০৯:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪

সিলেটে নদী তীরের বিভিন্ন উপজেলার বাড়ি-ঘর তলিয়ে থাকায় ফিরতে পারছে না মানুষ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৫:৫৮:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ জুন ২০২২
  • / ১৫৪৯ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সিলেটে সুরমা নদীর পানি একটি পয়েন্টে ও কুশিয়ারার পানি দু’টি পয়েন্টে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নদী তীরের বিভিন্ন উপজেলার সড়ক-মহাসড়ক ও বাড়ি-ঘর এখনও পানির নিচে তলিয়ে থাকায় দুর্ভোগ বেড়েছে। ওই সব এলাকার বানভাসিরা বাড়ি ফিরতে পারছে না। তবে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে ত্রাণ তৎপরতায় গতি এসেছে। কর্তৃপক্ষ বলছে, পানিবাহিত রোগ প্রতিরোধে কাজ করছেন তারা।

সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি এলাকা ভেধে কিছুটা উন্নতি হলেও, সুরমা ও কুশিয়ারার পানি এখনও বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। বন্যা পর্যবেক্ষন কেন্দ্র জানায়, সুরমার পানি সিলেট পয়েন্টে বিপদসীমার নিচ প্রবাহিত হলেও কানাইঘট পয়েন্টে বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। কুশিয়ারার পানি শেওলা ও ফেঞ্চুগঞ্জে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

সিলেটের জকিগঞ্জ, কানাইঘাট, কোম্পানীগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, ফেঞ্চুগঞ্জ, দক্ষিণ সুরমা, বালাগঞ্জ ও ওসমানীনগর এবং মৌলভীবাজারের বড়লেখা,জুড়ী,কুলাউড়া,রাজনগর ও মৌলভীবাজার সদরের নিম্নাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকা পানির নিচে রয়েছে। কুশিয়ারার পানি বিপদসীমার উপরে থাকায় হাকালুকি হাওরের পানি নামতে পারছে না। ফলে হাওর বেষ্টিত অঞ্চলে বন্যা স্থায়ী রুপ নিয়েছে। সিলেট-ফেঞ্চুগঞ্জ-রাজনগর-কুলাউড়া-জুড়ী-বড়লেখা আঞ্চলিক মহাসড়ক, সিলেট-বিয়ানীবাজার সড়ক, সিলেট-জকিগঞ্জ-কানাইঘাট-কোম্পানীগঞ্জ সড়ক এখনও পানির নিচে।

বানভাসি মানুষের মধ্যে ত্রাণ বিতরণের গতি পেয়েছে। সরকারি-বেসরকারি, প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তি উদ্যোগে নৌকা বোঝাই করে বাড়ি-বাড়ি গিয়ে বিতরণ করা হচ্ছে ত্রাণ সামগ্রী। সিলেটে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, জেলা প্রশাসন, সিটি কর্পোরেশন তাদের ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত রেখেছে। মেডিকেল টিমেরে সেবা কার্যক্রমও যথারীতি চলছে।

মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসন বিভিন্ন এলাকায় আশ্রয় কেন্দ্রে ও বাড়ি-বাড়ি ত্রাণ বিতরণ করছে।

ত্রাণের খাদ্য বিতরণের পাশাপাশি পানি বিশুদ্ধ করণ ঔষধসহ মেডিকেল সেবা দেয়ার কথা জানান সিলেট সিটির মেয়র।

বিএনপি সব সময় জনগণের দল। বন্যায় বিএনপির নেতাকর্মীরা বানভাসি মানুষের পাশে আছে বলে জানালেন সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি।।

বন্যার্তদের সহায়তায় আওয়ামী লীগও ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

সিলেটে নদী তীরের বিভিন্ন উপজেলার বাড়ি-ঘর তলিয়ে থাকায় ফিরতে পারছে না মানুষ

আপডেট সময় : ০৫:৫৮:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ জুন ২০২২

সিলেটে সুরমা নদীর পানি একটি পয়েন্টে ও কুশিয়ারার পানি দু’টি পয়েন্টে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নদী তীরের বিভিন্ন উপজেলার সড়ক-মহাসড়ক ও বাড়ি-ঘর এখনও পানির নিচে তলিয়ে থাকায় দুর্ভোগ বেড়েছে। ওই সব এলাকার বানভাসিরা বাড়ি ফিরতে পারছে না। তবে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে ত্রাণ তৎপরতায় গতি এসেছে। কর্তৃপক্ষ বলছে, পানিবাহিত রোগ প্রতিরোধে কাজ করছেন তারা।

সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি এলাকা ভেধে কিছুটা উন্নতি হলেও, সুরমা ও কুশিয়ারার পানি এখনও বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। বন্যা পর্যবেক্ষন কেন্দ্র জানায়, সুরমার পানি সিলেট পয়েন্টে বিপদসীমার নিচ প্রবাহিত হলেও কানাইঘট পয়েন্টে বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। কুশিয়ারার পানি শেওলা ও ফেঞ্চুগঞ্জে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

সিলেটের জকিগঞ্জ, কানাইঘাট, কোম্পানীগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, ফেঞ্চুগঞ্জ, দক্ষিণ সুরমা, বালাগঞ্জ ও ওসমানীনগর এবং মৌলভীবাজারের বড়লেখা,জুড়ী,কুলাউড়া,রাজনগর ও মৌলভীবাজার সদরের নিম্নাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকা পানির নিচে রয়েছে। কুশিয়ারার পানি বিপদসীমার উপরে থাকায় হাকালুকি হাওরের পানি নামতে পারছে না। ফলে হাওর বেষ্টিত অঞ্চলে বন্যা স্থায়ী রুপ নিয়েছে। সিলেট-ফেঞ্চুগঞ্জ-রাজনগর-কুলাউড়া-জুড়ী-বড়লেখা আঞ্চলিক মহাসড়ক, সিলেট-বিয়ানীবাজার সড়ক, সিলেট-জকিগঞ্জ-কানাইঘাট-কোম্পানীগঞ্জ সড়ক এখনও পানির নিচে।

বানভাসি মানুষের মধ্যে ত্রাণ বিতরণের গতি পেয়েছে। সরকারি-বেসরকারি, প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তি উদ্যোগে নৌকা বোঝাই করে বাড়ি-বাড়ি গিয়ে বিতরণ করা হচ্ছে ত্রাণ সামগ্রী। সিলেটে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, জেলা প্রশাসন, সিটি কর্পোরেশন তাদের ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত রেখেছে। মেডিকেল টিমেরে সেবা কার্যক্রমও যথারীতি চলছে।

মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসন বিভিন্ন এলাকায় আশ্রয় কেন্দ্রে ও বাড়ি-বাড়ি ত্রাণ বিতরণ করছে।

ত্রাণের খাদ্য বিতরণের পাশাপাশি পানি বিশুদ্ধ করণ ঔষধসহ মেডিকেল সেবা দেয়ার কথা জানান সিলেট সিটির মেয়র।

বিএনপি সব সময় জনগণের দল। বন্যায় বিএনপির নেতাকর্মীরা বানভাসি মানুষের পাশে আছে বলে জানালেন সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি।।

বন্যার্তদের সহায়তায় আওয়ামী লীগও ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করছে।