চালের দাম বৃদ্ধির জন্য সরকারি সিদ্ধান্তকে দূষছেন ব্যবসায়ীরা
- আপডেট সময় : ০৮:৩৩:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০১৯
- / ১৫৬৩ বার পড়া হয়েছে
চালের দাম বৃদ্ধির জন্য সরকারি সিদ্ধান্তকে দূষছেন রাজধানী ঢাকার বাদামতলী-বাবুবাজারের পাইকারী ব্যবসায়ীরা। তাদের দাবি, সরকার ২৬ টাকায় ধান এবং ৩৬ টাকা চালের দাম নির্ধারণ করে দেয়ায়, বাজারে এর প্রভাব পড়েছে। পাইকারী বাজারের তুলনায় খুচরা বাজারের দামের অস্বাভাবিক বেশির বিষয়টি সরকারকে কঠোরভাবে নজরদারিতে আনার দাবি জানান পাইকারী ব্যবসায়ীরা।
গেলো ৩১ অক্টোবর সরকার কৃষকদের কাছ থেকে ২৬ টাকা দরে ৬ লাখ মেট্টিক টন ধান এব ৩৬ টাকা দরে সাড়ে ৩ লাখ মেট্টিক টন সিদ্ধ চাল কেনার ঘোষণা দেয়। এই ঘোষণার দু’তিন দিনের মধ্যে বাজারে বেড়ে যায় চালের দাম।
কেজি প্রতি ৪ থেকে ৬ টাকা বেড়ে যায় প্রায় সব ধরণের চাল। বেশি চাহিদার মিনিকেটের দাম বাড়ে সবচে বেশি। দাম বৃদ্ধির পেছনে সরকারের ওই ঘোষণাকে দায়ি করেন বাদাতলীর আড়তদাররা।
চালের দাম বৃদ্ধিকে সহনীয় এবং যৌক্তিক বলে মনে করেন আড়তদার সমিতির এই নেতা।
এদিকে, আড়ত থেকে পাইকারী এবং মহল্লার খুচরা বাজারে চালের দামের ফারাক ৬ থেকে ৮ টাকা। খুচরা ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফার বিষয়টিতে নজরদারির পরামর্শ দেন আড়তদার ও পাইকারী ব্যবসায়ীরা।
২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ধান ও চাল সংগ্রহে অভিযানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ফলে শিগগিরই চালের দাম কিছুটা কমবে বলে আশা ব্যবসায়ীদের।