০১:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪

সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫০তম জন্মদিন আজ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:৩৯:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ জুলাই ২০২০
  • / ১৫২৭ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫০তম জন্মদিন আজ। কেবল ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টাই নন রুপকারও তিনি। তাঁর পরিকল্পনায় বাংলাদেশের সবখাতে প্রযুক্তির ছোঁয়া লেগেছে, বিশ্ব বাংলাদেশকে চিনেছে নতুন পরিচয়ে।

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালে ২৭ জুলাই ঢাকায় পরমাণু বিজ্ঞানী এমএ ওয়াজেদ মিয়া ও শেখ হাসিনা দম্পতির ঘরে জন্ম নেন এ শিশু । দেশ স্বাধীন হওয়ার পর নানা শেখ মুজিবুর রহমান নাম রাখেন জয় । বাবার সাথে নাম মিলিয়ে পুরো নাম সজীব ওয়াজেদ জয়।

বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোক প্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। চাকরির পাশাপাশি চালিয়ে গেছেন পড়াশোনা।

২০০৭ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন সজীব ওয়াজেদ জয়। ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে স্লোগানটি যুক্ত হয়, তার নেপথ্যে ছিলেন জয়।

পরবর্তী সময়ে পর্দার অন্তরালে থেকে গোটা দেশে তথ্য-প্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। ২০১৪ সালের ১৭ নভেম্বর সজীব ওয়াজেদ জয়কে অবৈতনিকভাবে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা পদে নিয়োগ দেয়া হয়। জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ওই বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেয়া হয় তাকে।  তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন এবারও।

নেতৃত্বে নবীন হলেও বঙ্গবন্ধুর এ উত্তরাধীকারকে বদলে যাওয়া বাংলাদেশের পথিকৃত মনে করেন এ আওয়ামী লীগ নেতা।
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের পরিকল্পনায় দেশ এগিয়ে চলছে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে। যার সুফল পেতে শুরু করেছে জনগন।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫০তম জন্মদিন আজ

আপডেট সময় : ০১:৩৯:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ জুলাই ২০২০

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫০তম জন্মদিন আজ। কেবল ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টাই নন রুপকারও তিনি। তাঁর পরিকল্পনায় বাংলাদেশের সবখাতে প্রযুক্তির ছোঁয়া লেগেছে, বিশ্ব বাংলাদেশকে চিনেছে নতুন পরিচয়ে।

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালে ২৭ জুলাই ঢাকায় পরমাণু বিজ্ঞানী এমএ ওয়াজেদ মিয়া ও শেখ হাসিনা দম্পতির ঘরে জন্ম নেন এ শিশু । দেশ স্বাধীন হওয়ার পর নানা শেখ মুজিবুর রহমান নাম রাখেন জয় । বাবার সাথে নাম মিলিয়ে পুরো নাম সজীব ওয়াজেদ জয়।

বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর মায়ের সঙ্গে রাজনৈতিক আশ্রয়ে শৈশব ও কৈশোর কাটে ভারতে। নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন তিনি। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোক প্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। চাকরির পাশাপাশি চালিয়ে গেছেন পড়াশোনা।

২০০৭ সালে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড হিসেবে নির্বাচিত হন সজীব ওয়াজেদ জয়। ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে স্লোগানটি যুক্ত হয়, তার নেপথ্যে ছিলেন জয়।

পরবর্তী সময়ে পর্দার অন্তরালে থেকে গোটা দেশে তথ্য-প্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। ২০১৪ সালের ১৭ নভেম্বর সজীব ওয়াজেদ জয়কে অবৈতনিকভাবে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা পদে নিয়োগ দেয়া হয়। জয় সক্রিয় রাজনীতিতে নাম লেখান ২০১০ সালে। ওই বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য পদ দেয়া হয় তাকে।  তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন এবারও।

নেতৃত্বে নবীন হলেও বঙ্গবন্ধুর এ উত্তরাধীকারকে বদলে যাওয়া বাংলাদেশের পথিকৃত মনে করেন এ আওয়ামী লীগ নেতা।
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের পরিকল্পনায় দেশ এগিয়ে চলছে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে। যার সুফল পেতে শুরু করেছে জনগন।