০৩:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪

চট্টগ্রাম বন্দরকে গুদাম হিসেবে ব্যবহার করা আমদানিকারক চিহ্নিত করার প্রক্রিয়া শুরু

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০২:৪২:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ মার্চ ২০২১
  • / ১৫৪৮ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সময় মতো পণ্য খালাস না করে চট্টগ্রাম বন্দরকে গুদাম হিসেবে ব্যবহার করেন অনেক আমদানিকারক। তাদের চিহ্নিত করার প্রক্রিয়ায় নেমেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রমাণিত হলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার পাশাপাশি মাশুল বাড়ানোর কথাও ভাবছেন তারা। এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও সিদ্ধান্তে আসার আগে যাচাই-বাছাইয়ের পরামর্শ দিয়েছে বিজিএমইএ। আর চট্টগ্রাম চেম্বার বলছে, আমদানিকারকদের ওপর দায় চাপানোর আগে বন্দরের সেবা নিশ্চিত করতে হবে।

৮ মার্চ পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দরের টার্মিনালগুলোতে কন্টেইনার ছিল ৩৬ হাজারেরও কিছু বেশি। দৈনিক তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করে বন্দর কর্তৃপক্ষ। যে কোনো আমদানিকারককের পণ্য জাহাজ থেকে নামার ৪ দিনের মধ্যে ডেলিভারি নেয়া বাধ্যতামূলক। সে হিসেবে ১৬ হাজারের বেশি কন্টেইনার থাকার কথা নয়।

কিন্তু বন্দরের টার্মিনালে ৩৫ হাজারের নিচে কখনোই নামে না কন্টেইনার জট। কখনো কখনো তা ৫০ হাজারও ছাড়িয়ে যায়। বন্দর টার্মিনালে কন্টেইনার ভাড়া তুলনামূলক কম হওয়ায়, এটাকে গুদাম হিসেবে ব্যবহারের প্রবণতাও আছে অনেক আমদানিকারকের। কিন্তু, এমন সুযোগ আর দেবেনা বলে জানায় বন্দর কর্তৃপক্ষ।

এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও, চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের আগে যাচাই-বাছাইয়ের পরামর্শ দিয়েছে বিজিএমইএ’র এই নেতা।

চট্টগ্রাম চেম্বার বলছে, পণ্য খালাসের ক্ষেত্রে বন্দর ও আমদানিকারকের মাঝে কাস্টমস, সিএন্ডএফ, শিপিং এজেন্ট, ল্যাব ও ব্যাংকসহ অন্তত এক ডজন প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টতা থাকে। তাই, খালাস দীর্ঘায়িত হওয়ার দায় শুধু আমদানিকারকের নয়।

আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে গতি আনতে দু’বছর আগে বন্দর ও কাস্টমস ২৪ ঘন্টা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু, ব্যাংকিং খাতসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো খোলা না থাকায় সুফল আসছে না পণ্য খালাস কার্যক্রমে।

 

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

চট্টগ্রাম বন্দরকে গুদাম হিসেবে ব্যবহার করা আমদানিকারক চিহ্নিত করার প্রক্রিয়া শুরু

আপডেট সময় : ০২:৪২:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ মার্চ ২০২১

সময় মতো পণ্য খালাস না করে চট্টগ্রাম বন্দরকে গুদাম হিসেবে ব্যবহার করেন অনেক আমদানিকারক। তাদের চিহ্নিত করার প্রক্রিয়ায় নেমেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রমাণিত হলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার পাশাপাশি মাশুল বাড়ানোর কথাও ভাবছেন তারা। এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও সিদ্ধান্তে আসার আগে যাচাই-বাছাইয়ের পরামর্শ দিয়েছে বিজিএমইএ। আর চট্টগ্রাম চেম্বার বলছে, আমদানিকারকদের ওপর দায় চাপানোর আগে বন্দরের সেবা নিশ্চিত করতে হবে।

৮ মার্চ পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দরের টার্মিনালগুলোতে কন্টেইনার ছিল ৩৬ হাজারেরও কিছু বেশি। দৈনিক তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করে বন্দর কর্তৃপক্ষ। যে কোনো আমদানিকারককের পণ্য জাহাজ থেকে নামার ৪ দিনের মধ্যে ডেলিভারি নেয়া বাধ্যতামূলক। সে হিসেবে ১৬ হাজারের বেশি কন্টেইনার থাকার কথা নয়।

কিন্তু বন্দরের টার্মিনালে ৩৫ হাজারের নিচে কখনোই নামে না কন্টেইনার জট। কখনো কখনো তা ৫০ হাজারও ছাড়িয়ে যায়। বন্দর টার্মিনালে কন্টেইনার ভাড়া তুলনামূলক কম হওয়ায়, এটাকে গুদাম হিসেবে ব্যবহারের প্রবণতাও আছে অনেক আমদানিকারকের। কিন্তু, এমন সুযোগ আর দেবেনা বলে জানায় বন্দর কর্তৃপক্ষ।

এই উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও, চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের আগে যাচাই-বাছাইয়ের পরামর্শ দিয়েছে বিজিএমইএ’র এই নেতা।

চট্টগ্রাম চেম্বার বলছে, পণ্য খালাসের ক্ষেত্রে বন্দর ও আমদানিকারকের মাঝে কাস্টমস, সিএন্ডএফ, শিপিং এজেন্ট, ল্যাব ও ব্যাংকসহ অন্তত এক ডজন প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টতা থাকে। তাই, খালাস দীর্ঘায়িত হওয়ার দায় শুধু আমদানিকারকের নয়।

আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে গতি আনতে দু’বছর আগে বন্দর ও কাস্টমস ২৪ ঘন্টা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু, ব্যাংকিং খাতসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো খোলা না থাকায় সুফল আসছে না পণ্য খালাস কার্যক্রমে।