০৯:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪

ডা. সাবরিনার বিরুদ্ধে আদালতে দ্রুত চার্জশিট দেয়া হবে :অতিরিক্ত কমিশনার, ডিএমপি

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৮:২২:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জুলাই ২০২০
  • / ১৫৩৪ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

করোনা চিকিৎসায় প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগে গ্রেফতার জেকেজি চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরীর বিরুদ্ধে আদালতে দ্রুত চার্জশিট দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার আবদুল বাতেন। আর রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান সাহেদ করিম ওরফে মো. সাহেদের প্রতারণার মামলার তদন্তভার র‌্যাব দেয়া হলেও, তার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া অবৈধ অস্ত্র ও মাদকের মামলার তদন্ত ডিবি পুলিশ করবে বলেও জানান তিনি। দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে সাবরিনা ও সাহেদের মামলার অগ্রগতি বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আবদুল বাতেন।

১৫ হাজার ৪৬০টি ভুয়া করোনা রিপোর্ট দেয়ার অভিযোগে গত ২৩শে জুন জেকেজির প্রধান নির্বাহী আরিফুল হক চৌধুরীকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর একই অভিযোগে ১২ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও আরিফের স্ত্রী ডা. সাবরিনা চৌধুরীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

এরপর দুই দফায় পাঁচদিনের রিমান্ডে প্রতারণার অভিযোগের পর্যাপ্ত তথ্য প্রমাণ মেলায় ২০ জুলাই তাকে আদালতে হাজির করে গোয়েন্দা পুলিশ। এ সময় জামিন আবেদন না মঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠায় আদালত।

রাজধানীর উত্তরা ও মিরপুরে রিজেন্ট হাসপাতালে অভিযানের পর নানা অনিয়ম, প্রতারণা, সরকারের সঙ্গে চুক্তি ভঙ্গ, করোনা পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট দেয়া ও রোগীদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগে ১৫ জুলাই ভোরে গ্রেফতার করা হয় রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মো. সাহেদ ওরফে সাহেদ করিমকে।

পরে  র‌্যাবের দায়ের করা মামলাটি প্রথমে থানা পুলিশ ও পরে অধিকতর তদন্তের জন্য ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ডিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। এসব মামলায় ১৬ জুলাই শাহেদকে ১০ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রতারণার নানা কৌশল ও তার মদতদাতাদের নাম জানায় সাহেদ।

করোনার ভুয়া রিপোর্টের ঘটনায় যুক্ত সাহেদ ও সাবরিনার মামলার নিয়মিত অগ্রগতি জানাতে দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন করেন অতিরিক্ত কমিশনার আবদুল বাতেন। এসময় সাবরিনার মামলার চার্জশীট ও সাহেদের বিরুদ্ধে ডিবির দায়ের করা অবৈধ অস্ত্র ও মাদকের মামলা দু’টি গোয়েন্দা পুলিশ তদন্ত করবে বলে জানান তিনি।

রিমান্ডে সাবরিনা ও সাহেদ নিজেদের অপকর্মের কথা স্বীকার করলেও তাদের যারা মদদ দিয়েছে তাদের বিষয়ে খোঁজ-খবর করা হচ্ছে বলেও জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ডিবি আবদুল বাতেন।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ডা. সাবরিনার বিরুদ্ধে আদালতে দ্রুত চার্জশিট দেয়া হবে :অতিরিক্ত কমিশনার, ডিএমপি

আপডেট সময় : ০৮:২২:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জুলাই ২০২০

করোনা চিকিৎসায় প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগে গ্রেফতার জেকেজি চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরীর বিরুদ্ধে আদালতে দ্রুত চার্জশিট দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার আবদুল বাতেন। আর রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান সাহেদ করিম ওরফে মো. সাহেদের প্রতারণার মামলার তদন্তভার র‌্যাব দেয়া হলেও, তার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া অবৈধ অস্ত্র ও মাদকের মামলার তদন্ত ডিবি পুলিশ করবে বলেও জানান তিনি। দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে সাবরিনা ও সাহেদের মামলার অগ্রগতি বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আবদুল বাতেন।

১৫ হাজার ৪৬০টি ভুয়া করোনা রিপোর্ট দেয়ার অভিযোগে গত ২৩শে জুন জেকেজির প্রধান নির্বাহী আরিফুল হক চৌধুরীকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর একই অভিযোগে ১২ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও আরিফের স্ত্রী ডা. সাবরিনা চৌধুরীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

এরপর দুই দফায় পাঁচদিনের রিমান্ডে প্রতারণার অভিযোগের পর্যাপ্ত তথ্য প্রমাণ মেলায় ২০ জুলাই তাকে আদালতে হাজির করে গোয়েন্দা পুলিশ। এ সময় জামিন আবেদন না মঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠায় আদালত।

রাজধানীর উত্তরা ও মিরপুরে রিজেন্ট হাসপাতালে অভিযানের পর নানা অনিয়ম, প্রতারণা, সরকারের সঙ্গে চুক্তি ভঙ্গ, করোনা পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট দেয়া ও রোগীদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগে ১৫ জুলাই ভোরে গ্রেফতার করা হয় রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মো. সাহেদ ওরফে সাহেদ করিমকে।

পরে  র‌্যাবের দায়ের করা মামলাটি প্রথমে থানা পুলিশ ও পরে অধিকতর তদন্তের জন্য ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ডিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। এসব মামলায় ১৬ জুলাই শাহেদকে ১০ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রতারণার নানা কৌশল ও তার মদতদাতাদের নাম জানায় সাহেদ।

করোনার ভুয়া রিপোর্টের ঘটনায় যুক্ত সাহেদ ও সাবরিনার মামলার নিয়মিত অগ্রগতি জানাতে দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন করেন অতিরিক্ত কমিশনার আবদুল বাতেন। এসময় সাবরিনার মামলার চার্জশীট ও সাহেদের বিরুদ্ধে ডিবির দায়ের করা অবৈধ অস্ত্র ও মাদকের মামলা দু’টি গোয়েন্দা পুলিশ তদন্ত করবে বলে জানান তিনি।

রিমান্ডে সাবরিনা ও সাহেদ নিজেদের অপকর্মের কথা স্বীকার করলেও তাদের যারা মদদ দিয়েছে তাদের বিষয়ে খোঁজ-খবর করা হচ্ছে বলেও জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ডিবি আবদুল বাতেন।