১১:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশে করোনার ভারতীয় ভেরিয়েন্ট নিয়ে বিশেষজ্ঞদের উদ্বেগ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:২০:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মে ২০২১
  • / ১৫২৫ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

করোনা ভাইরাসের ভারতীয় ভেরিয়েন্টের অস্তিত্ব মিলেছে বাংলাদেশে। এতে উদ্বেগ জানিয়ে এই ভেরিয়েন্টের সংক্রমন ঠেকাতে পরিকল্পিত উদ্যোগের আহবান জানিয়েছেন সংক্রমণ রোগ বিশেষজ্ঞরা। আর জনস্বাস্থ্য অধিকার কর্মীরা বলছেন, এখনই গ্রাম পর্যায়ের সরকারী স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলো প্রস্তুত না করলে ভারতের মতোই বিপর্যয় নেমে আসতে পারে বাংলাদেশে।

চীনের উহানে জন্ম হলেও গেল দেড় বছর ধরে বিশ্বজুড়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে প্রাণঘাতি ভাইরাস কোভিড নাইনটিন। শুরু থেকে এলাকাভিত্তিক প্রাদুর্ভাবে বিপর্যয় নেমে আসে ইউরোপ, আমেরিকা, ফ্রান্স, ইটালির মতো উন্নত দেশগুলোতেও। সবশেষ যার অবস্থান এখন ভারতে। করোনার ভয়াল থাবায় বিপর্যস্ত প্রতিবেশী এই দেশটি। তবে হালে একই ভেরিয়েন্টের অস্তিত্ব মিলেছে বাংলাদেশেও।

টানা একমাসের লকডাউনের শেষ সপ্তায় এসে যখন শর্তগুলো শিথিল করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে সরকার ঠিক তখনই এমন সংবাদে চিন্তার ভাজ পড়েছে চিকিৎসকদের কপালে। সংক্রমন রোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই মুহুর্তে কার্যকর লকডাউনের পাশাপাশি র র র্যপিড এন্টিবডি টেস্টের মাধ্যমে আক্রান্তদের আইসোলেশন নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে অধিক সংক্রমিত এলাকাগুলোকে বিচ্ছিন্ন করতে কঠোর হতে হবে সরকারকে।

আর জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্বাস্থ্য অবকাঠামো গুলোকে পরিকল্পিতভাবে ব্যবহার করাটাই চালেঞ্জ। গেল এক বছরে এক্ষেত্রে দক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি স্বাস্থ্য বিভাগ।

গতকাল বাংলাদেশে ভারতীয় ভেরিয়েন্ট বি দশমিক ১ দশমিক ৬১৭ দশমিক ২ এর অস্তিত্ব পাওয়ার কথা ঘোষণা করেছে রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআর।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

বাংলাদেশে করোনার ভারতীয় ভেরিয়েন্ট নিয়ে বিশেষজ্ঞদের উদ্বেগ

আপডেট সময় : ০২:২০:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মে ২০২১

করোনা ভাইরাসের ভারতীয় ভেরিয়েন্টের অস্তিত্ব মিলেছে বাংলাদেশে। এতে উদ্বেগ জানিয়ে এই ভেরিয়েন্টের সংক্রমন ঠেকাতে পরিকল্পিত উদ্যোগের আহবান জানিয়েছেন সংক্রমণ রোগ বিশেষজ্ঞরা। আর জনস্বাস্থ্য অধিকার কর্মীরা বলছেন, এখনই গ্রাম পর্যায়ের সরকারী স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলো প্রস্তুত না করলে ভারতের মতোই বিপর্যয় নেমে আসতে পারে বাংলাদেশে।

চীনের উহানে জন্ম হলেও গেল দেড় বছর ধরে বিশ্বজুড়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে প্রাণঘাতি ভাইরাস কোভিড নাইনটিন। শুরু থেকে এলাকাভিত্তিক প্রাদুর্ভাবে বিপর্যয় নেমে আসে ইউরোপ, আমেরিকা, ফ্রান্স, ইটালির মতো উন্নত দেশগুলোতেও। সবশেষ যার অবস্থান এখন ভারতে। করোনার ভয়াল থাবায় বিপর্যস্ত প্রতিবেশী এই দেশটি। তবে হালে একই ভেরিয়েন্টের অস্তিত্ব মিলেছে বাংলাদেশেও।

টানা একমাসের লকডাউনের শেষ সপ্তায় এসে যখন শর্তগুলো শিথিল করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে সরকার ঠিক তখনই এমন সংবাদে চিন্তার ভাজ পড়েছে চিকিৎসকদের কপালে। সংক্রমন রোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই মুহুর্তে কার্যকর লকডাউনের পাশাপাশি র র র্যপিড এন্টিবডি টেস্টের মাধ্যমে আক্রান্তদের আইসোলেশন নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে অধিক সংক্রমিত এলাকাগুলোকে বিচ্ছিন্ন করতে কঠোর হতে হবে সরকারকে।

আর জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্বাস্থ্য অবকাঠামো গুলোকে পরিকল্পিতভাবে ব্যবহার করাটাই চালেঞ্জ। গেল এক বছরে এক্ষেত্রে দক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি স্বাস্থ্য বিভাগ।

গতকাল বাংলাদেশে ভারতীয় ভেরিয়েন্ট বি দশমিক ১ দশমিক ৬১৭ দশমিক ২ এর অস্তিত্ব পাওয়ার কথা ঘোষণা করেছে রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআর।