০৯:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪

মাটি রাখার জায়গা সংকটে মোংলা-ঘষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌ-চ্যানেলের খনন কাজ ব্যাহত হচ্ছে

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:৫৩:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • / ১৫৬০ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মাটি রাখার জায়গা সংকটে মোংলা-ঘষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌ-চ্যানেলের খনন কাজ ব্যাহত হচ্ছে। জমা করা মাটি নদীর পাড় থেকে সরিয়ে নেয়া, জমি অধিগ্রহণসহ ড্রেজিং ব্যবস্থার অভাবে বন্ধ হয়ে যেতে পারে খননের কাজ। এতে বিরূপ প্রভাব পড়বে মোংলা বন্দরে জাহাজ নোঙরে। এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হচ্ছে বলে জানায় বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন-বিআইডব্লিউটিএ’র ড্রেজিং বিভাগ।

নাব্য সংকটে বন্ধ হয়ে যাওয়া মোংলা-ঘষিয়াখালী চ্যানেলটি ২০১৪ সালের জুলাই মাসে পুনঃখনন কাজ শুরু করে বিআইডব্লিউটিএ। পরের বছর নৌ-যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হয় চ্যানেলটি। তবে চ্যানেলের নাব্য ধরে রাখতে ড্রেজিং অব্যাহত থাকে। খনন করা মাটি নদীর দুই পাড়ে ফেলে রাখায় তৈরী হয় উচু মাটির স্তুপ। ঝড়-বাতাসে স্তুপের মাটি কাদা ও বালু পড়ে বন্ধ হয়ে যায় স্থানীয় রাস্তাঘাট। এতে বিপাকে পড়েন বাসিন্দারা। হালে মাটি রাখার জায়গা সংকটে প্রায়ই ব্যাহত হচ্ছে ড্রেজিং কাজ। দৈনিক ১৩ ঘন্টার পরিবর্তে ৪ থেকে ৫ ঘন্টার বেশি ড্রেজিং করা যাচ্ছে না। অনেক স্থানে ডাইক ভেঙ্গে স্তুপ করা মাটি চ্যানেলে পড়ে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জমি অধিগ্রহণ করে ড্রেজিং ব্যবস্থা করা না হলে বন্ধ হয়ে যেতে পারে খনন কাজ। যার প্রভাব পড়বে মোংলার অর্থনীতির উপর।

খনন কাজ অব্যাহত না থাকলে মোংলা বন্দর ও সুন্দরবনেরও উপর প্রভাব পড়বে বলে দাবী করেন চ্যানেল রক্ষা কমিটির এই নেতা।

মাটি রাখার পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় চ্যানেলে খনন কাজ ব্যাহত হচ্ছে। মাঠ পর্যায়ে সমস্যা গুলো চিহ্নিত করে উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হচ্ছে বলে জানায় এই প্রকৌশলী।

মোংলা-ঘষিয়ালী চ্যানেলে ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে প্রায় ৩ কোটি ৪০ লাখ ঘনমিটার মাটি খনন করা হয়েছে। ২০১৫ সাল থেকে এ পর্যন্ত ছোট বড় প্রায় ২ লাখ নৌ-যান চলাচল করেছে। নৌমন্ত্রণালয় গত ৯ জানুয়ারি চ্যানেলটির নামকরণ করে বঙ্গবন্ধু মোংলা-ঘষিয়াখালী ক্যানেল নামে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

মাটি রাখার জায়গা সংকটে মোংলা-ঘষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌ-চ্যানেলের খনন কাজ ব্যাহত হচ্ছে

আপডেট সময় : ০২:৫৩:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২২

মাটি রাখার জায়গা সংকটে মোংলা-ঘষিয়াখালী আন্তর্জাতিক নৌ-চ্যানেলের খনন কাজ ব্যাহত হচ্ছে। জমা করা মাটি নদীর পাড় থেকে সরিয়ে নেয়া, জমি অধিগ্রহণসহ ড্রেজিং ব্যবস্থার অভাবে বন্ধ হয়ে যেতে পারে খননের কাজ। এতে বিরূপ প্রভাব পড়বে মোংলা বন্দরে জাহাজ নোঙরে। এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হচ্ছে বলে জানায় বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন-বিআইডব্লিউটিএ’র ড্রেজিং বিভাগ।

নাব্য সংকটে বন্ধ হয়ে যাওয়া মোংলা-ঘষিয়াখালী চ্যানেলটি ২০১৪ সালের জুলাই মাসে পুনঃখনন কাজ শুরু করে বিআইডব্লিউটিএ। পরের বছর নৌ-যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হয় চ্যানেলটি। তবে চ্যানেলের নাব্য ধরে রাখতে ড্রেজিং অব্যাহত থাকে। খনন করা মাটি নদীর দুই পাড়ে ফেলে রাখায় তৈরী হয় উচু মাটির স্তুপ। ঝড়-বাতাসে স্তুপের মাটি কাদা ও বালু পড়ে বন্ধ হয়ে যায় স্থানীয় রাস্তাঘাট। এতে বিপাকে পড়েন বাসিন্দারা। হালে মাটি রাখার জায়গা সংকটে প্রায়ই ব্যাহত হচ্ছে ড্রেজিং কাজ। দৈনিক ১৩ ঘন্টার পরিবর্তে ৪ থেকে ৫ ঘন্টার বেশি ড্রেজিং করা যাচ্ছে না। অনেক স্থানে ডাইক ভেঙ্গে স্তুপ করা মাটি চ্যানেলে পড়ে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জমি অধিগ্রহণ করে ড্রেজিং ব্যবস্থা করা না হলে বন্ধ হয়ে যেতে পারে খনন কাজ। যার প্রভাব পড়বে মোংলার অর্থনীতির উপর।

খনন কাজ অব্যাহত না থাকলে মোংলা বন্দর ও সুন্দরবনেরও উপর প্রভাব পড়বে বলে দাবী করেন চ্যানেল রক্ষা কমিটির এই নেতা।

মাটি রাখার পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় চ্যানেলে খনন কাজ ব্যাহত হচ্ছে। মাঠ পর্যায়ে সমস্যা গুলো চিহ্নিত করে উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হচ্ছে বলে জানায় এই প্রকৌশলী।

মোংলা-ঘষিয়ালী চ্যানেলে ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে প্রায় ৩ কোটি ৪০ লাখ ঘনমিটার মাটি খনন করা হয়েছে। ২০১৫ সাল থেকে এ পর্যন্ত ছোট বড় প্রায় ২ লাখ নৌ-যান চলাচল করেছে। নৌমন্ত্রণালয় গত ৯ জানুয়ারি চ্যানেলটির নামকরণ করে বঙ্গবন্ধু মোংলা-ঘষিয়াখালী ক্যানেল নামে।