নৌ-পথে রাজধানীতে দক্ষিণ উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ
- আপডেট সময় : ০১:১৫:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ জুলাই ২০২২
- / ১৫৪৪ বার পড়া হয়েছে
ঈদের ষষ্ঠদিনেও দক্ষিণ উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের শ্রোত নেমেছে রাজধানীতে। বহু প্রতীক্ষার পদ্মা সেতু খুলে দেয়া হলেও বেশীর ভাগ যাত্রী লঞ্চ-স্টীমারে ঢাকায় ফিরছেন। যাতায়াত সহজলভ্য হওয়ায় লঞ্চ বেছে নিলেও, সিডিউল বিপর্যয়ে ক্ষুব্ধ যাত্রীরা। তবে নদীপথে নিরাপদ যাত্রায় খুশি অনেকে ।
প্রিয়জনের সঙ্গে আনন্দ শেষে ঈদের ষষ্ঠদিনে ঢাকার সদরঘাট টার্মিনালে দক্ষিণাঞ্চলের বাসীর ঢল নামে।
ভোলা থেকে ছেড়ে আসে এমভি-১ ও কর্নফুলী-১২। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ভোলা থেকে রওনা করে শুক্রবার সকাল ৬টায় পৌঁছে সদরঘাট টার্মিনালে। লঞ্চের সিডিউল বিপর্যয়ে ক্ষূব্ধ যাত্রীরা
আবার যাত্রা নিয়ে সন্তুষ্টির কথা জানান কেউ কেউ।
পদ্মা সেতু থাকার স্বত্বেও যাত্রীদের চাপ লঞ্চেই বেশি, আরামদায়ক যাত্রা পছন্দ অনেকের।
ঈদ উদযাপন শেষে আবারো নিরাপদে কর্মস্থলে ফিরতে পেরে খুশিও রাজধানীবাসী।
দেশের নদীমাতৃক এলাকা ভোলা, বরিশাল ও চাঁদপুর থেকে আগামীকালও যাত্রী ঢাকায় পৌঁছাবে জানান সংশ্লষ্টিরা।
পরিবারের সাথে ঈদ উদযাপন শেষে কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ।
এতে চাঁদপুর লঞ্চঘাটে বেড়েছে ঢাকামুখী যাত্রীর চাপ। সকাল থেকেই যাত্রীরা ঘাটে আসতে শুরু করে।
যাত্রীদের নিরাপদ যাতায়াত নিশ্চিতে কাজ করছে জেলা প্রশাসন, বিআইডব্লিউটিএ ও নৌ-পুলিশ। যাত্রী বেশি থাকায় লঞ্চগুলোতে ধারণ ক্ষমতার অধিক যাত্রী বহন করতে দেখা গেছে। লঞ্চে যাতায়াত নিরাপদ ও আরামদায়ক হওয়ায় চাঁদপুর ও আশেপাশ জেলার বাসিন্দারাও এই রুট ব্যবহার
করছেন। তবে যাত্রীরা বলেন, অতিরিক্ত লঞ্চ থাকলে ভোগান্তি কম হতো। বিআইডব্লিউটিএ’র কর্মকর্তারা জানান, অতিরিক্ত লঞ্চের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।