দুল আলিমের খামারে লালন-পালনকৃত ষাড় সম্রাট। যার উচ্চতা ৮ ফুট দৈর্ঘ্য ১০ ফুটের বেশি, ওজন প্রায় ৩৫ মণের উপরে। মূল্য হাঁকা হচ্ছে ১৫ লাখ টাকা।
খুলনার বিভিন্ন হাটবাজারে চাহিদার তুলনায় কোরবানির পশু যোগান বেশি থাকলেও গো-খাদ্য ও নানা উপকরণসহ সার্বিক লালন-পালনে খরচ বেড়েছে।এতে পশুর দাম গতবারের তুলনায় বেশি বলছেন খামারিরা,ক্রেতারা পড়েছেন বিপাকে।
জেলা প্রানিসম্পদ কর্মকর্তা বলছেন,জেলায় ৯২ হাজার ৩৭৫টি পশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত আছে।জেলায় চাহিদা রয়েছে ৮৯ হাজার ৮৬৭টির। প্রায় তিন হাজার পশু বেশি আছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
জেলা প্রানিসম্পদ কর্মকর্তা, খুলনা।
মহানগর ও জেলায় এবার পশুর হাট বসবে ২৭টি।এর মধ্যে জেলার ৯টি উপজেলায় ২৬টি ও মহানগরে একটি হাট বসছে।
এদিকে, সাতক্ষীরায় ২০১৮ সালের জুন মাসে ৬০ হাজার টাকা দিয়ে একটি ফ্রিজিয়ান জাতের গরুর বাছুর ক্রয় করেন পাটকেলঘাটার চৌগাছা গ্রামের আব্দুল আলিম। চার বছর ধরে যত্ন করে নিজ সন্তানের মত লালন পালন করেছেন ষাড়টি। সু-উচ্চ বিশাল স্বাস্থ্যের অধিকারি সম্রাটকে কোরবানির হাটে তোলার আগেই দেখতে আব্দুল আলিমের বাড়ীতে ভীড়
জমাচ্ছেন উৎসুক মানুষ।
কিন্তু লালন-পালন করতে অনেক অর্থ ধার দেনা করতে বাধ্য হচ্ছেন জানান, সম্রাটের পালন কর্তা
সাতক্ষীরা জেলায় একক ভাবে সখের বসে এক/দুইটি গরু পালন করে চাষিরা ব্যাপক সাড়া ফেলেছে জানান, জেলা প্রাণি সম্পাদ কর্মকর্তা….
জেলায় এবছর ৯ হাজার ৯২৬টি খামারে ১ লক্ষ ১৪ হাজার ৯৫৮টি বিভিন্ন প্রজাতির পশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত করেছে খামারিরা।