১২:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

‘যতটুকু করেছি এবং যেটুকু করবো, সবই স্মার্ট বাংলাদেশের অংশ’

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১২:১৩:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ১৫৪৪ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে উত্তরণের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন ডয়চে ভেলের সঙ্গে৷ তার মতে, স্মার্ট বাংলাদেশ মানেই সব কিছু অন্যরকম- এমন ধরে নেয়া ঠিক নয়৷

মোস্তাফা জব্বার: আমি যেভাবে দেখি তা হলো, স্মার্ট বাংলাদেশ এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ আলাদা কিছু নয়৷ এখন যে ডিজিটাল বাংলাদেশ আমরা করছি, তার পরের ধাপটিই হলো স্মার্ট বাংলাদেশ৷ ২০২১ সাল পর্যন্ত আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার একটি কর্মসূচি ছিল৷ সেই কর্মসূচি অতিক্রম করার পরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য একটি জাতীয় কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন৷ তার সময়সীমা ২০৪১ সাল পর্যন্ত৷

তাহলে কি দুটি কর্মসূচিই চলমান?

আমরা একটা অনুন্নত বাংলাদেশ, কৃষিপ্রধান বাংলাদেশ- সেই বাংলাদেশকে ডিজিটাল রূপান্তরের জন্য একটি কর্মসূচি নিয়েছি৷ সেটা আমরা করেছি৷ এর মধ্যে আছে সরকারের সব সেবাকে ডিজিটাল করা, সরকারের পদ্ধতিটাকে ডিজিটাল করা৷ আমাদের অন্যান্য আরো যেসব কর্মকাণ্ড আছে সেগুলোকে ডিজিটাল করা৷ আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ যদি করি, এর মানে এই নয় যে, আমরা এইসব ডিজিটাইজেশন কর্মকাণ্ডকে বাদ দিয়ে করবো৷ এভাবে চিন্তা করতে পারেন যে, আমরা একটা বহুতল ভবন করছি, বহুতল ভবনটি হলো উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা৷ সেই সোনার বাংলার ভিত্তিটা হলো নিঃসন্দেহে ডিজিটাল বাংলাদেশ৷ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেই আমরা স্মার্ট বাংলাদেশের কর্মসূচি হাতে নিয়েছি৷

‘স্মার্ট বাংলাদেশ এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ আলাদা কিছু নয়’

জিজিটাল বাংলাদেশের আরো কাজ বাকি আছে?

আমাদের ডিজিটাইজেশন তো থেমে যাবে না৷ সেটা থেমে গেলে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়বো কীভাবে? যেমন, আমাদের শিক্ষাকে স্মার্ট করতে হলে ডিজিটাল করতে হবে৷ তা না হলে স্মার্ট তো হবে না৷

এরজন্য দেশের মানুষ কতটা প্রস্তুত? মানুষকে কতটা প্রস্তুত করা হচ্ছে?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন স্মার্ট বাংলাদেশ করতে হলে আমার স্মার্ট মানুষ লাগবে৷ স্মার্ট মানুষ কিন্তু কাপড়েচোপড়ে আর প্রসাধনীতে স্মার্ট হবে না৷ তার দক্ষতাটা স্মার্ট হবে৷ স্মার্ট দক্ষতার ক্যানভাসটা অনেক বড়৷ সেটার জন্য কমপক্ষে ডিজিটাল দক্ষতাটা লাগবে৷ সেটার জন্য প্রতিটি মানুষ যেন একটি ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করতে পারে৷ ডিজিটাল সেবা যেন নিতে পারে৷ ডিজিটাল যোগাযোগ আছে, সেটা যেন ব্যবহার করতে পারে৷ এইগুলো হলো স্মার্ট হওয়ার বৈশিষ্ট্য৷ এটাকে বিচ্ছিন্ন করে দেখার কোনো সুযোগ নেই৷

সব মানুষের এই ডিজিটাল ব্যবস্থার আওতায় যেতে কতদিন লাগবে?

স্মার্ট বাংলাদেশ করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তো ২০৪১ সাল পর্যন্ত সময় বলেই দিয়েছেন৷

আপনি তো বলেছেন সব ধরনের সেবা, বিশেষ করে সরকারি সেবা ডিজিাটালি মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে৷ সেটা কি হয়েছে?

