আধুনিক বন্দর ব্যবস্থাপনার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেবে পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল
- আপডেট সময় : ০১:০৩:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ মে ২০২৪
- / ১৫৯৩ বার পড়া হয়েছে
আধুনিক বন্দর ব্যবস্থাপনার সঙ্গে বাংলাদেশকে পরিচয় করিয়ে দেবে পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল। তবে তার জন্য আরো দেড় বছর অপেক্ষা করতে হবে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে দাপ্তরিক কাজ শেষে টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু হবে বে-টার্মিনালের। তবে বন্দর ব্যবহারকারিরা বলছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে পিসিটি, লালদিয়া, মাতারবাড়ি ও বে-টার্মিনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন দির্ঘায়িত হচ্ছে।
পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল বা পিসিটি। সবকিছু প্রস্তুত করে গেল নভেম্বরে সৌদিআরবের রাষ্ট্রিয় প্রতিষ্ঠান রেড সী গেটওয়ের কাছে পরিচালনার দায়িত্ব হস্তান্তর করে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। এরপর থেকে বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশ সংযুক্ত করতে শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটি। শিগগিরি আংশিক অপারেশন শুরু হলেও পুরোদমে চালু হতে সময় লাগবে আরো এক থেকে দেড় বছর। ফুটেজ-১
প্রথমবারের মতো একটি টার্মিনালে গ্লোবাল অপারেটর যুক্ত হওয়ায় অন্যান্য টার্মিনালের বেড়েছে প্রতিযোগিতা ও সেবার মান। তাই পিসিটি পুরোপুরি চালু হলে বন্দর ব্যাবস্থাপনায় নতুন মাত্রা যুক্ত হবে বলে মনে করছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।
সট: রিয়ার এ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল, চেয়ারম্যান, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।
একই সঙ্গে চট্টগ্রাম বন্দরের সবচেয়ে বড় প্রকল্প বে টার্মিনালের টেন্ডার প্রক্রিয়াও শুরু হবে আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে। যা বাস্তবায়ন হলে বিশ্বের অন্যতম বড় বন্দরগুলোর একটিতে পরিণত হবে চট্টগ্রাম বন্দর।
তবে বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন, পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনালের ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়ন কাজ শেষ হয়েছে দুই বছর আগে। কিন্তু তা অপারেশনে যায়নি এখনো। বে টার্মিনাল ও মাতাবাড়ি বন্দরের কথা ৭ থেকে ৮ বছর ধরে শোনা গেলেও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে দৃশ্যমান কিছুই হয়নি এখনো। ফুটেজ-১ ও ফুটেজ-২
ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, অর্থনৈতিক অগ্রগতির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বন্দরের ব্যস্ততা। ফলে উর্ধমুখি আমদানী রপ্তানী বাণিজ্যের চাহিদা মেটাতে সবকিছু ঢেলে সাজাতে হবে এখনি।