খুলনার বেশিরভাগ বেসরকারি হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নিবন্ধন নেই
- আপডেট সময় : ০২:২৩:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০
- / ১৫২৭ বার পড়া হয়েছে
খুলনার বেশিরভাগ বেসরকারি হাসপাতাল,প্যাথলজিক্যাল ল্যাবরেটরি এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নিবন্ধন নেই। অনলাইনে নামমাত্র নিবন্ধন আবেদনের মাধ্যমে ব্যবসা করছে এসব প্রতিষ্ঠান। তিন’শ ক্লিনিক ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টারের মধ্যে নবায়ন হয়েছে মাত্র ৩৪টি। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নবায়ন না করলে বন্ধ করে দেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর । নবায়ন ফি বৃদ্ধি, দাপ্তরিক জটিলতা এবং করোনা পরিস্থিতির কারণে দেরি হয়েছে বলে জানায় সংশ্লিষ্টরা।
খুলনা মহানগরীতে ৮৪টি ক্লিনিক ও ৯৬টি ডায়াগনষ্টিক সেন্টার রয়েছে। এর মধ্যে গেল অর্থবছরে মাত্র ২০টি প্রতিষ্ঠান তাদের লাইসেন্স নবায়ন করেছে। এদিকে, জেলার ৯টি উপজেলায় ৪৮টি ক্লিনিক ও ৭০টি ডায়গনষ্টিক সেন্টারের মধ্যে নবায়ন করেছে মাত্র ১৪টি ।এসব প্রতিষ্ঠানের মালিকরা বলছেন, কাগজপত্র জটিলতা ও সমন্বয়হীনতা নবায়নে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ও জেলা সিভিল সার্জন বলেন, লাইসেন্সের আবেদন করেই যারা হাসপাতাল বা ডায়াগনস্টিক সেন্টার চালাচ্ছে , তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে, চিকিৎসক নেতারা বলেন- হঠাৎ বন্ধ করা হলে বিড়ম্বনা আরও বাড়বে। লাইসেন্স নবায়নে তদারকি জোরদারের পরামর্শ দেন তারা। লাইসেন্স নবায়নে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় পর্যায়ের অফিস গুলিকে ক্ষমতা প্রদান ও নবায়নের সাথে জড়িত সব দপ্তরের সমন্বয়ের তাগিদ দেন সংশ্লিষ্টরা।