ডয়চে ভেলে

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

‘যতটুকু করেছি এবং যেটুকু করবো, সবই স্মার্ট বাংলাদেশের অংশ’

আপডেট সময় : ১২:১৩:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে উত্তরণের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন ডয়চে ভেলের সঙ্গে৷ তার মতে, স্মার্ট বাংলাদেশ মানেই সব কিছু অন্যরকম- এমন ধরে নেয়া ঠিক নয়৷

মোস্তাফা জব্বার: আমি যেভাবে দেখি তা হলো, স্মার্ট বাংলাদেশ এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ আলাদা কিছু নয়৷ এখন যে ডিজিটাল বাংলাদেশ আমরা করছি, তার পরের ধাপটিই হলো স্মার্ট বাংলাদেশ৷ ২০২১ সাল পর্যন্ত আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার একটি কর্মসূচি ছিল৷ সেই কর্মসূচি অতিক্রম করার পরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য একটি জাতীয় কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন৷ তার সময়সীমা ২০৪১ সাল পর্যন্ত৷

তাহলে কি দুটি কর্মসূচিই চলমান?

আমরা একটা অনুন্নত বাংলাদেশ, কৃষিপ্রধান বাংলাদেশ- সেই বাংলাদেশকে ডিজিটাল রূপান্তরের জন্য একটি কর্মসূচি নিয়েছি৷ সেটা আমরা করেছি৷ এর মধ্যে আছে সরকারের সব সেবাকে ডিজিটাল করা, সরকারের পদ্ধতিটাকে ডিজিটাল করা৷ আমাদের অন্যান্য আরো যেসব কর্মকাণ্ড আছে সেগুলোকে ডিজিটাল করা৷ আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ যদি করি, এর মানে এই নয় যে, আমরা এইসব ডিজিটাইজেশন কর্মকাণ্ডকে বাদ দিয়ে করবো৷ এভাবে চিন্তা করতে পারেন যে, আমরা একটা বহুতল ভবন করছি, বহুতল ভবনটি হলো উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা৷ সেই সোনার বাংলার ভিত্তিটা হলো নিঃসন্দেহে ডিজিটাল বাংলাদেশ৷ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেই আমরা স্মার্ট বাংলাদেশের কর্মসূচি হাতে নিয়েছি৷

‘স্মার্ট বাংলাদেশ এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ আলাদা কিছু নয়’

জিজিটাল বাংলাদেশের আরো কাজ বাকি আছে?

আমাদের ডিজিটাইজেশন তো থেমে যাবে না৷ সেটা থেমে গেলে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়বো কীভাবে? যেমন, আমাদের শিক্ষাকে স্মার্ট করতে হলে ডিজিটাল করতে হবে৷ তা না হলে স্মার্ট তো হবে না৷

এরজন্য দেশের মানুষ কতটা প্রস্তুত? মানুষকে কতটা প্রস্তুত করা হচ্ছে?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন স্মার্ট বাংলাদেশ করতে হলে আমার স্মার্ট মানুষ লাগবে৷ স্মার্ট মানুষ কিন্তু কাপড়েচোপড়ে আর প্রসাধনীতে স্মার্ট হবে না৷ তার দক্ষতাটা স্মার্ট হবে৷ স্মার্ট দক্ষতার ক্যানভাসটা অনেক বড়৷ সেটার জন্য কমপক্ষে ডিজিটাল দক্ষতাটা লাগবে৷ সেটার জন্য প্রতিটি মানুষ যেন একটি ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করতে পারে৷ ডিজিটাল সেবা যেন নিতে পারে৷ ডিজিটাল যোগাযোগ আছে, সেটা যেন ব্যবহার করতে পারে৷ এইগুলো হলো স্মার্ট হওয়ার বৈশিষ্ট্য৷ এটাকে বিচ্ছিন্ন করে দেখার কোনো সুযোগ নেই৷

সব মানুষের এই ডিজিটাল ব্যবস্থার আওতায় যেতে কতদিন লাগবে?

স্মার্ট বাংলাদেশ করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তো ২০৪১ সাল পর্যন্ত সময় বলেই দিয়েছেন৷

আপনি তো বলেছেন সব ধরনের সেবা, বিশেষ করে সরকারি সেবা ডিজিাটালি মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে৷ সেটা কি হয়েছে?

ডয়চে ভেলে