০৩:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪

হিটস্ট্রোকে চুয়াডাঙ্গা-কুষ্টিয়া, পাবনা-গাজীপুরে ৪জনের মৃত্যু

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১০:৫৬:২৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ এপ্রিল ২০২৪
  • / ১৬৯১ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রচণ্ড গরমে অতিষ্ঠ সারাদেশের জনজীবন। বিভিন্ন স্থানে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি থেকে তীব্র দাবদাহ। হিটস্ট্রোকে চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, পাবনা ও গাজীপুরে ৪ ‘জন মারা গেছেন। আগামী দু’সপ্তাহ তাপমাত্রা আরও বাড়বে এবং টানা বৃষ্টি ছাড়া তাপমাত্রা কমবে না বলে জানিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ। মাঝেমধ্যে সামান্য বৃষ্টির দেখা মিললেও তাতে গরমের অস্বস্তি না কমে আরো ভ্যাপসা হয়ে উঠবে আবহাওয়া।

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তবর্তী জেলা খুলনা ছাড়াও রাজশাহী, টাঙ্গাইল ও পাবনা জেলায় বয়ে গেছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এছাড়া ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ জেলায় বয়ে গেছে মাঝারি তাপপ্রবাহ।দেশজুড়ে চলমান তাপপ্রবাহ শিগগিরই কমার কোনো সুখবর নেই আবহাওয়া বিভাগের। পুরো এপ্রিল জুড়েই থাকবে তাপপ্রবাহ।

টানা ৪ দিন ধরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। শনিবার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অতিষ্ঠ জেলার ১৩ লাখ মানুষ। ঘরে বাইরে কোথাও স্বস্তি মিলছে না।

স্বাস্থ্য বিভাগের পরামর্শক্রমে মাইকিং করে জনসাধারণকে সচেতন করছি।

তীব্র গরম, কাঠফাটা রোদে বিপর্যস্ত খুলনার জনজীবন। সূর্য ওঠার পরপরই বাড়তে থাকে তাপমাত্রার পারদ। তপ্ত রোদে খাঁ-খাঁ করছে সড়ক জনপদ। খুলনাঞ্চলে এখন দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠা-নামা করছে। তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে এ অঞ্চলের দিনমজুর, রিকশাওয়ালা,শ্রমজীবী মেহনতি মানুষ, কৃষকরা পড়েছেন চরম বিপাকে। যা আরও ৩ থেকে ৪ দিন অব্যাহত থাকবে খুলনায়।ঝিনাইদহে সুর্যের প্রখর তাপ আর গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ঘরে বাইরে কোথাও মিলছে না স্বস্তি। মাথার ওপর ফ্যান ঘুরলেও শীতল হচ্ছে না। তীব্র রোদে মাঠে টিকতে পারছেন না কৃষকরা।তীব্র গরমে নাকাল যশোরবাসী। ঘরের বাইরে বের হলেই পুড়তে হচ্ছে প্রখর রোদ ও তাপে। এই গরমে বেশি কষ্ট পাচ্ছেন শ্রমজীবী মানুষরা। কয়েকদিনের তীব্র তাপপ্রবাহে নাকাল হয়ে যশোরের সাধারণ মানুষের জীবন।

পটুয়াখালীতে গত কয়েকদিন ধরে বেড়েই চলছে গরমের তীব্রতা। ভ্যাপসা গরমে দিশেহারা হয়ে পড়েছে সাধারন মানুষ। ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। দৈনন্দিন কাজে দেখা দিয়েছে নিরাপদ পানির ব্যবহার। হাসপাতালে বেড়েছে গরমজনিত ও পানি বাহিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।উত্তরাঞ্চলের বরেন্দ্র জনপদ নওগাঁয় দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে তাপমাত্রার পারদ। বিপাকে পড়তে হচ্ছে শ্রমজীবী মানুষদের। হাসপাতাল ক্লিনিক গুলোয় বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। বিশেষ করে শিশু এবং বয়স্ক রোগীরা ভর্তি হচ্ছেন বেশি। এই সময়ে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পাণ এবং তরল জাতীয় খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।

 

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

হিটস্ট্রোকে চুয়াডাঙ্গা-কুষ্টিয়া, পাবনা-গাজীপুরে ৪জনের মৃত্যু

আপডেট সময় : ১০:৫৬:২৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ এপ্রিল ২০২৪

প্রচণ্ড গরমে অতিষ্ঠ সারাদেশের জনজীবন। বিভিন্ন স্থানে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি থেকে তীব্র দাবদাহ। হিটস্ট্রোকে চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, পাবনা ও গাজীপুরে ৪ ‘জন মারা গেছেন। আগামী দু’সপ্তাহ তাপমাত্রা আরও বাড়বে এবং টানা বৃষ্টি ছাড়া তাপমাত্রা কমবে না বলে জানিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ। মাঝেমধ্যে সামান্য বৃষ্টির দেখা মিললেও তাতে গরমের অস্বস্তি না কমে আরো ভ্যাপসা হয়ে উঠবে আবহাওয়া।

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তবর্তী জেলা খুলনা ছাড়াও রাজশাহী, টাঙ্গাইল ও পাবনা জেলায় বয়ে গেছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এছাড়া ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ জেলায় বয়ে গেছে মাঝারি তাপপ্রবাহ।দেশজুড়ে চলমান তাপপ্রবাহ শিগগিরই কমার কোনো সুখবর নেই আবহাওয়া বিভাগের। পুরো এপ্রিল জুড়েই থাকবে তাপপ্রবাহ।

টানা ৪ দিন ধরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। শনিবার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অতিষ্ঠ জেলার ১৩ লাখ মানুষ। ঘরে বাইরে কোথাও স্বস্তি মিলছে না।

স্বাস্থ্য বিভাগের পরামর্শক্রমে মাইকিং করে জনসাধারণকে সচেতন করছি।

তীব্র গরম, কাঠফাটা রোদে বিপর্যস্ত খুলনার জনজীবন। সূর্য ওঠার পরপরই বাড়তে থাকে তাপমাত্রার পারদ। তপ্ত রোদে খাঁ-খাঁ করছে সড়ক জনপদ। খুলনাঞ্চলে এখন দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠা-নামা করছে। তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে এ অঞ্চলের দিনমজুর, রিকশাওয়ালা,শ্রমজীবী মেহনতি মানুষ, কৃষকরা পড়েছেন চরম বিপাকে। যা আরও ৩ থেকে ৪ দিন অব্যাহত থাকবে খুলনায়।ঝিনাইদহে সুর্যের প্রখর তাপ আর গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ঘরে বাইরে কোথাও মিলছে না স্বস্তি। মাথার ওপর ফ্যান ঘুরলেও শীতল হচ্ছে না। তীব্র রোদে মাঠে টিকতে পারছেন না কৃষকরা।তীব্র গরমে নাকাল যশোরবাসী। ঘরের বাইরে বের হলেই পুড়তে হচ্ছে প্রখর রোদ ও তাপে। এই গরমে বেশি কষ্ট পাচ্ছেন শ্রমজীবী মানুষরা। কয়েকদিনের তীব্র তাপপ্রবাহে নাকাল হয়ে যশোরের সাধারণ মানুষের জীবন।

পটুয়াখালীতে গত কয়েকদিন ধরে বেড়েই চলছে গরমের তীব্রতা। ভ্যাপসা গরমে দিশেহারা হয়ে পড়েছে সাধারন মানুষ। ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। দৈনন্দিন কাজে দেখা দিয়েছে নিরাপদ পানির ব্যবহার। হাসপাতালে বেড়েছে গরমজনিত ও পানি বাহিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।উত্তরাঞ্চলের বরেন্দ্র জনপদ নওগাঁয় দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে তাপমাত্রার পারদ। বিপাকে পড়তে হচ্ছে শ্রমজীবী মানুষদের। হাসপাতাল ক্লিনিক গুলোয় বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। বিশেষ করে শিশু এবং বয়স্ক রোগীরা ভর্তি হচ্ছেন বেশি। এই সময়ে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পাণ এবং তরল জাতীয় খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।