১০:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

চট্টগ্রামে একদিনে ৬০ জন করোনা আক্রান্ত রোগী সনাক্তের পর নড়ে চড়ে বসেছে স্বাস্থ্য বিভাগ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:৫১:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ মে ২০২০
  • / ১৫৪৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চট্টগ্রামে একদিনে ৬০ জন করোনা আক্রান্ত রোগী সনাক্তের পর নড়ে চড়ে বসেছে স্বাস্থ্য বিভাগ। একটি উপজেলাসহ নগরীর ৪টি পয়েন্টকে হট স্পট হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, হটস্পট গুলোকে গুরুত্ব দিয়ে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে সংকট মোকাবিলা করা হবে। তবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলছেন, স্বাস্থ্যবিধি না মেনে চলাচল আর লকডাউন কার্যকর না হওয়ায়, আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে।

চট্টগ্রামের দামপাড়ায় প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় গেল ৩ এপ্রিল। একমাসের ব্যবধানে এই সংখ্যা ছাড়িয়েছে ২ শোর বেশি। জেলার সবচেয়ে বেশি রোগী সনাক্ত হয়েছে সাতকানিয়া উপজেলায়। এর পরের অবস্থান নগরীর দামপাড়া পুলিশ লাইন তৃতীয় স্থানে হালিশহর আর চার নম্বরে রয়েছে আকবরশাহ বা সিটি গেইট এলাকা। এই চারটি পয়েন্টকে হট স্পট হিসেবে ঘোষণা করে বিশেষ নজরদারির পাশাপাশি এসব এলাকা থেকে বেশি বেশি নমুনা সংগ্রহের নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।

করোনা ডেটিকেটেড হাসপাতালের তত্বাবধায়কের দাবি, সাতকানিয়ায় করোনা ছড়িয়েছে প্রবাসীদের মাধ্যমে, হালিশহরে নারায়গঞ্জ ফেরত মানুষ থেকে আর দামপাড়া পুলিশ লাইনের পুলিশ সদস্যরা আক্রান্ত হয়েছেন ত্রাণ কার্যক্রম ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিপুল সংখ্যক মানুষের সংস্পর্শে এসে।

জেলা প্রশাসক বলছেন, স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করেই হট স্পটগুলোতে লকডাউন কার্যকরের পাশাপাশি ওইসব এলাকার মানুষদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বাধ্য করতে চেষ্টা করছে প্রশাসন। শুক্রবার পর্যন্ত চট্টগ্রামের দুটি ল্যাবে প্রায় ৫ হাজার রোগীর নমুনা পরিক্ষা হয়েছে। এরমধ্যে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে প্রায় আড়াইশো। এর মধ্যে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪১ জন রোগী।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

চট্টগ্রামে একদিনে ৬০ জন করোনা আক্রান্ত রোগী সনাক্তের পর নড়ে চড়ে বসেছে স্বাস্থ্য বিভাগ

আপডেট সময় : ০১:৫১:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ মে ২০২০

চট্টগ্রামে একদিনে ৬০ জন করোনা আক্রান্ত রোগী সনাক্তের পর নড়ে চড়ে বসেছে স্বাস্থ্য বিভাগ। একটি উপজেলাসহ নগরীর ৪টি পয়েন্টকে হট স্পট হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, হটস্পট গুলোকে গুরুত্ব দিয়ে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে সংকট মোকাবিলা করা হবে। তবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলছেন, স্বাস্থ্যবিধি না মেনে চলাচল আর লকডাউন কার্যকর না হওয়ায়, আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে।

চট্টগ্রামের দামপাড়ায় প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় গেল ৩ এপ্রিল। একমাসের ব্যবধানে এই সংখ্যা ছাড়িয়েছে ২ শোর বেশি। জেলার সবচেয়ে বেশি রোগী সনাক্ত হয়েছে সাতকানিয়া উপজেলায়। এর পরের অবস্থান নগরীর দামপাড়া পুলিশ লাইন তৃতীয় স্থানে হালিশহর আর চার নম্বরে রয়েছে আকবরশাহ বা সিটি গেইট এলাকা। এই চারটি পয়েন্টকে হট স্পট হিসেবে ঘোষণা করে বিশেষ নজরদারির পাশাপাশি এসব এলাকা থেকে বেশি বেশি নমুনা সংগ্রহের নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।

করোনা ডেটিকেটেড হাসপাতালের তত্বাবধায়কের দাবি, সাতকানিয়ায় করোনা ছড়িয়েছে প্রবাসীদের মাধ্যমে, হালিশহরে নারায়গঞ্জ ফেরত মানুষ থেকে আর দামপাড়া পুলিশ লাইনের পুলিশ সদস্যরা আক্রান্ত হয়েছেন ত্রাণ কার্যক্রম ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিপুল সংখ্যক মানুষের সংস্পর্শে এসে।

জেলা প্রশাসক বলছেন, স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করেই হট স্পটগুলোতে লকডাউন কার্যকরের পাশাপাশি ওইসব এলাকার মানুষদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বাধ্য করতে চেষ্টা করছে প্রশাসন। শুক্রবার পর্যন্ত চট্টগ্রামের দুটি ল্যাবে প্রায় ৫ হাজার রোগীর নমুনা পরিক্ষা হয়েছে। এরমধ্যে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে প্রায় আড়াইশো। এর মধ্যে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪১ জন রোগী।