মজুদ থাকার পরেও বাজারে নেই চিনি
- আপডেট সময় : ০২:৩৫:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ নভেম্বর ২০২২
- / ১৬১৮ বার পড়া হয়েছে
এই আছে, এই নেই..অবস্থায় রাজধানীর বাজারে চিনির দাম নেয়া হচ্ছে ইচ্ছে মতো। এরইমধ্যে এক রাতের ব্যবধানে আবারও কেজিতে ৫ টাকা বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে সব রকম চালের দর। আরও বেড়েছে পেঁয়াজ, রসুনের দাম। বাজারে শীতকালীন সবজির সরবরাহ ভাল থাকলেও পরিবহন খরচসহ নানা অযুহাতে চড়া সবজির দামও।
পণ্যের দাম বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা যেন থামছেই না। রাজধানীর বাজারে দর কমার তালিকাটাও ছোট হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
রাজধানীর বাজারে দোকানগুলোতে তিন সপ্তাহ ধরে দেখা নেই চিনির। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরকার খোলা চিনির মূল্য ৯০ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনির মূল্য ৯৫ টাকা নির্ধারণের পর থেকেই বাজারে চিনির কৃত্রিম সংকট চলছে।
এদিকে মান ভেদে কেজিতে ৫ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে ডালের দাম। গেলো তিনদিনে ১৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে সয়াবিন তেল। ১০ টাকা করে বেশিতে বিক্রি হচ্ছে পিঁয়াজ, রসুন, ও আদা। এছাড়া কেজিতে ৫০ থেকে ৬০ টাকা বেড়েছে সবধরনের মশলার দাম।
বাজারে সরু ও মোটা চালের দাম আবারো বেড়ে গেছে। কেজিতে বেড়েছে ৫ টাকা। দামের এমন ঊর্ধ্বমুখী কারণ খুঁজে পাচ্ছে না ব্যবসায়ীরা।
এদিকে, পরিবহন খরচ সহ নানা অজুহাতে বাড়তি দরেই বিক্রি হচ্ছে সবজি। মৌসুমী সবজি আসতে শুরু করলেও ৭০ টাকা নিচে নেই কোন সবজি।
নদী থেকে ইলিশ সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া। ছুটির দিন হওয়ায় কেজি প্রতি ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকা কিনছেন ক্রেতারা। বাড়তি দরের কারণে ধরাছোঁয়ার বাইরে দেশি মাছ। মুরগী বিক্রি হচ্ছে আগের দামেই। তবে ১০ টাকা কমেছে ডিমের ডজন।
এমন পরিস্থিতির মাঝেই ক্রেতারা টিকে আছেন।