৯০ দশক পর্যন্ত এদেশে প্রায় ১ হাজার ৪৩৫টি সিনেমা হল ছিল
- আপডেট সময় : ০২:০০:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
- / ১৫৬৩ বার পড়া হয়েছে
চলচ্চিত্র শিল্প বাঁচাতে সিনেমা হল রক্ষায় সরকার নানান পদক্ষেপ নিলেও, নিয়মনীতির মধ্যে আসতে চাচ্ছেনা এ খাতে সংশ্লিষ্টরা। এক সংগঠন দুষছেন আরেক সংগঠনকে। সরকার স্বল্প সুদে ঋন দিতে চাইলেও শর্তপূরণে রাজি নন তারা। বলছেন ভিন্ন কথা।
৯০ দশক পর্যন্ত এদেশে প্রায় ১ হাজার ৪৩৫টি সিনেমা হল ছিল। কিন্তু নানা প্রতিবন্ধকতায় ক্রমান্বয়ে হ্রাস পেয়েছে এ সংখ্যা। সিনেমাপ্রেমী দর্শকদের জন্য বিদ্যমান সিনেমা হলগুলো সংস্কার এবং আধুনিক মান সম্পন্ন করা প্রয়োজন।
এক্ষেত্রে সিনেমা হল মালিকদের স্বল্প সুদে ঋণ প্রদান করা হলে, নতুন নতুন সিনেমা হল নির্মাণের পাশাপাশি বিদ্যমান হলগুলো সংস্কার ও আধুনিক যন্ত্রপাতি সংযোজনে সক্ষম হবে। বিষয়াদি বিবেচনা করে, সিনেমা হল মালিকদের অনুকূলে ঋণ বিতরণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ১ হাজার কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন স্কিম গঠন করেছে। এ স্কিম পরিচালনার ক্ষেত্রে রয়েছে কিছু শর্ত।
হলের পরিবেশ ঠিক হলেই দর্শক ফিরবে হলে মনে করেন শিল্পী সমিতির সদস্যরা। কিন্ত তা মানতে নারাজ পরিচালক ও হল মালিকরা। তারা বলছেন, কেবল ভালো সিনেমা বানানো হলেই দর্শক ফিরবে সিনেমা হলে।
এদিকে শিল্পি সমিতি তাদের জন্য ৫শ এবং পরিচালক সমিতি ২শ কোটি টাকা প্রণোদনা ঘোষণার জানিয়েছেন । যদিও এর সঠিক কোনো কারণ খুজে পাচ্ছেনা সংশ্লিষ্টরা। সকল জটিলতা কাটিয়ে সিনেমা হলে আবারও সুস্থ্যধারার চলচিত্র আসবে এবং বন্ধ হয়া হল গুলো খুলবে এমটাই চাওয়া সাধারন ছবি প্রেমীদের।