০২:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪

চট্টগ্রামে এবারের ঈদে ৪ লক্ষাধিক পশুর চামড়া উৎপাদন হবে : চামড়া আড়তদার সমিতি

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০১:৪৯:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ জুন ২০২৩
  • / ১৬২৮ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চট্টগ্রামে এবারের কোরবানীর ঈদে ৪ লক্ষাধিক পশুর চামড়া উৎপাদন হবে বলে আশা করছে কাঁচা চামড়া আড়তদার সমিতি। তবে লবনের দাম বৃদ্ধি ও শ্রমিক সংকটের পাশাপাশি ঢাকার ট্যানারী মালিকদের কাছ থেকে বকেয়া টাকা না পাওয়ায় চামড়া রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। আড়তদাররা বলছেন, খন্ডকালীন ঋণ সুবিধাসহ সরকার নির্ধারিত দামে ট্যানারী মালিকরা চামড়া কিনছে কিনা, সে ব্যাপারে নজরদারী বাড়াতে হবে। আর ট্যানারী মালিকরা বলছেন, করোনার পর বিশ্বব্যাপী চামড়াজাত পণ্যের চাহিদা বাড়লেও, পরিবেশ সংকটে সেই বাজার ধরতে পারছে না বাংলাদেশ।

চট্টগ্রামের মুরাদপুর থেকে আতুরার ডিপো পর্যন্ত বিস্তৃত কাঁচা চামড়ার বাজার। বছরজুড়ে এই বাজারে চামড়া সংগ্রহের কাজ চললেও কোরবানীর ঈদকে ঘিরে জমজমাট হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। কারণ এই একদিনেই বছরের ৮০ শতাংশ চামড়া সংগ্রহ করেন ব্যবসায়ীরা। ফুটেজ-১ (ফাইল ফুটেজ)

এবারো কোরবানীর ঈদকে ঘিরে সাড়ে তিন থেকে ৪ লাখ চামড়া সংগ্রহের প্রস্তুতি তাদের। কিন্তু শেষ মুহুর্তে হঠাৎ করে লবনের দাম বাড়ায় চিন্তার ভাজ পড়েছে ব্যবসায়ীদের কপালে। ফুটেজ-২ (ফাইল ফুটেজ)

ব্যবসায়ী সমিতির হিসেবে, ১১২ জন আড়তদার থাকলেও এবার অর্ধশতাধিক ব্যবসায়ী চামড়া সংগ্রহের প্রস্তুতি নিয়েছে। কয়েকবছর ধরে অব্যাহত লোকসান আর ঢাকার ট্যানারী মালিকদের কাছ থেকে বকেয়া টাকা আদায়ের অনিশ্চয়তায় বাজার ছেড়েছে বাকিরা। ফুটেজ-২ (ফাইল ফুটেজ)

 

ট্যানারী মালিকরা বলছেন, সিনথেটিক পণ্যের দাপটে চামড়া শিল্প হারিয়ে যেতে বসলেও করোনার পর বিশ্ববাজারে সুদিন ফিরেছে। কিন্তু অধিকাংশ ট্যানারীতে ইটিপি না থাকাসহ উন্নত বিশ্বের শর্ত মেটাতে না পারায় পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ।

মৌসুমী ব্যবসায়ীদের মাধ্যম হয়ে ফরিয়া ও আড়ৎদারদের হাত ঘুরে একটি চামড়া ট্যানারীতে গিয়ে পৌছে। কিন্তু এই চারটি পক্ষের মধ্যে সমন্বয় নেই একেবারেই। ফলে একে অন্যের ওপর দায় চাপায় প্রতিবছর। ফুটেজ-১ (ফাইল ফুটেজ)
সোহাগ কুমার বিশ্বাস, এসএটিভি, চট্টগ্রাম।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

চট্টগ্রামে এবারের ঈদে ৪ লক্ষাধিক পশুর চামড়া উৎপাদন হবে : চামড়া আড়তদার সমিতি

আপডেট সময় : ০১:৪৯:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ জুন ২০২৩

চট্টগ্রামে এবারের কোরবানীর ঈদে ৪ লক্ষাধিক পশুর চামড়া উৎপাদন হবে বলে আশা করছে কাঁচা চামড়া আড়তদার সমিতি। তবে লবনের দাম বৃদ্ধি ও শ্রমিক সংকটের পাশাপাশি ঢাকার ট্যানারী মালিকদের কাছ থেকে বকেয়া টাকা না পাওয়ায় চামড়া রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। আড়তদাররা বলছেন, খন্ডকালীন ঋণ সুবিধাসহ সরকার নির্ধারিত দামে ট্যানারী মালিকরা চামড়া কিনছে কিনা, সে ব্যাপারে নজরদারী বাড়াতে হবে। আর ট্যানারী মালিকরা বলছেন, করোনার পর বিশ্বব্যাপী চামড়াজাত পণ্যের চাহিদা বাড়লেও, পরিবেশ সংকটে সেই বাজার ধরতে পারছে না বাংলাদেশ।

চট্টগ্রামের মুরাদপুর থেকে আতুরার ডিপো পর্যন্ত বিস্তৃত কাঁচা চামড়ার বাজার। বছরজুড়ে এই বাজারে চামড়া সংগ্রহের কাজ চললেও কোরবানীর ঈদকে ঘিরে জমজমাট হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। কারণ এই একদিনেই বছরের ৮০ শতাংশ চামড়া সংগ্রহ করেন ব্যবসায়ীরা। ফুটেজ-১ (ফাইল ফুটেজ)

এবারো কোরবানীর ঈদকে ঘিরে সাড়ে তিন থেকে ৪ লাখ চামড়া সংগ্রহের প্রস্তুতি তাদের। কিন্তু শেষ মুহুর্তে হঠাৎ করে লবনের দাম বাড়ায় চিন্তার ভাজ পড়েছে ব্যবসায়ীদের কপালে। ফুটেজ-২ (ফাইল ফুটেজ)

ব্যবসায়ী সমিতির হিসেবে, ১১২ জন আড়তদার থাকলেও এবার অর্ধশতাধিক ব্যবসায়ী চামড়া সংগ্রহের প্রস্তুতি নিয়েছে। কয়েকবছর ধরে অব্যাহত লোকসান আর ঢাকার ট্যানারী মালিকদের কাছ থেকে বকেয়া টাকা আদায়ের অনিশ্চয়তায় বাজার ছেড়েছে বাকিরা। ফুটেজ-২ (ফাইল ফুটেজ)

 

ট্যানারী মালিকরা বলছেন, সিনথেটিক পণ্যের দাপটে চামড়া শিল্প হারিয়ে যেতে বসলেও করোনার পর বিশ্ববাজারে সুদিন ফিরেছে। কিন্তু অধিকাংশ ট্যানারীতে ইটিপি না থাকাসহ উন্নত বিশ্বের শর্ত মেটাতে না পারায় পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ।

মৌসুমী ব্যবসায়ীদের মাধ্যম হয়ে ফরিয়া ও আড়ৎদারদের হাত ঘুরে একটি চামড়া ট্যানারীতে গিয়ে পৌছে। কিন্তু এই চারটি পক্ষের মধ্যে সমন্বয় নেই একেবারেই। ফলে একে অন্যের ওপর দায় চাপায় প্রতিবছর। ফুটেজ-১ (ফাইল ফুটেজ)
সোহাগ কুমার বিশ্বাস, এসএটিভি, চট্টগ্রাম।