উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় শান্তি ও স্থিতিশীলতার ভূমিকা ছিল বেশি : প্রধানমন্ত্রী
- আপডেট সময় : ০১:০৫:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ মে ২০২৩
- / ১৬০২ বার পড়া হয়েছে
দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় শান্তি ও স্থিতিশীলতার ভূমিকা ছিল সবচেয়ে বেশী। এমন মন্তব্য করে, বিশ্বের চলমান সংঘাত থেকে উত্তোরণে আলোচনাকে গুরুত্ব দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি শান্তি পুরস্কার প্রাপ্তির সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান তিনি। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগামীতে যারাই বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখবে তাদের বঙ্গবন্ধু শান্তি পুরস্কার ভূষিত করা কথা ভাবছে সরকার।
বাংলার দু:খী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে কারণে ১৯৬৯ সালে তিনি হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। ১৯৭১ এ বাংলাদেশের স্বাধীনতা তাঁকে করেছে বিশ্বব্যাপী মুক্তিকামি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা। সেই বিবেচনায় ১৯৭২ সালের ১০ অক্টোবর জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানকে জুলিও কুরি পদকের জন্য নাম ঘোষণা করে বিশ্বশান্তি পরিষদ। আর এভাবেই বাংলা থেকে বঙ্গবন্ধু হয়ে ওঠেন বিশ্ব নেতা।
ঐতিহাসিক সেই পদক প্রাপ্তির সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এসময় গৌরবময় দিনটি চিরস্মরণীয় করে রাখতে স্মারক ডাকটিকেট, খাম ও স্মরণিকা অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।
বিশিষ্টজনদের বক্তব্যের পর বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী। শুরুতেই বঙ্গবন্ধুসহ ১৫ আগস্টের শহীদের আত্মার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান তিনি।
বলেন, বিশ্বে চলমান যুদ্ধময় পরিস্থিতি থেকে উত্তোরণে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ হতে পারে মুক্তির দিশারী।
সরকারের ধারাবাহিক উন্নয়নে বদলে যাওয়া বাংলাদেশের নেপথ্যে কারণও তুলে ধরেন তিনি।
‘৭৫ ও ২০০১ পরবর্তী হিংসার রাজনীতির কথাও স্মরণ করিয়ে দেন শেখ হাসিনা।
আগামীতে বিশ্বে শান্তিতে বন্ধবন্ধুর আদর্শ এবং তাঁর অনুসারি হিসেবে যারাই শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখবে তাদের পুরস্কৃত করা হবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।