হিমেল হওয়ার সাথে কনকনে ঠান্ডায় বিপর্যস্ত জনজীবন
- আপডেট সময় : ১০:৪৩:০৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৪
- / ১৮৮৪ বার পড়া হয়েছে
হিমেল হওয়ার সাথে কনকনে ঠান্ডায় বিপর্যস্ত বিভিন্ন জেলার জনজীবন। শৈত্য প্রবাহের কারণে ক্ষতির মুখে পড়েছে কৃষকদের আলু ও বীজতলা। সেই সাথে হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে শিত জনিত রোগীর সংখ্যা ।
পঞ্চগড়ে ঘন কুয়াশা ও তীব্র ঠান্ডার কারণে বিপাকে পড়েছে জেলার খেটে খাওয়া ও নিম্ন আয়ের লোকজন।অনেকেই তীব্র শীত থেকে একটু উষ্ণতা পেতে খড় কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারনের চেষ্টা করেছেন।তীব্র শীতের কারণে শীত জনিত রোগের প্রকোপ বেড়েছে ।হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ হিমেল বাতাস ও ঠাণ্ডা ঠেকাতে হাসপাতালের কড়িডোরে সাদা পর্দা লাগিয়ে দিয়েছে। তেতুঁলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেল জানিয়েছেন, পঞ্চগড়ের তেতুলিয়ায় সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস।
এবারের শীত মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড ছুঁয়েছে উত্তরের জেলা দিনাজপুর। হেড লাইট জ্বালিয়ে চলছে যানবাহন ।জীবনের তাগিদেই ঘন কুয়াশার মধ্যেও মানুষ ছুটছে কর্মস্থলের দিকে।দিনাজপুর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আসাদ জানান , সকাল ছয়টায় দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। লালমনিরহাটে কমছেই না শীতের দাপট। তাপমাত্রা ১০ এর নিচে নেমে আসায় গেল এক সপ্তাহের ব্যবধানে দ্বিতীয় দফায় বন্ধ রাখা হয়েছে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো। এছাড়া টানা শৈত্য প্রবাহের কারণে ক্ষতির মুখে পড়েছে কৃষকদের আলু ও বীজতলা। সেই সাথে হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে শিত জনিত রোগীর সংখ্যা