১১:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪

চট্টগ্রাম বন্দরের বঃহির্নোঙরে নেই চিরচেনা জাহাজের জট

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ১১:৩৪:২৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪
  • / ১৫৯৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বহুদিন পর জাহাজের জটলা মুক্ত চট্টগ্রাম বন্দরের বহি:নোঙ্গোর। ক‘দিন আগেও বার্থিং পেতে পণ্য ভর্তি কন্টেইনার নিয়ে দিনের পর দিন সাগরে ভেসে থাকতে হতো মাদার ভেসেলগুলোকে। এখন সেখানে অপেক্ষমান জাহাজ নেই বললেই চলে। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, নিজেদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে পণ্য খালাসে গতি আসায় স্বস্তি এসেছে বন্দরের অপারেশনে। আর ব্যবসায়ী নেতাদের দাবি নানা সীমাবদ্ধতায় আমদানী রপ্তানীর ভলিয়ম কমায় জেটিতে কমেছে জাহাজের আনাগোনা।

চট্টগ্রাম বন্দরের বহি:নোঙ্গোরে ৩০ থেকে ৩৫ টি কন্টেইনার ভর্তি জাহাজের ভীড় লেগে থাকতো প্রতিনিয়ত। ৩ থেকে ৫ দিনের আগে বার্থিংও পেতো না কোন মাদার ভেসেল। কিন্তু সেই চেনা চিত্র এখন আর নেই।

জেটিতে প্রবেশের অপেক্ষায় বর্হিনোঙ্গরে থাকা একমাত্র কন্টেইনারবাহী জাহাজটি বর্হিনোঙ্গরে এসেছে মঙ্গলবার বিকেলে। এসময় বন্দরের জেনারেল কার্গো বার্থ-জিসিবিতে ৩টি, সিসিটিতে ২টি এবং এনসিটিতে ৩টি জাহাজ নোঙ্গর করা ছিলো। সবকিছু ঠিক থাকলে আজই অপেক্ষমান একমাত্র জাহাজটিকেও জেটিতে ভেড়ানো হবে। এতে জাহাজ শুন্য থাকবে বহি:নোঙ্গোর। নিকট অতিতে এমন ঘটনা ঘটেনি দেশের প্রধান এই বন্দরে। ফুটেজ-২

কর্তৃপক্ষ বলছে, আগের চেয়ে অনেক বেশি সক্ষমতা বাড়ায় এখন বন্দরে জাহাজের গড় অবস্থানকাল কমেছে। পাশাপাশি নানা ধরনের আধুনিক ও স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রপাতি যুক্ত হওয়ার সুফল পাওয়া যাচ্ছে।

প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়লেও আমদানী রপ্তানী কমে যাওয়াকেই বন্দরে স্থবিরতা নামার প্রধান কারণ হিসেবে মনে করেন বন্দর ব্যবহারকারীরা।ফুটেজ-২

ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, পতিত সরকারের ভয়াবহ লুটপাটের কারণে অর্থনৈতিক বিপর্যয় চলছে ব্যাংকিং সেক্টরে। ফলে আমদানী রপ্তানী বাণিজ্য আর আগের মতো নেই। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছেন বন্দরের স্বাভাবিক অপারেশনাল কাজে।

৫৩ হাজারের বেশি কন্টেইনার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন চট্টগ্রাম বন্দরের টার্মিনালে বুধবার কন্টেনারের পরিমাণ ছিলো ৩৭ হাজার ৯৭ একক। ফুটেজ-৪

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

চট্টগ্রাম বন্দরের বঃহির্নোঙরে নেই চিরচেনা জাহাজের জট

আপডেট সময় : ১১:৩৪:২৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪

বহুদিন পর জাহাজের জটলা মুক্ত চট্টগ্রাম বন্দরের বহি:নোঙ্গোর। ক‘দিন আগেও বার্থিং পেতে পণ্য ভর্তি কন্টেইনার নিয়ে দিনের পর দিন সাগরে ভেসে থাকতে হতো মাদার ভেসেলগুলোকে। এখন সেখানে অপেক্ষমান জাহাজ নেই বললেই চলে। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, নিজেদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে পণ্য খালাসে গতি আসায় স্বস্তি এসেছে বন্দরের অপারেশনে। আর ব্যবসায়ী নেতাদের দাবি নানা সীমাবদ্ধতায় আমদানী রপ্তানীর ভলিয়ম কমায় জেটিতে কমেছে জাহাজের আনাগোনা।

চট্টগ্রাম বন্দরের বহি:নোঙ্গোরে ৩০ থেকে ৩৫ টি কন্টেইনার ভর্তি জাহাজের ভীড় লেগে থাকতো প্রতিনিয়ত। ৩ থেকে ৫ দিনের আগে বার্থিংও পেতো না কোন মাদার ভেসেল। কিন্তু সেই চেনা চিত্র এখন আর নেই।

জেটিতে প্রবেশের অপেক্ষায় বর্হিনোঙ্গরে থাকা একমাত্র কন্টেইনারবাহী জাহাজটি বর্হিনোঙ্গরে এসেছে মঙ্গলবার বিকেলে। এসময় বন্দরের জেনারেল কার্গো বার্থ-জিসিবিতে ৩টি, সিসিটিতে ২টি এবং এনসিটিতে ৩টি জাহাজ নোঙ্গর করা ছিলো। সবকিছু ঠিক থাকলে আজই অপেক্ষমান একমাত্র জাহাজটিকেও জেটিতে ভেড়ানো হবে। এতে জাহাজ শুন্য থাকবে বহি:নোঙ্গোর। নিকট অতিতে এমন ঘটনা ঘটেনি দেশের প্রধান এই বন্দরে। ফুটেজ-২

কর্তৃপক্ষ বলছে, আগের চেয়ে অনেক বেশি সক্ষমতা বাড়ায় এখন বন্দরে জাহাজের গড় অবস্থানকাল কমেছে। পাশাপাশি নানা ধরনের আধুনিক ও স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রপাতি যুক্ত হওয়ার সুফল পাওয়া যাচ্ছে।

প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়লেও আমদানী রপ্তানী কমে যাওয়াকেই বন্দরে স্থবিরতা নামার প্রধান কারণ হিসেবে মনে করেন বন্দর ব্যবহারকারীরা।ফুটেজ-২

ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, পতিত সরকারের ভয়াবহ লুটপাটের কারণে অর্থনৈতিক বিপর্যয় চলছে ব্যাংকিং সেক্টরে। ফলে আমদানী রপ্তানী বাণিজ্য আর আগের মতো নেই। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছেন বন্দরের স্বাভাবিক অপারেশনাল কাজে।

৫৩ হাজারের বেশি কন্টেইনার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন চট্টগ্রাম বন্দরের টার্মিনালে বুধবার কন্টেনারের পরিমাণ ছিলো ৩৭ হাজার ৯৭ একক। ফুটেজ-৪