০৮:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪

স্কটল্যান্ডের সমুদ্রে অন্তত ৫০টি ডলফিনের মৃ-ত্যু

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১১:৫০:৪৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুলাই ২০২৩
  • / ১৭৭৮ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঘটনার পিছনে অবৈধ তিমি ব্যবসায়ীদের হাত নেই বলেই প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে।

স্কটল্যান্ডের একটি আইল বা দ্বীপের সমুদ্র সৈকতে অন্তত ৫০টি তিমির মৃত্যু হয়েছে বলে প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে। একটি তিমিকে জলে ফিরিয়ে দেওয়া গেছে। একটি তিমি বাচ্চা দেওয়ার সময় এই ঘটনা ঘটে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে।

দ্য ব্রিটিশ ডাইভারস মেরিন লাইফ রেসকিউ চ্যারিটি নামক একটি সংস্থা ওই তিমিগুলির খবর পায়। তারা জানতে পারে আইল অফ লুইসে একটি বিরাট তিমির দল আটকে পরেছে। সেই মতো রোববার সকালে তারা সেখানে পৌঁছানোর চেষ্টা করে। কিন্তু ঘটনাস্থলে পৌঁছে তারা দেখে কেবলমাত্র একটি তিমিকেই ফের জলে ফিরিয়ে দেওয়ার পরিস্থিতি আছে। বস্তুত, দুইটি তিমিকে তারা জলে ফেরানোর চেষ্টা করে কিন্তু একটি তিমিকে শেষপর্যন্ত ফেরানো যায়।

পাইলট তিমির নামে তিমি শব্দটি থাকলেও তারা ডলফিন প্রজাতির প্রাণি। অবলুপ্ত হতে বসেছে এই তিমি। প্রায় ছয় মিটার লম্বা হয় এই মাছ। ওজন হয় এক ম্যাট্রিক টন পর্যন্ত। প্রায় ৫৫ জনের ওই ডলফিনের দলটি সমুদ্রের বালুচরে এসে আটকে পড়ে কারণ একটি মাছ বাচ্চা দিচ্ছিল।

বিষেশজ্ঞদের বক্তব্য, এই প্রজাতির ডলফিন সবসময় একসঙ্গে থাকে। পরিবার বিষয়ে খুব সচেতন তারা। ফলে একটি মাছ বাচ্চা দেবে বলে গোটা দলটি বালুচরে উঠে পড়ে। কিন্তু এরপর আর তারা জলে ফিরে যেতে পারেনি। ফলে একসঙ্গে এতগুলি মাছের মৃত্যু হয়েছে।

স্কটল্যান্ডে এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে। পাইলট তিমি এই অঞ্চলে বেশি সংখ্যায় দেখা যায়। ১৯৮৮ সালে এই পাইলট তিমিদের বাঁচানোর জন্যই দ্য ব্রিটিশ ডাইভারস মেরিন লাইফ রেসকিউ চ্যারিটি সংস্থাটি তৈরি হয়েছিল।

ডয়চে ভেলে

 

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

স্কটল্যান্ডের সমুদ্রে অন্তত ৫০টি ডলফিনের মৃ-ত্যু

আপডেট সময় : ১১:৫০:৪৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুলাই ২০২৩

ঘটনার পিছনে অবৈধ তিমি ব্যবসায়ীদের হাত নেই বলেই প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে।

স্কটল্যান্ডের একটি আইল বা দ্বীপের সমুদ্র সৈকতে অন্তত ৫০টি তিমির মৃত্যু হয়েছে বলে প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে। একটি তিমিকে জলে ফিরিয়ে দেওয়া গেছে। একটি তিমি বাচ্চা দেওয়ার সময় এই ঘটনা ঘটে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে।

দ্য ব্রিটিশ ডাইভারস মেরিন লাইফ রেসকিউ চ্যারিটি নামক একটি সংস্থা ওই তিমিগুলির খবর পায়। তারা জানতে পারে আইল অফ লুইসে একটি বিরাট তিমির দল আটকে পরেছে। সেই মতো রোববার সকালে তারা সেখানে পৌঁছানোর চেষ্টা করে। কিন্তু ঘটনাস্থলে পৌঁছে তারা দেখে কেবলমাত্র একটি তিমিকেই ফের জলে ফিরিয়ে দেওয়ার পরিস্থিতি আছে। বস্তুত, দুইটি তিমিকে তারা জলে ফেরানোর চেষ্টা করে কিন্তু একটি তিমিকে শেষপর্যন্ত ফেরানো যায়।

পাইলট তিমির নামে তিমি শব্দটি থাকলেও তারা ডলফিন প্রজাতির প্রাণি। অবলুপ্ত হতে বসেছে এই তিমি। প্রায় ছয় মিটার লম্বা হয় এই মাছ। ওজন হয় এক ম্যাট্রিক টন পর্যন্ত। প্রায় ৫৫ জনের ওই ডলফিনের দলটি সমুদ্রের বালুচরে এসে আটকে পড়ে কারণ একটি মাছ বাচ্চা দিচ্ছিল।

বিষেশজ্ঞদের বক্তব্য, এই প্রজাতির ডলফিন সবসময় একসঙ্গে থাকে। পরিবার বিষয়ে খুব সচেতন তারা। ফলে একটি মাছ বাচ্চা দেবে বলে গোটা দলটি বালুচরে উঠে পড়ে। কিন্তু এরপর আর তারা জলে ফিরে যেতে পারেনি। ফলে একসঙ্গে এতগুলি মাছের মৃত্যু হয়েছে।

স্কটল্যান্ডে এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে। পাইলট তিমি এই অঞ্চলে বেশি সংখ্যায় দেখা যায়। ১৯৮৮ সালে এই পাইলট তিমিদের বাঁচানোর জন্যই দ্য ব্রিটিশ ডাইভারস মেরিন লাইফ রেসকিউ চ্যারিটি সংস্থাটি তৈরি হয়েছিল।

ডয়চে ভেলে