০১:৩৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪

তাপমাত্রা শিগগিরই কমার কোনো সুখবর নেই

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৫:১৪:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪
  • / ১৬৮৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দেশজুড়ে চলমান তাপপ্রবাহ শিগগিরই কমার কোনো সুখবর নেই আবহাওয়া বিভাগের। আগামী অন্তত দু’সপ্তাহ তাপমাত্রা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পুরো এপ্রিল জুড়েই থাকবে তাপপ্রবাহ। ফলে মাঝেমধ্যে সামান্য বৃষ্টির দেখা মিললেও গরমের অস্বস্তি কমার সম্ভাবনা কম।

বৈশাখের তীব্র খরতাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা। এক সপ্তাহ ধরে পুরো জেলায় অব্যাহত রয়েছে তীব্র দাবদাহ। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছে ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। প্রচণ্ড তাপদাহে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। তবে বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবীরা। বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকায় অনুভূত হচ্ছে ভ্যাপসা গরম। তাপদাহের মাঝে খুব জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বের হচ্ছে না কেউ।

কাঠফাটা রোদ ও তীব্র গরমে বিপর্যস্ত খুলনার জনজীবন। সূর্য ওঠার পর থেকেই বাড়তে থাকে তাপমাত্রার পারদ। অসহনীয় তাপদাহে কষ্ট বাড়ছে সব শ্রেণী-পেশার মানুষের। তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে এ অঞ্চলের দিনমজুর, রিকশাওয়ালা, শ্রমজীবী মেহনতি মানুষ ও কৃষকরা পড়েছেন চরম বিপাকে। খুলনা আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ আমীরুল আজাদ জানান, দাবদাহ আরও দু-এক দিন অব্যাহত থাকবে।

উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতেও বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। রাজশাহী অঞ্চলে তীব্র দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। রাজশাহীতে বুধবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। চলতি মৌসুমে এটিই ছিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।এদিকে, টানা খরার কবলে পুড়ে যাচ্ছে গ্রাম-খামার। তাপমাত্রায় প্রকৃতি যেন রুদ্রমূর্তি ধারণ করেছে। বাড়ছে হিটস্ট্রোক ও ডায়রিয়াসহ পানিবাহিত বিভিন্ন রোগবালাই।

বৈশাখের শুরু থেকেই নওগাঁয় বাড়তে শুরু করেছে তাপমাত্রা। সকাল থেকে সূর্য যেন আগুন ঝরাচ্ছে চারদিক। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে তাপমাত্রার প্রখরতা। তাপদাহে ভোগান্তি বেড়েছে নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষের। কৃষকদের জন্য কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে মাঠে কাজ করা। নওগাঁয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।আগামী সপ্তাহে তাপমাত্রা আরও বাড়ার আশঙ্কা করছে আবহাওয়া বিভাগ।

বগুড়াসহ আশপাশে অঞ্চলের তাপমাত্রা বাড়ছে প্রতিদিনই। খরতাপে পুড়ছে জনপদ। ভ্যাপসা গরমে কাহিল সব বয়সী মানুষ। বেলা বাড়ার সাথে সাথে জনসমাগম কমে যাচ্ছে শহর ও সড়কে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে মানুষের চলাচল কমে গেছে। শ্রমজীবী ও কৃষিজীবী মানুষের কাজ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। বগুড়ায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৬ দশমিক ৬ সেলসিয়াস। তাপমাত্রা আরো বাড়ার আভাস দিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

তাপমাত্রা শিগগিরই কমার কোনো সুখবর নেই

আপডেট সময় : ০৫:১৪:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

দেশজুড়ে চলমান তাপপ্রবাহ শিগগিরই কমার কোনো সুখবর নেই আবহাওয়া বিভাগের। আগামী অন্তত দু’সপ্তাহ তাপমাত্রা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পুরো এপ্রিল জুড়েই থাকবে তাপপ্রবাহ। ফলে মাঝেমধ্যে সামান্য বৃষ্টির দেখা মিললেও গরমের অস্বস্তি কমার সম্ভাবনা কম।

বৈশাখের তীব্র খরতাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা। এক সপ্তাহ ধরে পুরো জেলায় অব্যাহত রয়েছে তীব্র দাবদাহ। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছে ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। প্রচণ্ড তাপদাহে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। তবে বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবীরা। বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকায় অনুভূত হচ্ছে ভ্যাপসা গরম। তাপদাহের মাঝে খুব জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বের হচ্ছে না কেউ।

কাঠফাটা রোদ ও তীব্র গরমে বিপর্যস্ত খুলনার জনজীবন। সূর্য ওঠার পর থেকেই বাড়তে থাকে তাপমাত্রার পারদ। অসহনীয় তাপদাহে কষ্ট বাড়ছে সব শ্রেণী-পেশার মানুষের। তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে এ অঞ্চলের দিনমজুর, রিকশাওয়ালা, শ্রমজীবী মেহনতি মানুষ ও কৃষকরা পড়েছেন চরম বিপাকে। খুলনা আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ আমীরুল আজাদ জানান, দাবদাহ আরও দু-এক দিন অব্যাহত থাকবে।

উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতেও বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। রাজশাহী অঞ্চলে তীব্র দাবদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। রাজশাহীতে বুধবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। চলতি মৌসুমে এটিই ছিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।এদিকে, টানা খরার কবলে পুড়ে যাচ্ছে গ্রাম-খামার। তাপমাত্রায় প্রকৃতি যেন রুদ্রমূর্তি ধারণ করেছে। বাড়ছে হিটস্ট্রোক ও ডায়রিয়াসহ পানিবাহিত বিভিন্ন রোগবালাই।

বৈশাখের শুরু থেকেই নওগাঁয় বাড়তে শুরু করেছে তাপমাত্রা। সকাল থেকে সূর্য যেন আগুন ঝরাচ্ছে চারদিক। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে তাপমাত্রার প্রখরতা। তাপদাহে ভোগান্তি বেড়েছে নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষের। কৃষকদের জন্য কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে মাঠে কাজ করা। নওগাঁয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।আগামী সপ্তাহে তাপমাত্রা আরও বাড়ার আশঙ্কা করছে আবহাওয়া বিভাগ।

বগুড়াসহ আশপাশে অঞ্চলের তাপমাত্রা বাড়ছে প্রতিদিনই। খরতাপে পুড়ছে জনপদ। ভ্যাপসা গরমে কাহিল সব বয়সী মানুষ। বেলা বাড়ার সাথে সাথে জনসমাগম কমে যাচ্ছে শহর ও সড়কে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে মানুষের চলাচল কমে গেছে। শ্রমজীবী ও কৃষিজীবী মানুষের কাজ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। বগুড়ায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৬ দশমিক ৬ সেলসিয়াস। তাপমাত্রা আরো বাড়ার আভাস দিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ।