০২:২২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

সাইবার অপরাধ দমনে আলাদা ইউনিট গঠন করলো রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৩:২২:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • / ১৫৩২ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সাইবার অপরাধ দমনে উত্তরাঞ্চলে এই প্রথম আলাদা ইউনিট গঠন করলো রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ। প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধ এই ইউনিট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধ ও অভিযুক্তদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে শনাক্তে কাজ করবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরএমপি কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক জানান, পুলিশের প্রতি জনগণের আস্থা ফেরাতে রাজশাহীতে নানা ধরনের বিশেষ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

বিশ্বজুড়েই বেড়েছে সাইবার অপরাধের মাত্রা। এ ধরনের অপরাধে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যোগ হয়েছে নানা কৌশল ও মাধ্যম। বিশেষ করে বাংলাদেশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে ঘটানো হচ্ছে নানা ধরনের অপরাধ। এক্ষেত্রে বিভিন্ন অ্যাপস, ফেইসবুক, টুইটার ও ইউটিউবসহ নানা প্রযুক্তির ব্যবহার করছে অপরাধীরা। এ ধরনের অপরাধ বেড়েছে শিক্ষানগরী রাজশাহীতেও।

এমন পরিস্থিতিতে যোগদানের মাত্র এক সপ্তাহের মাথায় সাইবার ক্রাইম ইউনিট নামে আলাদা একটি বিশেষায়িত টিম গঠন করলেন আরএমপির নবনিযুক্ত কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক। বৃহস্পতিবার আরএমপি সদর দপ্তরে এ ইউনিটের উদ্বোধন করেন তিনি। এ সময় জানানো হয়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধ দমনে দক্ষতার সাথে কাজ করবে আধুনিক প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধ এ ইউনিট।

নানা প্রযুক্তি ব্যবহার করায় অপরাধীদের প্রকৃত পরিচয় ও অবস্থান শনাক্ত করতে বেশ সময় লাগতো আইনশৃংখলা বাহিনীর। তবে এ ইউনিট চালুর ফলে রাজশাহীতে আর বেগ পেতে হবে না তদন্ত কর্মকর্তাদের। এতে কম সময়েই বিচার পাবেন অভিযোগকারীরা।

এদিকে, সীমান্তবর্তী এই নগরীতে মাদক নিয়ন্ত্রণ বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে উঠতি বয়সীরা নেশাতে আসক্ত হচ্ছে। তবে মাদকমুক্ত শহর গড়তে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করা হয়েছে জানিয়ে পুলিশ কমিশনার বলেন, মাদকসেবী কোনো সদস্য পুলিশ বাহিনীতে থাকবে না।

আগের মতোই সাইবার ক্রাইমসংক্রান্ত সব অভিযোগ ও মামলা হবে থানাতেই। তবে তদন্ত করবেন সাইবার ক্রাইম ইউনিটের চৌকস কর্মকর্তারা।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

সাইবার অপরাধ দমনে আলাদা ইউনিট গঠন করলো রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ

আপডেট সময় : ০৩:২২:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০

সাইবার অপরাধ দমনে উত্তরাঞ্চলে এই প্রথম আলাদা ইউনিট গঠন করলো রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ। প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধ এই ইউনিট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধ ও অভিযুক্তদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে শনাক্তে কাজ করবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরএমপি কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক জানান, পুলিশের প্রতি জনগণের আস্থা ফেরাতে রাজশাহীতে নানা ধরনের বিশেষ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

বিশ্বজুড়েই বেড়েছে সাইবার অপরাধের মাত্রা। এ ধরনের অপরাধে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যোগ হয়েছে নানা কৌশল ও মাধ্যম। বিশেষ করে বাংলাদেশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে ঘটানো হচ্ছে নানা ধরনের অপরাধ। এক্ষেত্রে বিভিন্ন অ্যাপস, ফেইসবুক, টুইটার ও ইউটিউবসহ নানা প্রযুক্তির ব্যবহার করছে অপরাধীরা। এ ধরনের অপরাধ বেড়েছে শিক্ষানগরী রাজশাহীতেও।

এমন পরিস্থিতিতে যোগদানের মাত্র এক সপ্তাহের মাথায় সাইবার ক্রাইম ইউনিট নামে আলাদা একটি বিশেষায়িত টিম গঠন করলেন আরএমপির নবনিযুক্ত কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক। বৃহস্পতিবার আরএমপি সদর দপ্তরে এ ইউনিটের উদ্বোধন করেন তিনি। এ সময় জানানো হয়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধ দমনে দক্ষতার সাথে কাজ করবে আধুনিক প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধ এ ইউনিট।

নানা প্রযুক্তি ব্যবহার করায় অপরাধীদের প্রকৃত পরিচয় ও অবস্থান শনাক্ত করতে বেশ সময় লাগতো আইনশৃংখলা বাহিনীর। তবে এ ইউনিট চালুর ফলে রাজশাহীতে আর বেগ পেতে হবে না তদন্ত কর্মকর্তাদের। এতে কম সময়েই বিচার পাবেন অভিযোগকারীরা।

এদিকে, সীমান্তবর্তী এই নগরীতে মাদক নিয়ন্ত্রণ বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে উঠতি বয়সীরা নেশাতে আসক্ত হচ্ছে। তবে মাদকমুক্ত শহর গড়তে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করা হয়েছে জানিয়ে পুলিশ কমিশনার বলেন, মাদকসেবী কোনো সদস্য পুলিশ বাহিনীতে থাকবে না।

আগের মতোই সাইবার ক্রাইমসংক্রান্ত সব অভিযোগ ও মামলা হবে থানাতেই। তবে তদন্ত করবেন সাইবার ক্রাইম ইউনিটের চৌকস কর্মকর্তারা।