০৫:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫

ব্যবসায়ী-শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের দ্বিতীয় দিনেও ককটেল বিস্ফোরণ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৭:৫৯:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ এপ্রিল ২০২২
  • / ১৫৮৪ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় আবারও মুখোমুখি অবস্থানে শিক্ষার্থী-ব্যবসায়ীরা। বিকেলে পরপর কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটেছে এলাকাটিতে। এতে বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল।

সড়কের দুই দিকে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে ব্যবসায়ী ও শিক্ষার্থীরা। এদিকে ঢাকা কলেজের পরিস্থিতি শান্ত রাখার উদ্যোগ নিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। সংঘর্ষের ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি। কাউকে গ্রেফতারও করা হয়নি। ব্যবসায়ীরা ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও, তৃতীয় পক্ষের ওপর দায় চাপিয়েছে। শিক্ষার্থীরা দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়াসহ চার দফা দাবি জানিয়েছে।

সোমবার মধ্যরাত থেকে রাজধানীর নিউ মার্কেট এলাকার ব্যবসায়ী ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে শুরু হয় সহিংস। মঙ্গলবার দিনভর দফায় দফায় দু’পক্ষের সংঘর্ষ চলে। সংঘর্ষে সাংবাদিকসহ শতাধিক আহত হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান নাহিদ নামের এক পথচারী।

মঙ্গলবার বিকেলে পুলিশি অ্যাকশনে থেকে যায় দু’পক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। তবে ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের ছুটি ঘোষণা ও হোস্টেল ত্যাগের নির্দেশের প্রতিবাদ জানিয়ে কলেজ গেটও ক্যাম্পাসে অবস্থান নেয় শিক্ষার্থীরা।

বুধবার সকালে ব্যবসায়ী ও শিক্ষার্থীরা পাল্টাপাল্টি অবস্থানে থাকলেও বৃষ্টির বাগড়ায়, কেউ শো-ডাউন করতে পারেনি। তবে দুপুরের দিকে, নীলক্ষেত মোড়ে বৃষ্টি উপেক্ষা করে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের পক্ষে ৮/১০ অবস্থান নিয়ে সংঘর্ষের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়াসহ চার দফা দাবি তুলে ধরেন।

এরপরই নিউমার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে, সংঘর্ষের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে, সহিংসতায় জন্য তৃতীয় পক্ষের ওপর দোষ চাপান ব্যবসায়ী নেতারা।

চলমান সহিংসতা এড়াতে এবং ঢাকা কলেজের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে উদ্যোগ নিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।

সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত-আহত থাকলেও কোনো পক্ষই মামলা করেনি। এ ঘটনায় কাউকে গ্রেফতারও করা হয়নি। তবে মাঠে সক্রিয় রয়েছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী।

বিকেলে পুরো এলাকার পরিস্থিতি যখন স্বাভাবিক হওয়ার পথে, ঠিক তখনি ঢাকা কলেজের সামনে কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ওই সড়কে কিছু সময়ের জন্য যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সবার মধ্যে নতুন করে আবার উদ্বেগ সৃষ্টি হয়।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ব্যবসায়ী-শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের দ্বিতীয় দিনেও ককটেল বিস্ফোরণ

আপডেট সময় : ০৭:৫৯:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ এপ্রিল ২০২২

রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় আবারও মুখোমুখি অবস্থানে শিক্ষার্থী-ব্যবসায়ীরা। বিকেলে পরপর কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটেছে এলাকাটিতে। এতে বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল।

সড়কের দুই দিকে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে ব্যবসায়ী ও শিক্ষার্থীরা। এদিকে ঢাকা কলেজের পরিস্থিতি শান্ত রাখার উদ্যোগ নিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। সংঘর্ষের ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি। কাউকে গ্রেফতারও করা হয়নি। ব্যবসায়ীরা ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও, তৃতীয় পক্ষের ওপর দায় চাপিয়েছে। শিক্ষার্থীরা দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়াসহ চার দফা দাবি জানিয়েছে।

সোমবার মধ্যরাত থেকে রাজধানীর নিউ মার্কেট এলাকার ব্যবসায়ী ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে শুরু হয় সহিংস। মঙ্গলবার দিনভর দফায় দফায় দু’পক্ষের সংঘর্ষ চলে। সংঘর্ষে সাংবাদিকসহ শতাধিক আহত হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান নাহিদ নামের এক পথচারী।

মঙ্গলবার বিকেলে পুলিশি অ্যাকশনে থেকে যায় দু’পক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। তবে ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের ছুটি ঘোষণা ও হোস্টেল ত্যাগের নির্দেশের প্রতিবাদ জানিয়ে কলেজ গেটও ক্যাম্পাসে অবস্থান নেয় শিক্ষার্থীরা।

বুধবার সকালে ব্যবসায়ী ও শিক্ষার্থীরা পাল্টাপাল্টি অবস্থানে থাকলেও বৃষ্টির বাগড়ায়, কেউ শো-ডাউন করতে পারেনি। তবে দুপুরের দিকে, নীলক্ষেত মোড়ে বৃষ্টি উপেক্ষা করে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের পক্ষে ৮/১০ অবস্থান নিয়ে সংঘর্ষের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়াসহ চার দফা দাবি তুলে ধরেন।

এরপরই নিউমার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে, সংঘর্ষের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে, সহিংসতায় জন্য তৃতীয় পক্ষের ওপর দোষ চাপান ব্যবসায়ী নেতারা।

চলমান সহিংসতা এড়াতে এবং ঢাকা কলেজের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে উদ্যোগ নিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।

সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত-আহত থাকলেও কোনো পক্ষই মামলা করেনি। এ ঘটনায় কাউকে গ্রেফতারও করা হয়নি। তবে মাঠে সক্রিয় রয়েছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী।

বিকেলে পুরো এলাকার পরিস্থিতি যখন স্বাভাবিক হওয়ার পথে, ঠিক তখনি ঢাকা কলেজের সামনে কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ওই সড়কে কিছু সময়ের জন্য যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সবার মধ্যে নতুন করে আবার উদ্বেগ সৃষ্টি হয়।