০৫:১৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪

বিভিন্ন জেলা লকডাউন ঘোষণা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৮:৫৯:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ এপ্রিল ২০২০
  • / ১৫৫৬ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চুয়াডাঙ্গা, চাঁদপুর, গাইবান্ধা, মাদারীপুর, নেত্রকোনা, কুষ্টিয়া, কুমিল্লা ও নোয়াখালীসহ বিভিন্ন জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

পাশ্বর্বর্তী সব জেলা-উপজেলা থেকে চুয়াডাঙ্গাকে লকডাউন ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। গেলরাতে চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

চাঁদপুর জেলাকে অনির্দিষ্টকালের জন্য লকডাউন ঘোষণা করেছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাজেদুর রহমান খান। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকেই এ লকডাউন কার্যকর হয়েছে। যে কারণে বন্ধ রয়েছে জন চলাচল ও সব ধরনের পরিবহন।

করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি মোকাবেলায় গাইবান্ধাকে লকডাউন করেছে করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সংক্রান্ত জেলা কমিটি। সকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে জরুরি সভাশেষে জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করা হয়।

মাদারীপুরের অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ক্লাস্টার- শিবচর উপজেলাকে লকডাউন ও বাকি ৩ উপজেলাকে জোরালো কনটেইনমেন্ট ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসক। লকডাউন ঘোষিত শিবচরে ছাড়পত্র পাওয়া ৩ জনকে আবার আইসোলেশনে পাঠানোর পর আরো এক প্রবাসীসহ তার পরিবারের ৩ জনকেও আইসোলেশনে নেয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান সিভিল সার্জন। জনগণকে ঘরে রাখতে মাঠে নেমেছে পুলিশ, রেব, সেনাবাহিনীসহ একাধিক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে নেত্রকোনায় চলছে অঘোষিত লকডাউন। সকাল থেকে কাচাবাজার ছাড়া বন্ধ রয়েছে সব ধরনের দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। বিভিন্ন উপজেলার বাজারের প্রবেশপথে বাঁশ আটকিয়ে লাল ফিতা বেঁধে রাখা হয়েছে।

কুষ্টিয়া জেলায় প্রবেশের ৭টি পয়েন্টে বেরিকেড দেয়া হয়েছে। সকাল থেকে প্রতিটি বেরিকেডে পুলিশ ও আনসার নিয়োগ করা হয়েছে। কোন ব্যক্তি ও পরিবহনকে এ জেলায় প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না।

ঝালকাঠিতে চলছে অঘোষিত লকডাউন। জেলা শহরে ঢোকার সকল সড়কে বেরিকেড দেয়া দেয়া হয়েছে। সড়ক ও নৌপথের সব প্রবেশদ্বার বন্ধ রয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল অব্যাহত রয়েছে।

কুমিল্লা জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসক। দুপুরে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে গঠিত জেলা কমিটির সভাশেষে এ সংক্রান্ত গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল ফজল মীর।

এদিকে, শনিবার সকাল থেকে নোয়াখালী জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন। এতে খাদ্যপণ্য ছাড়া সব ধরনের যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

বিভিন্ন জেলা লকডাউন ঘোষণা

আপডেট সময় : ০৮:৫৯:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ এপ্রিল ২০২০

চুয়াডাঙ্গা, চাঁদপুর, গাইবান্ধা, মাদারীপুর, নেত্রকোনা, কুষ্টিয়া, কুমিল্লা ও নোয়াখালীসহ বিভিন্ন জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

পাশ্বর্বর্তী সব জেলা-উপজেলা থেকে চুয়াডাঙ্গাকে লকডাউন ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। গেলরাতে চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

চাঁদপুর জেলাকে অনির্দিষ্টকালের জন্য লকডাউন ঘোষণা করেছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাজেদুর রহমান খান। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকেই এ লকডাউন কার্যকর হয়েছে। যে কারণে বন্ধ রয়েছে জন চলাচল ও সব ধরনের পরিবহন।

করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি মোকাবেলায় গাইবান্ধাকে লকডাউন করেছে করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সংক্রান্ত জেলা কমিটি। সকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে জরুরি সভাশেষে জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করা হয়।

মাদারীপুরের অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ক্লাস্টার- শিবচর উপজেলাকে লকডাউন ও বাকি ৩ উপজেলাকে জোরালো কনটেইনমেন্ট ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসক। লকডাউন ঘোষিত শিবচরে ছাড়পত্র পাওয়া ৩ জনকে আবার আইসোলেশনে পাঠানোর পর আরো এক প্রবাসীসহ তার পরিবারের ৩ জনকেও আইসোলেশনে নেয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান সিভিল সার্জন। জনগণকে ঘরে রাখতে মাঠে নেমেছে পুলিশ, রেব, সেনাবাহিনীসহ একাধিক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে নেত্রকোনায় চলছে অঘোষিত লকডাউন। সকাল থেকে কাচাবাজার ছাড়া বন্ধ রয়েছে সব ধরনের দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। বিভিন্ন উপজেলার বাজারের প্রবেশপথে বাঁশ আটকিয়ে লাল ফিতা বেঁধে রাখা হয়েছে।

কুষ্টিয়া জেলায় প্রবেশের ৭টি পয়েন্টে বেরিকেড দেয়া হয়েছে। সকাল থেকে প্রতিটি বেরিকেডে পুলিশ ও আনসার নিয়োগ করা হয়েছে। কোন ব্যক্তি ও পরিবহনকে এ জেলায় প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না।

ঝালকাঠিতে চলছে অঘোষিত লকডাউন। জেলা শহরে ঢোকার সকল সড়কে বেরিকেড দেয়া দেয়া হয়েছে। সড়ক ও নৌপথের সব প্রবেশদ্বার বন্ধ রয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল অব্যাহত রয়েছে।

কুমিল্লা জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসক। দুপুরে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে গঠিত জেলা কমিটির সভাশেষে এ সংক্রান্ত গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল ফজল মীর।

এদিকে, শনিবার সকাল থেকে নোয়াখালী জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন। এতে খাদ্যপণ্য ছাড়া সব ধরনের যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে।