০১:২৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪

একের পর এক দুর্যোগ পিছু ছাড়ছে না দেশের অর্থনীতির লাইফলাইন চট্টগ্রাম বন্দরের

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৩:১৩:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মে ২০২০
  • / ১৫৩৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মহামারী করোনা, ঘুর্ণিঝড় আম্পান, সবশেষ ঈদের ছুটি সবমিলিয়ে একের পর এক দুর্যোগ পিছু ছাড়ছে না দেশের অর্থনীতির লাইফলাইন চট্টগ্রাম বন্দরের। ফলে দু’ মাসেরও বেশী সময় ধরে ইয়ার্ডে কন্টেইনার, আর বহির্নোঙ্গরে জাহাজ-জট লেগেই আছে। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছেন, সক্ষমতার সবটুকু ব্যবহার করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন তারা। আর আমদানীকারকরা বলছেন, দুর্যোগের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সমন্বয়হীনতায় সংকট দীর্ঘায়িত হচ্ছে।

বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসের কারনে ২৫ মার্চ থেকে সাধারণ ছুটি। অফিস-আদালত, কল-কারখানা বন্ধ থাকায় আমদানী পণ্য বোঝাই কন্টেইনারের স্তুপ সৃষ্টি হয় বন্দরের ইয়ার্ডে। পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন খাতে লকডাউল শিথিল করার পাশাপাশি সরকারের নানামুখি উদ্যোগে গতি ফেরে কন্টেইনার খালাসে।

এরই মাঝে ঘুর্ণিঝড় আম্পানের আঘাতে টানা তিনদিন বন্ধ থাকে বন্দরের অপারেশন। এরপরই শুরু হয় ঈদের ছুটি, সবমিলিয়ে পণ্য খালাসে ফের লাগে ভাটার টান। তাই জট কাটাতে আমদানী পণ্য ছাড় করানোর তাগিদ বন্দর কর্তৃপক্ষের।

বিজিএমইএ বলছে, পণ্য খালাসের ক্ষেত্রে বন্দর আর আমদানীকারকের মাঝে অন্তত ১০টি প্রতিষ্ঠানের দাফতরিক কাজ সংযুক্ত রয়েছে। করোনা পরিস্থিতিতে ওইসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকাও খালাস কমার কারণ। তবে রোববার থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করবে বলে আশার বিজিএমইএর।

আর চট্টগ্রাম চেম্বার বলছে, শুধু ঈদের ছুটি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগই নয়, আমদানী-রপ্তানী বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত বন্দর সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সমন্বয়হীনতাও সংকটের অন্যতম কারণ। যা নিরসনে উদ্যোগ না নিলে সমস্যায় দীর্ঘস্থায়ী সমাধান হবে না।

স্বাভাবিক সময়ে দৈনিক সাত থেকে সাড়ে সাত হাজার পণ্যবাহী কন্টেইনার খালাস হলেও ২৫ শে মার্চের পর থেকে এর সংখ্যা হাজারের ওপর ওঠেনি। ফুটেজ-৪

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

একের পর এক দুর্যোগ পিছু ছাড়ছে না দেশের অর্থনীতির লাইফলাইন চট্টগ্রাম বন্দরের

আপডেট সময় : ০৩:১৩:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মে ২০২০

মহামারী করোনা, ঘুর্ণিঝড় আম্পান, সবশেষ ঈদের ছুটি সবমিলিয়ে একের পর এক দুর্যোগ পিছু ছাড়ছে না দেশের অর্থনীতির লাইফলাইন চট্টগ্রাম বন্দরের। ফলে দু’ মাসেরও বেশী সময় ধরে ইয়ার্ডে কন্টেইনার, আর বহির্নোঙ্গরে জাহাজ-জট লেগেই আছে। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছেন, সক্ষমতার সবটুকু ব্যবহার করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন তারা। আর আমদানীকারকরা বলছেন, দুর্যোগের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সমন্বয়হীনতায় সংকট দীর্ঘায়িত হচ্ছে।

বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসের কারনে ২৫ মার্চ থেকে সাধারণ ছুটি। অফিস-আদালত, কল-কারখানা বন্ধ থাকায় আমদানী পণ্য বোঝাই কন্টেইনারের স্তুপ সৃষ্টি হয় বন্দরের ইয়ার্ডে। পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন খাতে লকডাউল শিথিল করার পাশাপাশি সরকারের নানামুখি উদ্যোগে গতি ফেরে কন্টেইনার খালাসে।

এরই মাঝে ঘুর্ণিঝড় আম্পানের আঘাতে টানা তিনদিন বন্ধ থাকে বন্দরের অপারেশন। এরপরই শুরু হয় ঈদের ছুটি, সবমিলিয়ে পণ্য খালাসে ফের লাগে ভাটার টান। তাই জট কাটাতে আমদানী পণ্য ছাড় করানোর তাগিদ বন্দর কর্তৃপক্ষের।

বিজিএমইএ বলছে, পণ্য খালাসের ক্ষেত্রে বন্দর আর আমদানীকারকের মাঝে অন্তত ১০টি প্রতিষ্ঠানের দাফতরিক কাজ সংযুক্ত রয়েছে। করোনা পরিস্থিতিতে ওইসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকাও খালাস কমার কারণ। তবে রোববার থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করবে বলে আশার বিজিএমইএর।

আর চট্টগ্রাম চেম্বার বলছে, শুধু ঈদের ছুটি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগই নয়, আমদানী-রপ্তানী বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত বন্দর সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সমন্বয়হীনতাও সংকটের অন্যতম কারণ। যা নিরসনে উদ্যোগ না নিলে সমস্যায় দীর্ঘস্থায়ী সমাধান হবে না।

স্বাভাবিক সময়ে দৈনিক সাত থেকে সাড়ে সাত হাজার পণ্যবাহী কন্টেইনার খালাস হলেও ২৫ শে মার্চের পর থেকে এর সংখ্যা হাজারের ওপর ওঠেনি। ফুটেজ-৪