০২:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪

যশোরের কারখানায় বন্ধ হয়ে গেছে খাওয়ার স্যালাইন ওআরএস উৎপাদন

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:২৮:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ২৪০৭ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

যশোরের কারখানায় বন্ধ হয়ে গেছে খাওয়ার স্যালাইন ওআরএস উৎপাদন। কাঁচামাল সংকটে গত ২৯ নভেম্বর থেকে বন্ধ থাকায় খুলনা বিভাগের ১০ জেলার পাশাপাশি ফরিদপুর ও রাজবাড়ির বাজারে স্যালাইনের সংকট দেখা দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কেবল যশোর নয় দেশে যে কয়টি কারখানা রয়েছে তার সবকটিরই উৎপাদন আপাতত বন্ধ। উৎপাদন চালু করতে সবধরণের চেষ্টা করা হচ্ছে।

উন্নয়নশীল দেশগুলোয় শিশু মৃত্যুর প্রধান কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম তীব্র ডায়রিয়াজনিত রোগ। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ডিহাইড্রেশনের কারণে এসব মৃত্যু হয়। এ সময় শরীরে পানিস্বল্পতা পূরণে খাওয়ার স্যালাইন মুখ্য ভূমিকা পালন করে। এজন্য সরকারি হাসপাতাল ও কমিউনিটি ক্লিনিকে বিনামূল্যে খাওয়ার স্যালাইন সরবরাহ করে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট।সারা দেশে প্রতিষ্ঠানটির খাওয়ার স্যালাইন উৎপাদনের পাঁচটি আঞ্চলিক ইউনিট রয়েছে। এরমধ্যে যশোরে রয়েছে একটি।

এ কারখানা থেকে প্রতিদিন ১৫ হাজার প্যাকেট স্যালাইন উৎপাদন হয়। তবে এর কাঁচামাল গ্লুকোজ, সোডিয়াম ক্লোরাইড, পটাসিয়াম ক্লোরাইড ও ট্রাইসোডিয়ামের সংকটে যশোরের কারখানার উৎপাদন আপাতত বন্ধ। তবে যে মজুদ আছে তাতে দুই মাস সরবরাহ করা যাবে।

বাকী কারখানাতেও উৎপাদন বন্ধ রয়েছে বলে জানালেন সিভিল সার্জন। উৎপাদন চালু করতে সব ধরণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

যশোরে ১৯৮২ সালে স্থাপিত কারখানাতে বছরে ৩৬ লাখ ৬০ হাজার প্যাকেট স্যালাইন উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে।

 

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

যশোরের কারখানায় বন্ধ হয়ে গেছে খাওয়ার স্যালাইন ওআরএস উৎপাদন

আপডেট সময় : ০১:২৮:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩

যশোরের কারখানায় বন্ধ হয়ে গেছে খাওয়ার স্যালাইন ওআরএস উৎপাদন। কাঁচামাল সংকটে গত ২৯ নভেম্বর থেকে বন্ধ থাকায় খুলনা বিভাগের ১০ জেলার পাশাপাশি ফরিদপুর ও রাজবাড়ির বাজারে স্যালাইনের সংকট দেখা দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কেবল যশোর নয় দেশে যে কয়টি কারখানা রয়েছে তার সবকটিরই উৎপাদন আপাতত বন্ধ। উৎপাদন চালু করতে সবধরণের চেষ্টা করা হচ্ছে।

উন্নয়নশীল দেশগুলোয় শিশু মৃত্যুর প্রধান কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম তীব্র ডায়রিয়াজনিত রোগ। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ডিহাইড্রেশনের কারণে এসব মৃত্যু হয়। এ সময় শরীরে পানিস্বল্পতা পূরণে খাওয়ার স্যালাইন মুখ্য ভূমিকা পালন করে। এজন্য সরকারি হাসপাতাল ও কমিউনিটি ক্লিনিকে বিনামূল্যে খাওয়ার স্যালাইন সরবরাহ করে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট।সারা দেশে প্রতিষ্ঠানটির খাওয়ার স্যালাইন উৎপাদনের পাঁচটি আঞ্চলিক ইউনিট রয়েছে। এরমধ্যে যশোরে রয়েছে একটি।

এ কারখানা থেকে প্রতিদিন ১৫ হাজার প্যাকেট স্যালাইন উৎপাদন হয়। তবে এর কাঁচামাল গ্লুকোজ, সোডিয়াম ক্লোরাইড, পটাসিয়াম ক্লোরাইড ও ট্রাইসোডিয়ামের সংকটে যশোরের কারখানার উৎপাদন আপাতত বন্ধ। তবে যে মজুদ আছে তাতে দুই মাস সরবরাহ করা যাবে।

বাকী কারখানাতেও উৎপাদন বন্ধ রয়েছে বলে জানালেন সিভিল সার্জন। উৎপাদন চালু করতে সব ধরণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

যশোরে ১৯৮২ সালে স্থাপিত কারখানাতে বছরে ৩৬ লাখ ৬০ হাজার প্যাকেট স্যালাইন উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে।