১১:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪

ছাড়িয়ে গেলো ২০০২-০৩ সালের সার্স ভাইরাসের মৃত্যুর রেকর্ড

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৩:২১:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২০
  • / ১৬০৯ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চীনে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের ব্যাপকতা দিন দিন বেড়েই চলেছে । গেলো ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু হয়েছে আরো ৮৯ জনের। এই নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৮১৩ জনে। আর তা ছাড়িয়ে গেলো ২০০২-০৩ সালের সার্স ভাইরাসের মৃত্যুর রেকর্ড। এছাড়া করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ৩৭ হাজার ১৭৮ জন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, চীন,ও যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের বিজ্ঞানী নতুন করোনাভাইরাসের টিকা উদ্ভাবনে কাজ শুরু করলেও এখনো এই ভাইরাসের টিকা বা সঠিক চিকিৎসা অবিস্কার না হওয়াতে উদ্বেগে দিন কাটছে বিশ্ববাসীর।

গেলো ২৪ ঘন্টায় প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে আরো ৮৯ জনের। ছয় সপ্তাহ আগে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে করোনাভাইরাস সংক্রমণের প্রথম ঘটনা ধরা পড়ার পর এক দিনে এটাই সর্বোচ্চ মৃত্যু ঘটনা। এই নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৮১৩ জনে।এদিকে, এই করোনাভাইরাসে ৮শ’ জনের মৃত্যু হওয়াতে ছাড়িয়েছে গেছে ২০০২-০৩ সালের সার্স ভাইরাসে ৭৭৪ জনের মৃত্যুর রেকর্ড।

এদিকে, নতুন এই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে আরো ২ হাজার ৬৫৬ জন। এই নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩৭ হাজার ১৭৮ জন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেবে, প্রাণঘাতী ভাইরাসটি এরইমধ্যে চীনের সকল প্রদেশসহ ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের ২৭টি দেশে।নতুন এই ভাইরাসটিকে প্রথমে গুরুত্ব না দিলেও এখন এটি প্রতিরোধে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে চীন। এরইমধ্যে নির্মাণ করেছে বেশ কয়েকটি হাসপাতাল। চিকিৎসায় নিয়োজিত করেছে কয়েক লাখ মেডিকেল কর্মী। কয়েকটি শহরকে লক-ডাউনসহ এটি নিয়ন্ত্রনে কাজ করছে দেশটির সেনা সদস্যরা।

অন্যদিকে, এই ভাইরাস নিয়ন্ত্রনে চীন ভ্রমনে বিধি আরোপ ও দেশটির সাথে যোগাযোগ স্থির করেছে বিশ্বরে অনেক বেশ। আর চীন ফেরত নাগরিকদের ১৪ দিরে জন্য কোয়ারেন্টিনে রেখেছে তারা।এদিকে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, চীন,ও যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের বিজ্ঞানীরা নতুন করোনাভাইরাসের টিকা উদ্ভাবনে কাজ শুরু করেছে। তবে এখনো আশা অনুরুপ ফল না পাওয়া, ও সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার না হওয়াতে উদ্বেগে দিন কাটছে বিশ্ববাসীর।

এসটিভি নিউজ ডেস্ক

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ছাড়িয়ে গেলো ২০০২-০৩ সালের সার্স ভাইরাসের মৃত্যুর রেকর্ড

আপডেট সময় : ০৩:২১:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২০

চীনে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের ব্যাপকতা দিন দিন বেড়েই চলেছে । গেলো ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু হয়েছে আরো ৮৯ জনের। এই নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৮১৩ জনে। আর তা ছাড়িয়ে গেলো ২০০২-০৩ সালের সার্স ভাইরাসের মৃত্যুর রেকর্ড। এছাড়া করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ৩৭ হাজার ১৭৮ জন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, চীন,ও যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের বিজ্ঞানী নতুন করোনাভাইরাসের টিকা উদ্ভাবনে কাজ শুরু করলেও এখনো এই ভাইরাসের টিকা বা সঠিক চিকিৎসা অবিস্কার না হওয়াতে উদ্বেগে দিন কাটছে বিশ্ববাসীর।

গেলো ২৪ ঘন্টায় প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে আরো ৮৯ জনের। ছয় সপ্তাহ আগে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে করোনাভাইরাস সংক্রমণের প্রথম ঘটনা ধরা পড়ার পর এক দিনে এটাই সর্বোচ্চ মৃত্যু ঘটনা। এই নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৮১৩ জনে।এদিকে, এই করোনাভাইরাসে ৮শ’ জনের মৃত্যু হওয়াতে ছাড়িয়েছে গেছে ২০০২-০৩ সালের সার্স ভাইরাসে ৭৭৪ জনের মৃত্যুর রেকর্ড।

এদিকে, নতুন এই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে আরো ২ হাজার ৬৫৬ জন। এই নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩৭ হাজার ১৭৮ জন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেবে, প্রাণঘাতী ভাইরাসটি এরইমধ্যে চীনের সকল প্রদেশসহ ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের ২৭টি দেশে।নতুন এই ভাইরাসটিকে প্রথমে গুরুত্ব না দিলেও এখন এটি প্রতিরোধে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে চীন। এরইমধ্যে নির্মাণ করেছে বেশ কয়েকটি হাসপাতাল। চিকিৎসায় নিয়োজিত করেছে কয়েক লাখ মেডিকেল কর্মী। কয়েকটি শহরকে লক-ডাউনসহ এটি নিয়ন্ত্রনে কাজ করছে দেশটির সেনা সদস্যরা।

অন্যদিকে, এই ভাইরাস নিয়ন্ত্রনে চীন ভ্রমনে বিধি আরোপ ও দেশটির সাথে যোগাযোগ স্থির করেছে বিশ্বরে অনেক বেশ। আর চীন ফেরত নাগরিকদের ১৪ দিরে জন্য কোয়ারেন্টিনে রেখেছে তারা।এদিকে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, চীন,ও যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের বিজ্ঞানীরা নতুন করোনাভাইরাসের টিকা উদ্ভাবনে কাজ শুরু করেছে। তবে এখনো আশা অনুরুপ ফল না পাওয়া, ও সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার না হওয়াতে উদ্বেগে দিন কাটছে বিশ্ববাসীর।

এসটিভি নিউজ ডেস্ক