ঘন কুয়াশা আর হিমেল হাওয়া অব্যাহত থাকায় সারাদেশে শীতের তীব্রতা বেড়েছে

- আপডেট সময় : ০৩:১৯:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২০
- / ১৫৪৬ বার পড়া হয়েছে
ঘন কুয়াশা আর হিমেল হাওয়া অব্যাহত থাকায় সারাদেশে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে খেটে খাওয়া মানুষের দৈনন্দিন কাজকর্ম। এছাড়া নষ্ট হচ্ছে ফসলের ক্ষেত। প্রতিদিনই হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে রোগীর সংখ্যা।
দিনাজপুরে আজ সবর্নিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শীতে বোরো বীজতলা, আলুসহ বিভিন্ন ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
পঞ্চগড়ে সকালে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শীতের কারণে দিনে বাইরে লোকজন দেখা গেলেও সন্ধ্যার পর জনশূন্য হয়ে পড়ে।
লালমনিরহাটে সকালে ঘন কুয়াশা ও হিমবাতাসে শীতের তীব্রতা বেড়ে তাপমাত্রা নেমেছে ১১.৯ ডিগ্রী সেলসিয়াসে।ব্যাহত হচ্ছে দৈনন্দিন কাজকর্ম।
তীব্র শীতে সাতক্ষীরায় আজ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিকে, ঠান্ডাজনিত কারণে জেলা সদর উপজেলা হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতে বাড়ছে শিশু রোগীর সংখ্যা।
নড়াইলে ঘন কুয়াশায় যানবাহন চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। দুর্ঘটনা এড়াতে অধিকাংশ যানবাহন ধীর গতিতে ও হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে।
এদিকে, কুড়িগ্রামে কনকনে ঠান্ডায় কাজে যেতে পারছে না শ্রমজীবী মানুষ। ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্টসহ শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা ।
সকাল থেকে ঘন কুয়াশায় ঢেকে আছে সিরাজগঞ্জ জেলা শহর। এতে শ্রমজীবী, নিম্নবিত্ত ও ছিন্নমূল মানুষের কষ্ট বেড়েছে। …..
মানিকগঞ্জে প্রতিদিনিই হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। শীতে সবজিসহ নষ্ট হচ্ছে ক্ষেতের মরিচ ।
ঝালকাঠিতে গত দু’দিন ধরে হাড়কাঁপানো শীত শুরু হয়েছে। কনকনে হিমেল হাওয়ার সাথে রয়েছে ঘন কুয়াশা।
গাইবান্ধায় তীব্র শীতে দূর্ভোগে পড়েছে ব্রক্ষপুত্র, তিস্তা ও ঘাঘট নদী চরের জনজীবন।
টানা শৈত্য প্রবাহে কাবু হয়ে পড়েছে শেরপুরের মানুষ। কর্মজীবী মানুষের ভোগান্তি বেড়েছে বেশী। শীতের কাপড় কিনতে দোকানগুলোতে মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে।