০৬:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

চলমান আর্থিক সঙ্কট উত্তরণে চট্টগ্রামের ২,১০০ বর্জ্য কর্মীর পাশে ইউনিলিভার বাংলাদেশ

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৬:২৭:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৪
  • / ১৬২৫ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চট্টগ্রামের ৪১টি ওয়ার্ডের ২,১০০ এরও বেশি পরিচ্ছন্নতা কর্মীর আর্থিক অস্থিতিশীলতা কমাতে এবং তাদের জীবিকার অবস্থার উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করতে একটি জরুরি মানবিক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড (ইউবিএল)। চলমান পরিস্থিতির কারণে এ সকল পরিচ্ছন্নতাকর্মী তাদের দায়িত্ব পালন করতে না পারায় অপ্রত্যাশিত আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। তাদের তাৎক্ষণিক সহায়তা করার উদ্দেশ্যে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সময়োপযোগী এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে, ইউবিএল তাদের উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ইয়ং পাওয়ার ইন সোস্যাল এ্যাকশান (ইপসা) এর মাধ্যমে পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের জন্য আর্থিক সহায়তা বাড়িয়ে দিয়েছে। এ সংগঠন চট্টগ্রামে ইউনিলিভারের উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করছে। 

২০২২ সাল থেকে ইউবিএল দেশের বৃহত্তম পৌরসভা-ভিত্তিক প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প পরিচালনা করছে। বর্তমানে, ইউনিলিভারের প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত রয়েছে ২,১০০ পরিচ্ছন্নতা কর্মী এবং তাদের জীবিকার প্রবৃদ্ধি চট্টগ্রামের এ প্রকল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এজন্য সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রতিষ্ঠানটি গত ০১ আগস্ট, ২০২৪ তারিখ থেকে পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা শুরু করে। বাড়তি সহায়তা ছাড়াও, এই কঠিন সময়ে তাদের আয় টিকিয়ে রাখতে প্রকল্পটির মাধ্যমে সীমিত আকারে প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহের কাজ চলমান রয়েছে। 

বাংলাদেশে ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে ইউবিএল। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসার বিভিন্ন দিক, যেমন- নিরাপত্তা, পরিবেশ সংরক্ষণ, উৎপাদনশীলতা এবং গুণমানের ক্ষেত্রে, ইউবিএল একটি ব্যতিক্রমী মানদণ্ড স্থাপন করেছে। বাংলাদেশের জন্য একটি ক্ষমতায়ন এবং পরিবেশগতভাবে দায়িত্বশীল ভবিষ্যত গড়ে তুলতে প্রতিষ্ঠানটি কার্যকর সহায়তা উদ্যোগ চালিয়ে যাবে।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

চলমান আর্থিক সঙ্কট উত্তরণে চট্টগ্রামের ২,১০০ বর্জ্য কর্মীর পাশে ইউনিলিভার বাংলাদেশ

আপডেট সময় : ০৬:২৭:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৪

চট্টগ্রামের ৪১টি ওয়ার্ডের ২,১০০ এরও বেশি পরিচ্ছন্নতা কর্মীর আর্থিক অস্থিতিশীলতা কমাতে এবং তাদের জীবিকার অবস্থার উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করতে একটি জরুরি মানবিক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড (ইউবিএল)। চলমান পরিস্থিতির কারণে এ সকল পরিচ্ছন্নতাকর্মী তাদের দায়িত্ব পালন করতে না পারায় অপ্রত্যাশিত আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। তাদের তাৎক্ষণিক সহায়তা করার উদ্দেশ্যে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সময়োপযোগী এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে, ইউবিএল তাদের উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ইয়ং পাওয়ার ইন সোস্যাল এ্যাকশান (ইপসা) এর মাধ্যমে পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের জন্য আর্থিক সহায়তা বাড়িয়ে দিয়েছে। এ সংগঠন চট্টগ্রামে ইউনিলিভারের উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করছে। 

২০২২ সাল থেকে ইউবিএল দেশের বৃহত্তম পৌরসভা-ভিত্তিক প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প পরিচালনা করছে। বর্তমানে, ইউনিলিভারের প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত রয়েছে ২,১০০ পরিচ্ছন্নতা কর্মী এবং তাদের জীবিকার প্রবৃদ্ধি চট্টগ্রামের এ প্রকল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এজন্য সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রতিষ্ঠানটি গত ০১ আগস্ট, ২০২৪ তারিখ থেকে পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা শুরু করে। বাড়তি সহায়তা ছাড়াও, এই কঠিন সময়ে তাদের আয় টিকিয়ে রাখতে প্রকল্পটির মাধ্যমে সীমিত আকারে প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহের কাজ চলমান রয়েছে। 

বাংলাদেশে ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে ইউবিএল। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসার বিভিন্ন দিক, যেমন- নিরাপত্তা, পরিবেশ সংরক্ষণ, উৎপাদনশীলতা এবং গুণমানের ক্ষেত্রে, ইউবিএল একটি ব্যতিক্রমী মানদণ্ড স্থাপন করেছে। বাংলাদেশের জন্য একটি ক্ষমতায়ন এবং পরিবেশগতভাবে দায়িত্বশীল ভবিষ্যত গড়ে তুলতে প্রতিষ্ঠানটি কার্যকর সহায়তা উদ্যোগ চালিয়ে যাবে।