০১:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪

চীনের করোনা ভাইরাসের কারণে অস্থির দেশের খাদ্যপণ্যের বাজার

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১০:৩৫:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২০
  • / ১৫৪৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চীনের করোনা ভাইরাসের কারণে অস্থির দেশের খাদ্যপণ্যের বাজার। বিশেষ করে মশলা আর ফলের বাজারে দাম বেড়েছে অস্বাভাবিক। তবে সহসা সংকট সমাধানের পথ না দেখে, বিকল্প বাজারের সন্ধানে নেমেছেন ব্যবসায়ীরা। তাদের দাবি, অন্য দেশ থেকে পণ্য এনে চাহিদা মেটানো গেলেও, দাম বাড়বে কয়েকগুন।

টানা কয়েক মাস ধরে অস্থির পেঁয়াজের বাজার সহনশীল হয়ে ওঠার আগেই বাড়তে শুরু করেছে আদা, রসুনসহ বিভিন্ন ধরণের মশলা জাতীয় পণ্যের দাম। দেশের সবচেয়ে বড় পাইকারী বাজার খাতুনগঞ্জে গেল দশ দিনের ব্যবধানে চীন থেকে আসা প্রতিটি পণ্যের দাম বেড়েছে ২ থেকে ৩ গুন।

একই দশা চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় ফলের বাজার ফলমন্ডির। আপেল, কমলা, নাসপাতি, মাল্টা, আনারসহ চীন থেকে আসা অন্তত ২০ ধরণের ফল দিয়ে মেটানো হতো দেশের চাহিদা।দেশটিতে ছড়িয়ে পরা করোনা ভাইরাসের কারণে, গেল ১৫ দিনে কোন চালান না আসায় সংকটের মুখে এই বাজারও। ফুটেজ-২

ব্যবসায়ীরা বলছেন, চীনের সংকট সহসায় সমাধানের পথ না দেখে থাইল্যান্ড থেকে রসুন, মিয়ানমার থেকে আদা, ব্রাজিল, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত ও পাকিস্তান থেকে ফল আনতে উদ্যোগী হয়েছেন তারা। কিন্তু এসব পণ্য আসতে আরো অন্তত ১৫ থেকে ২০ দিন লাগবে। এই সময়ে বাজার কোথায় গিয়ে ঠেকে তা নিয়েই দুশ্চিন্তায় তারা।

আমদানী কারকরা বলছেন, ৩০ জানুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শিপমেন্ট বন্ধ থাকলেও ১৬ ফেব্রুয়ারী থেকে তা স্বল্প পরিসরে শুরুর ঘোষণা দিয়েছে চীন। এই শিপমেন্ট শুরু হলে সংকট নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাবে না। স্বাভাবিক সময়ে প্রতি ৩ দিনে গড়ে দুটি করে জাহাজ চীন থেকে চট্টগ্রামে এলেও গেল ২০ দিনে এসেছে মাত্র একটি জাহাজ। হঠাৎ করে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সেদেশের বিভিন্ন কোস্পানীকে এলসি করে বিপাকে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা। বিকল্প বাজার পাওয়া গেলেও পুঁজির যোগান নিয়ে শংকিত তারা। ফুটেজ-৩

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

চীনের করোনা ভাইরাসের কারণে অস্থির দেশের খাদ্যপণ্যের বাজার

আপডেট সময় : ১০:৩৫:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২০

চীনের করোনা ভাইরাসের কারণে অস্থির দেশের খাদ্যপণ্যের বাজার। বিশেষ করে মশলা আর ফলের বাজারে দাম বেড়েছে অস্বাভাবিক। তবে সহসা সংকট সমাধানের পথ না দেখে, বিকল্প বাজারের সন্ধানে নেমেছেন ব্যবসায়ীরা। তাদের দাবি, অন্য দেশ থেকে পণ্য এনে চাহিদা মেটানো গেলেও, দাম বাড়বে কয়েকগুন।

টানা কয়েক মাস ধরে অস্থির পেঁয়াজের বাজার সহনশীল হয়ে ওঠার আগেই বাড়তে শুরু করেছে আদা, রসুনসহ বিভিন্ন ধরণের মশলা জাতীয় পণ্যের দাম। দেশের সবচেয়ে বড় পাইকারী বাজার খাতুনগঞ্জে গেল দশ দিনের ব্যবধানে চীন থেকে আসা প্রতিটি পণ্যের দাম বেড়েছে ২ থেকে ৩ গুন।

একই দশা চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় ফলের বাজার ফলমন্ডির। আপেল, কমলা, নাসপাতি, মাল্টা, আনারসহ চীন থেকে আসা অন্তত ২০ ধরণের ফল দিয়ে মেটানো হতো দেশের চাহিদা।দেশটিতে ছড়িয়ে পরা করোনা ভাইরাসের কারণে, গেল ১৫ দিনে কোন চালান না আসায় সংকটের মুখে এই বাজারও। ফুটেজ-২

ব্যবসায়ীরা বলছেন, চীনের সংকট সহসায় সমাধানের পথ না দেখে থাইল্যান্ড থেকে রসুন, মিয়ানমার থেকে আদা, ব্রাজিল, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত ও পাকিস্তান থেকে ফল আনতে উদ্যোগী হয়েছেন তারা। কিন্তু এসব পণ্য আসতে আরো অন্তত ১৫ থেকে ২০ দিন লাগবে। এই সময়ে বাজার কোথায় গিয়ে ঠেকে তা নিয়েই দুশ্চিন্তায় তারা।

আমদানী কারকরা বলছেন, ৩০ জানুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শিপমেন্ট বন্ধ থাকলেও ১৬ ফেব্রুয়ারী থেকে তা স্বল্প পরিসরে শুরুর ঘোষণা দিয়েছে চীন। এই শিপমেন্ট শুরু হলে সংকট নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাবে না। স্বাভাবিক সময়ে প্রতি ৩ দিনে গড়ে দুটি করে জাহাজ চীন থেকে চট্টগ্রামে এলেও গেল ২০ দিনে এসেছে মাত্র একটি জাহাজ। হঠাৎ করে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সেদেশের বিভিন্ন কোস্পানীকে এলসি করে বিপাকে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা। বিকল্প বাজার পাওয়া গেলেও পুঁজির যোগান নিয়ে শংকিত তারা। ফুটেজ-৩