মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দরের সুফল পেতে নৌ যোগাযোগে বাস্তবায়নই প্রধান চ্যালেঞ্জ
- আপডেট সময় : ০২:৫০:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
- / ১৬০৮ বার পড়া হয়েছে
মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দরের সুফল পেতে নৌ-পথের পাশাপাশি সড়ক ও রেল যোগাযোগে সংযোগের পরিকল্পনা রয়েছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, এতো বড় সক্ষমতাকে কাজে লাগাতে প্রতিবেশি দেশকে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা ব্যবহারে আগ্রহী করে তোলার উদ্যোগ সরকারকেই নিতে হবে।
সাগর পাড়ের এই দ্বীপটি মহেশখালীর মাতারবাড়ি। ক’বছর আগেও এই দ্বীপের বাসিন্দাদের আয় রোজগারের একমাত্র মাধ্যম ছিল লবন চাষ আর মাছ আহরন। এখনো এই এলাকাটির মানুষ শহরের সঙ্গে যোগাযোগ করে গ্রাম্য মেঠোপথ ধরে। [ফুটেজ-১]
তবে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিশাল স্থাপনাকে ঘিরে উন্নত হতে শুরু করেছে পুরো এলাকা। সম্ভাবনায় পালক যুগিয়েছে গভীর সমুদ্র বন্দরের স্বপ্ন। কিন্তু নৌপথ ছাড়া কার্যকর যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি এখনো; যা এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বন্দর ব্যাবহারকারিরা।
তবে বন্দর নির্মানের সঙ্গে সড়ক পথের সংযোগ ঘটানোর পরিকল্পনা সমানতালে চলছে। এমনকি রেলপথ স্থাপনের পরিকল্পনা আছে বলে জানান, এই কর্মকর্তা।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, গভীর সমুদ্রবন্দরের এতো বড় সক্ষমতার সুফল পেতে হলে দেশিয় বন্দর ব্যবহারকারীদের পাশাপাশি, প্রতিবেশি দেশের কাছে ট্রানজিট ও ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা সেল করতে হবে।
ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ার ট্রান্সশিপমেন্ট বন্দরগুলোতে এরইমধ্যে জট বাধতে শুরু করেছে। তাই যত দ্রুত সম্ভব মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দরকে অপারেশনে আনা জরুরী।