০৩:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪

১৬ ডিসেম্বরের আগেই চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন চান আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:১৯:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ নভেম্বর ২০২০
  • / ১৫৫৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

১৬ ডিসেম্বরের আগেই চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন চান আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী। আর তারিখ নিয়ে মাথাব্যথা না থাকলেও করোনার ঝুঁকি এড়াতে জানুয়ারির শেষ সপ্তাহের আগে নির্বাচনের যৌক্তিকতা নেই বলে মনে করেন বিএনপি প্রার্থী ডাক্তার শাহাদাত হোসেন। আর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জানালেন, ৭ দিন সময় পেলেই অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের সব প্রস্তুতি আছে তাদের।

২৯ মার্চ ভোট গ্রহণের তারিখ দিয়ে চলতি বছরের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়ে জোর প্রচারণায়ও নামেন প্রার্থীরা। এর মাঝে বিশ্বব্যাপী হানা দেয়া মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ পৌঁছে যায় বাংলাদেশেও। ফলে ভোটগ্রহণের এক সপ্তাহ আগে তা স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন।

এরপর কেটে গেছে ৯ মাস। এর মধ্যে সংক্রমণ না কমলেও মানুষের মাঝে করোনা ভীতি কমেছে। সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন এলাকায় সংসদ উপ-নির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনসহ বেশ কয়েকটি নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হয়েছে। তাই চসিক নির্বাচন নিয়ে আর সময়ক্ষেপণ চান না আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী।

অবশ্য দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোন মাথাব্যথা নেই বিএনপি প্রার্থীর। পেশায় চিকিৎসক এই মেয়র প্রার্থীর মতে, আসছে শীতে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব আরো বাড়ার আশংকা করছে স্বাস্থ্য বিভাগ। তাই শীত মৌসুম না পেরুলে ভোটারদের কেন্দ্রমুখী করা কঠিন হবে বলে মনে করেন তিনি।

এদিকে, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জানান, আগের মেয়রের মেয়াদশেষে প্রশাসক নিয়োগ করা হয়েছে চসিকে। যার মেয়াদ আছে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। তাই এ সময়ের মধ্যেই নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি রয়েছে তাদের। এখন শুধু ইসির সিদ্ধান্তের অপেক্ষা।

স্থগিত হওয়া চসিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবার কথা ইভিএম পদ্ধতিতে। সহসাই নতুন সিদ্ধান্ত আসার সম্ভাবনা না থাকলেও ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য সুরক্ষার পাশাপাশি সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে কঠোর হবার কথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

১৬ ডিসেম্বরের আগেই চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন চান আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী

আপডেট সময় : ০২:১৯:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ নভেম্বর ২০২০

১৬ ডিসেম্বরের আগেই চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন চান আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী। আর তারিখ নিয়ে মাথাব্যথা না থাকলেও করোনার ঝুঁকি এড়াতে জানুয়ারির শেষ সপ্তাহের আগে নির্বাচনের যৌক্তিকতা নেই বলে মনে করেন বিএনপি প্রার্থী ডাক্তার শাহাদাত হোসেন। আর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জানালেন, ৭ দিন সময় পেলেই অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের সব প্রস্তুতি আছে তাদের।

২৯ মার্চ ভোট গ্রহণের তারিখ দিয়ে চলতি বছরের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়ে জোর প্রচারণায়ও নামেন প্রার্থীরা। এর মাঝে বিশ্বব্যাপী হানা দেয়া মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ পৌঁছে যায় বাংলাদেশেও। ফলে ভোটগ্রহণের এক সপ্তাহ আগে তা স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন।

এরপর কেটে গেছে ৯ মাস। এর মধ্যে সংক্রমণ না কমলেও মানুষের মাঝে করোনা ভীতি কমেছে। সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন এলাকায় সংসদ উপ-নির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনসহ বেশ কয়েকটি নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হয়েছে। তাই চসিক নির্বাচন নিয়ে আর সময়ক্ষেপণ চান না আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী।

অবশ্য দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোন মাথাব্যথা নেই বিএনপি প্রার্থীর। পেশায় চিকিৎসক এই মেয়র প্রার্থীর মতে, আসছে শীতে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব আরো বাড়ার আশংকা করছে স্বাস্থ্য বিভাগ। তাই শীত মৌসুম না পেরুলে ভোটারদের কেন্দ্রমুখী করা কঠিন হবে বলে মনে করেন তিনি।

এদিকে, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জানান, আগের মেয়রের মেয়াদশেষে প্রশাসক নিয়োগ করা হয়েছে চসিকে। যার মেয়াদ আছে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। তাই এ সময়ের মধ্যেই নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি রয়েছে তাদের। এখন শুধু ইসির সিদ্ধান্তের অপেক্ষা।

স্থগিত হওয়া চসিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবার কথা ইভিএম পদ্ধতিতে। সহসাই নতুন সিদ্ধান্ত আসার সম্ভাবনা না থাকলেও ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য সুরক্ষার পাশাপাশি সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে কঠোর হবার কথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।