রপ্তানীমুখী ফোরটি ফিট কন্টেইনার আর মাদার ভেসেলের ভয়াবহ সংকট তৈরী হয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরে
- আপডেট সময় : ০১:৩৬:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুলাই ২০২১
- / ১৫৩৪ বার পড়া হয়েছে
রপ্তানীমুখী ফোরটি ফিট কন্টেইনার আর মাদার ভেসেলের ভয়াবহ সংকট তৈরী হয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরে। কন্টেইনারের অভাবে অফডকগুলোতে ভয়াবহ জটের সৃষ্টি হয়েছে। দিনের পর দিন রপ্তানীপণ্য বোঝায় ট্রাক ও কাভার্ডভ্যানগুলো দাঁড়িয়ে আছে খালাসের অপেক্ষায়। অফডক কর্তৃপক্ষ বলছে, বড় জাহাজের চলাচল আর শীর্ষ শিপিং কোম্পানীগুলো খালি কন্টেইনারের সরবরাহ না বাড়ালে সংকটের সমাধান হবে না। আর বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে এখন থেকেই তৎপর হতে হবে রপ্তানীকারক ও শিপিং এজেন্টদের।
চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় বেসরকারী কন্টেইনার ডিপোর চিত্র এটি। ভেতরে জায়গার সংকুলন না হওয়ায় রপ্তানী পণ্যবাহী ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যানের লম্বা সারি এখন রাস্তার দুধারে। অফডক কর্তৃপক্ষ বলছে রপ্তানীকারকের পণ্য নামিয়ে রাখার মতো কন্টেইনার না থাকায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সহসায় এর সমাধানও দেখছেন না তারা।
বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, বাংলাদেশের আমদানীকারকদের প্রধান চাহিদা টুয়েন্টি ফিটের ছোট কন্টেইনার, বিপরীতে বিদেশী বায়াররা চায় ফোরটি ফিট ও ফোরটি ফিট হাইকিউব কন্টেইনার। এতদিন আশপাশের দেশগুলো থেকে খালী কন্টেইনার আমদানী করে চাহিদা পুরণ করা হতো। কিন্তু করোনার কারণে সে সুযোগ কমে আসায় সংকট তিব্র হয়েছে।
বিজিএমইএ বলছে, শিগগিরি এই সমস্যার সমাধান না হলে রপ্তানীমুখী শিল্পগুলো ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার পাশাপাশি ইমেজ সংকটে পড়েব দেশের ভাবমূর্তি। জিভি-বিজিএমইএ
শিপিং এজেন্ট এসোসিয়েশন বলছে, সংকট সমাধানে টুয়েন্টি ফিট কন্টেইনারের ব্যবহার বাড়ানোর পাশা-পাশি প্রয়োজনে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের পক্ষ থেকে মাদার ভেসেল ভাড়া করেও সংকট মোকাবিলা করা সম্ভব।
করোনার প্রভাবে বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়ায় সমুদ্র বাণিজ্যে বড় জাহাজের কদর কমেছে। এতে মালোয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরের মতো ট্রান্সশিপমেন্ট বন্দরগুলোতেও সৃষ্টি হয়েছে জাহাজ ও কন্টেইনারের জট। যার প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশের প্রধান বন্দরেও। ফুটেজ-২ ও ১