১০:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪

ভয়াবহ কন্টেইনার জটের কবলে পড়েছে চট্টগ্রাম বন্দর

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:১৯:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ এপ্রিল ২০২০
  • / ১৫৪৯ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

করোনা ভাইরাসে অঘোষিত লকডাউনের কারণে ভয়াবহ কন্টেইনার জটের কবলে পড়েছে চট্টগ্রাম বন্দর। ৫০ হাজার টিউস ধারণক্ষমতাসম্পন্ন বন্দরের ডিপোগুলোতে কন্টেইনারের পরিমান ৬০ হাজার ছাড়িয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় কন্টেইনার ছাড়াতে নানা অফার করেও আমদানীকারকদের বন্দরমুখী করতে পারছে না কর্তৃপক্ষ। এই বাস্তবতায় আইন শিথিল করে হলেও বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে বিভাগীয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চেয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। আর বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন আমলাতান্ত্রীক জটিলতা কাটাতে না পারলে এই অবস্থার পরিবর্তন কঠিন হবে।

চট্টগ্রাম বন্দরের ভেতরে যত দুর চোখ যায় শুধু কন্টেইনার আর কন্টেইনার স্তুপ। রমজানে বাজারের চাহিদা মেটাতে দু’মাস আগে এলসি করা কন্টেইনার ভর্তি পণ্য এসেও পৌছেছে বন্দরের টার্মিনালে। কিন্তু এসব পণ্য ছাড়ানোর মানুষ নেই। কারণ করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে অঘোষিত লকডাউনে স্থবীর সারাদেশ। ২৫ মার্চের আগে বন্দরের চারটি গেইট দিয়ে প্রতিদিন সাড়ে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার কন্টেইনার ডেলিভারি হতো; এখন তা নেমে এসেছে হাজারের নিচে। ফলে প্রতিদিন অন্তত আড়াই হাজার কন্টেইনার জমছে বন্দরের ভেতরে।

পরিস্থিতি মোকাবিলায় বন্দরের অনুরোধে ১৩ বছর পর বন্দর ব্যবহারকারীদের নিয়ে মঙ্গলবার বৈঠকের করেন বিভাগীয় কমিশনার। সেখানেই উঠে আসে নানা প্রতিবন্ধকতার কথা।
দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে সংকটকালে বন্দরের অপারেশন নির্বিঘ্ন রাখতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহবান জানান চট্টগ্রামের সিটি মেয়র। প্রয়োজনে আইনের করাকরি আপাতত শিথিল করারও পরামর্শ দেন তিনি। করোনা সংকটে রপ্তানী কর্যক্রম সংকুচিত হওয়ায় বন্দর সংশ্লিষ্ট ১৭ টি অফডকে ২০ হাজার কন্টেইনার রাখার জায়গা খালি আছে। কিন্তু আইনগত জটিলতায় তা ব্যবহার করতে পারছে না বন্দর কর্তৃপক্ষ।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ভয়াবহ কন্টেইনার জটের কবলে পড়েছে চট্টগ্রাম বন্দর

আপডেট সময় : ০২:১৯:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ এপ্রিল ২০২০

করোনা ভাইরাসে অঘোষিত লকডাউনের কারণে ভয়াবহ কন্টেইনার জটের কবলে পড়েছে চট্টগ্রাম বন্দর। ৫০ হাজার টিউস ধারণক্ষমতাসম্পন্ন বন্দরের ডিপোগুলোতে কন্টেইনারের পরিমান ৬০ হাজার ছাড়িয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় কন্টেইনার ছাড়াতে নানা অফার করেও আমদানীকারকদের বন্দরমুখী করতে পারছে না কর্তৃপক্ষ। এই বাস্তবতায় আইন শিথিল করে হলেও বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে বিভাগীয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চেয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। আর বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন আমলাতান্ত্রীক জটিলতা কাটাতে না পারলে এই অবস্থার পরিবর্তন কঠিন হবে।

চট্টগ্রাম বন্দরের ভেতরে যত দুর চোখ যায় শুধু কন্টেইনার আর কন্টেইনার স্তুপ। রমজানে বাজারের চাহিদা মেটাতে দু’মাস আগে এলসি করা কন্টেইনার ভর্তি পণ্য এসেও পৌছেছে বন্দরের টার্মিনালে। কিন্তু এসব পণ্য ছাড়ানোর মানুষ নেই। কারণ করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে অঘোষিত লকডাউনে স্থবীর সারাদেশ। ২৫ মার্চের আগে বন্দরের চারটি গেইট দিয়ে প্রতিদিন সাড়ে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার কন্টেইনার ডেলিভারি হতো; এখন তা নেমে এসেছে হাজারের নিচে। ফলে প্রতিদিন অন্তত আড়াই হাজার কন্টেইনার জমছে বন্দরের ভেতরে।

পরিস্থিতি মোকাবিলায় বন্দরের অনুরোধে ১৩ বছর পর বন্দর ব্যবহারকারীদের নিয়ে মঙ্গলবার বৈঠকের করেন বিভাগীয় কমিশনার। সেখানেই উঠে আসে নানা প্রতিবন্ধকতার কথা।
দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে সংকটকালে বন্দরের অপারেশন নির্বিঘ্ন রাখতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহবান জানান চট্টগ্রামের সিটি মেয়র। প্রয়োজনে আইনের করাকরি আপাতত শিথিল করারও পরামর্শ দেন তিনি। করোনা সংকটে রপ্তানী কর্যক্রম সংকুচিত হওয়ায় বন্দর সংশ্লিষ্ট ১৭ টি অফডকে ২০ হাজার কন্টেইনার রাখার জায়গা খালি আছে। কিন্তু আইনগত জটিলতায় তা ব্যবহার করতে পারছে না বন্দর কর্তৃপক্ষ।