০২:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪

চীনামাটির পাহাড় কেটে ইট তৈরী করছে এস আলমের আত্মীয়রা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:০১:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ১৭৩৯ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মুল্যবান চীনামাটির পাহাড় কেটে ইট তৈরী করছে মীর গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান মীর ব্রীকস। ইতিমধ্যে একটি পাহাড় কেটে সাবাড় করে দিয়েছে তারা। পতিত স্বৈরাচার সরকারের লুটেরা সিন্ডিকেটের হোতা এস আলের আত্মীয় হওয়ায় কয়েক বছর ধরে নির্বিচারে পাহাড় কাটলেও তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার সাহস করেনি প্রশাসন। তবে পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে পরিবেশ অধিদফতর অভিযান চালিয়ে পাহাড় কাটার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেও থেমে নেই পরিবেশ ধ্বংসের কাজ।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারির পাহাড়ি এলাকার দৃশ্য এটি। পাহাড়ের আশে-পাশে ইট ভাটা তৈরীর নিয়ম না থাকলেও পতিত সরকারের প্রভাবে অবৈধভাবে অটো ইটের কারখানা তৈরী করেছে মীর গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান মীর ব্রীকস। ফুটেজ-১

ইট তৈরীর প্রধান কাঁচামাল মাটির জন্য বেছে নেয়া হয়েছে আশপাশের চীনামাটির পাহাড়গুলো। গত তিন বছর ধরে দিনে রাতে মেশিন লাগিয়ে বেশ কয়েকটি পাহাড় কেটে সাবাড় করে দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। অথচ এতদিন তাদের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস করেনি কেউ। ফুটেজ-২ কারণ মীর গ্রুপের মালিক আব্দুস সালাম; এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলম মাসুদের বেয়াই। জিএফএক্স-১,২ আলফা হবে

পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতির পর সেখানে অভিযান চালায় পরিবেশ অধিদফতর। জিএফএক্স-৩ পাহাড়ের ঢালা গাছ লাগানোর পাশাপাশি পাহাড় কাটার ওপর নিশেধাজ্ঞা দিয়ে বেশ কয়েকটি সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেয় পরিবেশ অধিদফতর। কিন্তু এরপরও রাতের আধারে থেমে নেই পাহাড় ধ্বংসের কাজ। ফুটেজ-৩

পরিবেশকর্মীরা বলছেন, প্রশাসনের আন্তরিকতা আর সরকারের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ছাড়া পাহাড় ও পরিবেশ রক্ষা সম্ভব নয়। সেটাফ

পরিবেশ অধিদফতর বলছে, এতদিন ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে অনেকেই অনেককিছু করে পার পেয়ে গেছে। কিন্তু এখন পাহাড় ও পরিবেশ ধ্বংসের সঙ্গে জড়িতদের আর ছাড় দেয়া হবে না।

শুধু একটি দুটি প্রতিষ্ঠানই নয় নগর ও জেলা জুড়ে ছোট বড় কয়েকশো পাহাড়ে অবৈধ দখলদারের সংখ্যা কয়েক হাজার। কিন্তু তার কোন সঠিক পরিসংখ্যন নেই কারো কাছে। ফুটেজ-২ তবে হালে এসব দখলদারদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে পরিবেশ অধিদফতর। ফুটেজ-৪

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

চীনামাটির পাহাড় কেটে ইট তৈরী করছে এস আলমের আত্মীয়রা

আপডেট সময় : ০১:০১:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মুল্যবান চীনামাটির পাহাড় কেটে ইট তৈরী করছে মীর গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান মীর ব্রীকস। ইতিমধ্যে একটি পাহাড় কেটে সাবাড় করে দিয়েছে তারা। পতিত স্বৈরাচার সরকারের লুটেরা সিন্ডিকেটের হোতা এস আলের আত্মীয় হওয়ায় কয়েক বছর ধরে নির্বিচারে পাহাড় কাটলেও তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার সাহস করেনি প্রশাসন। তবে পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে পরিবেশ অধিদফতর অভিযান চালিয়ে পাহাড় কাটার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেও থেমে নেই পরিবেশ ধ্বংসের কাজ।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারির পাহাড়ি এলাকার দৃশ্য এটি। পাহাড়ের আশে-পাশে ইট ভাটা তৈরীর নিয়ম না থাকলেও পতিত সরকারের প্রভাবে অবৈধভাবে অটো ইটের কারখানা তৈরী করেছে মীর গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান মীর ব্রীকস। ফুটেজ-১

ইট তৈরীর প্রধান কাঁচামাল মাটির জন্য বেছে নেয়া হয়েছে আশপাশের চীনামাটির পাহাড়গুলো। গত তিন বছর ধরে দিনে রাতে মেশিন লাগিয়ে বেশ কয়েকটি পাহাড় কেটে সাবাড় করে দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। অথচ এতদিন তাদের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস করেনি কেউ। ফুটেজ-২ কারণ মীর গ্রুপের মালিক আব্দুস সালাম; এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলম মাসুদের বেয়াই। জিএফএক্স-১,২ আলফা হবে

পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতির পর সেখানে অভিযান চালায় পরিবেশ অধিদফতর। জিএফএক্স-৩ পাহাড়ের ঢালা গাছ লাগানোর পাশাপাশি পাহাড় কাটার ওপর নিশেধাজ্ঞা দিয়ে বেশ কয়েকটি সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেয় পরিবেশ অধিদফতর। কিন্তু এরপরও রাতের আধারে থেমে নেই পাহাড় ধ্বংসের কাজ। ফুটেজ-৩

পরিবেশকর্মীরা বলছেন, প্রশাসনের আন্তরিকতা আর সরকারের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ছাড়া পাহাড় ও পরিবেশ রক্ষা সম্ভব নয়। সেটাফ

পরিবেশ অধিদফতর বলছে, এতদিন ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে অনেকেই অনেককিছু করে পার পেয়ে গেছে। কিন্তু এখন পাহাড় ও পরিবেশ ধ্বংসের সঙ্গে জড়িতদের আর ছাড় দেয়া হবে না।

শুধু একটি দুটি প্রতিষ্ঠানই নয় নগর ও জেলা জুড়ে ছোট বড় কয়েকশো পাহাড়ে অবৈধ দখলদারের সংখ্যা কয়েক হাজার। কিন্তু তার কোন সঠিক পরিসংখ্যন নেই কারো কাছে। ফুটেজ-২ তবে হালে এসব দখলদারদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে পরিবেশ অধিদফতর। ফুটেজ-৪