স্ত্রীকে খুন করে থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেছেন স্বামী
- আপডেট সময় : ০৬:২৬:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জুন ২০২২
- / ১৫৭২ বার পড়া হয়েছে
রংপুরের পীরগাছায় স্ত্রী আয়শা বেগমকে খুন করে থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেছেন স্বামী মাইনুদ্দীন। পরকীয়ার কারণে স্ত্রীকে খুন করেছে বলে থানায় জবানবন্দি দিয়েছে মাইনুদ্দীন।
সকালে পীরগাছার অন্নদানগরের খামার নয়া বাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। রংপুর জেলা পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার আশরাফুল আলম পলাশ বলেন, সকাল ৭টার দিকে মাইনুদ্দীন থানায় এসে আত্মসমর্পণ করে খুনের কথা স্বীকার করে। খুনের অপরাধে জবানবন্দিতে সর্বোচ্চ শাস্তি পেতে রাজি বলে পুলিশকে জানিয়েছেন মাইনুদ্দীন। জবানবন্দির বরাত দিয়ে এএসপি আরও বলেন, দুই বছর ধরে স্ত্রী আয়শা বেগমের সঙ্গে একই উপজেলার ফারুকের পরকীয়ায় সংসারে শুরু হয় পারিবারিক কলহ। গেলরাতে নিজ ঘরে স্ত্রী আয়শাকে শাবল ও কুড়াল দিয়ে আঘাতের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন স্বামী মাইনুদ্দীন।
শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে গর্ভধারিণী মাকে কুপিয়ে ও আঘাত করে হত্যার পর মরদেহ নদীতে ফেলে রাখার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত ছেলে ফারুককে আটক করেছে পুলিশ।ভোর কোন এক সময় এ হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পুলিশ জানায়, শহরের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের নিজপাড়া মহল্লায় মৃত সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী নূর বানু তার ছেলে ফারুককে নিয়ে একটি ঝুপড়ি ঘরে থাকতেন। ফারুক মানসিক ভাসাম্যহীন হওয়ায় প্রায়ই তার মাকে মারধর করত। এরই ধারাবাহিকতায় গেলরাতে দা দিয়ে কুপিয়ে তার মাকে হত্যা করে। এঘটনায় ফারুককে আটক করে পুলিশ।
সাভার ও আশুলিয়া থেকে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সকালে সাভারের হেমায়েতপুর,আশুলিয়ার ভাদাইল ও কাঁইচাবাড়ি এলাকা থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, সকালে আশুলিয়ার কাঁইচাবাড়ি এলাকার একটি বাড়ি থেকে আড়ার সাথে ঝুলন্ত এক নারী ও ভাদাইল এলাকার একটি বাড়ি থেকে এক নারীর লাশ উদ্ধার করে আশুলিয়া থানা পুলিশ। অপরদিকে সাভারের হেমায়েতপুর থেকে অজ্ঞাত এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত অজ্ঞাত ওই যুবক সড়ক দূর্ঘটনায় মারা গেছে বলে ধারণা করছে হাইওয়ে পুলিশ। পুলিশ ময়না তদন্তের জন্য লাশ তিনটি রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে প্রেরণ করেছে।
এদিকে, নিখোঁজের ৫ মাস পর ১৬ ফুট মাটির নিচে পাওয়া গেছে মুন্সিগঞ্জের স্বর্ণ ব্যবসায়ী অনুপ বাউলের মরদেহ। এ ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পিবিআই। সিরাজদী খাঁনে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে হত্যার শিকার হন কেরানীগঞ্জের ওই স্বর্ণ ব্যবসায়ী। জানা যায় অনুপের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা ধার নিয়ে ভেক্যু কিনেছিলেন তার আত্মীয় ও ব্যবসায়ী পার্টনার নয়ন মন্ডল। সেই টাকা ফেরত দেয়া নিয়েই বিরোধের বলি হতে হয় অনুপকে।