০৯:০২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

জলাবদ্ধতা নিরসন নিয়ে ফের মুখোমুখী চট্টগ্রামের উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানগুলো

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৪:২২:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০১৯
  • / ১৫৭১ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সাত হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে চলমান জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্প নিয়ে ফের মুখোমুখী চট্টগ্রামের উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানগুলো। সিটি কর্পোরেশন বলছে, সিডিএর অদক্ষতার কারণেই বিশাল অংকের টাকা অপচয় হতে চলেছে। আর সিডিএ’ বলছে প্রকল্প শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে। তবে প্রতিষ্ঠানটির বিদায়ী চেয়ারম্যান দুষছেন সিটি কর্পোরেশনের অসহযোগীতাকেই। এদিকে দু’বছরে সুফল না আসায় প্রকল্পের সফলতা নিয়ে সন্দিহান সাবেক পানি সম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।

চলতি বছর অন্তত ১০ বার পানিতে ডুবেছে চট্টগ্রাম। মাত্র আধা ঘন্টার বৃষ্টির পানিও ধারণ করার সক্ষমতা নেই বন্দরনগরীর। অথচ চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সিডিএ’র তত্বাবধানে এই জলাবদ্ধতা নিরসনে, সাত হাজার কোটি টাকার কাজ চলছে ২০১৭ সাল থেকে। কথা ছিলো ১৮ সাল থেকেই সুফল পাবে নগরবাসী। কিন্তু ১৯ সালেও পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি।

এ সংক্রান্ত একটি মতবিনিময় সভায় প্রকল্পের সফলতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন সাবেক পানি সম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। আর সিটি মেয়রের অভিযোগ সিডিএর সাবেক চেয়ারম্যান আবদুচ ছালামের অদক্ষতার কারণেই প্রধানমন্ত্রীর দেয়া প্রায় সাত হাজার কোটি টাকার পুরোটাই অপচয় হতে চলেছে।

আলোচিত মেগা প্রকল্পটির শুরুতে দায়িত্বে থাকা সিডিএ’র সাবেক চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম বলছেন, সমালোচনা না করে সমন্বয়ের মাধ্যমে প্রকল্প বাস্তবায়নে এগিয়ে এলে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্য বিফলে যাবে না।

প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান চেয়ারম্যান বলছেন, আনুসাঙ্গিক কাজগুলো গুছিয়ে নিয়ে প্রকল্পের কাজ শুরু করতে কিছুটা সময় পেরিয়ে গেছে। তবে শেষ পর্যন্ত সেনাবাহিনীর সহায়তা নেয়ায় আগামী বছর থেকেই প্রকল্পের সুফল আসবে।

একে অন্যের ওপর দোষ না চাপিয়ে সম্মিলিতভাবে প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে নগরবাসীকে দ্রুত জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্তি দিতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর আন্তরিক উদ্যোগ দেখতে চান নগরবাসী।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

জলাবদ্ধতা নিরসন নিয়ে ফের মুখোমুখী চট্টগ্রামের উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানগুলো

আপডেট সময় : ০৪:২২:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০১৯

সাত হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে চলমান জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্প নিয়ে ফের মুখোমুখী চট্টগ্রামের উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানগুলো। সিটি কর্পোরেশন বলছে, সিডিএর অদক্ষতার কারণেই বিশাল অংকের টাকা অপচয় হতে চলেছে। আর সিডিএ’ বলছে প্রকল্প শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে। তবে প্রতিষ্ঠানটির বিদায়ী চেয়ারম্যান দুষছেন সিটি কর্পোরেশনের অসহযোগীতাকেই। এদিকে দু’বছরে সুফল না আসায় প্রকল্পের সফলতা নিয়ে সন্দিহান সাবেক পানি সম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।

চলতি বছর অন্তত ১০ বার পানিতে ডুবেছে চট্টগ্রাম। মাত্র আধা ঘন্টার বৃষ্টির পানিও ধারণ করার সক্ষমতা নেই বন্দরনগরীর। অথচ চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সিডিএ’র তত্বাবধানে এই জলাবদ্ধতা নিরসনে, সাত হাজার কোটি টাকার কাজ চলছে ২০১৭ সাল থেকে। কথা ছিলো ১৮ সাল থেকেই সুফল পাবে নগরবাসী। কিন্তু ১৯ সালেও পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি।

এ সংক্রান্ত একটি মতবিনিময় সভায় প্রকল্পের সফলতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন সাবেক পানি সম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। আর সিটি মেয়রের অভিযোগ সিডিএর সাবেক চেয়ারম্যান আবদুচ ছালামের অদক্ষতার কারণেই প্রধানমন্ত্রীর দেয়া প্রায় সাত হাজার কোটি টাকার পুরোটাই অপচয় হতে চলেছে।

আলোচিত মেগা প্রকল্পটির শুরুতে দায়িত্বে থাকা সিডিএ’র সাবেক চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম বলছেন, সমালোচনা না করে সমন্বয়ের মাধ্যমে প্রকল্প বাস্তবায়নে এগিয়ে এলে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্য বিফলে যাবে না।

প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান চেয়ারম্যান বলছেন, আনুসাঙ্গিক কাজগুলো গুছিয়ে নিয়ে প্রকল্পের কাজ শুরু করতে কিছুটা সময় পেরিয়ে গেছে। তবে শেষ পর্যন্ত সেনাবাহিনীর সহায়তা নেয়ায় আগামী বছর থেকেই প্রকল্পের সুফল আসবে।

একে অন্যের ওপর দোষ না চাপিয়ে সম্মিলিতভাবে প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে নগরবাসীকে দ্রুত জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্তি দিতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর আন্তরিক উদ্যোগ দেখতে চান নগরবাসী।