দীর্ঘমেয়াদে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে যাচ্ছে দেশের আমদানী রপ্তানী বাণিজ্যে
- আপডেট সময় : ১০:৫৫:২৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৮ মার্চ ২০২০
- / ১৫২৯ বার পড়া হয়েছে
করোনা ভাইরাসের কারণে দীর্ঘমেয়াদে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে যাচ্ছে দেশের আমদানী রপ্তানী বাণিজ্যে। ইতিমধ্যে আকাশপথের বাণিজ্য বন্ধ হয়ে গেছে। স্থবিরতা নেমেছে পানি পথেও। সংকট দীর্ঘায়িত হলে, তৈরী পোশাক খাতে ভয়াবহ বিপর্যয়ের আশংকা করছে বিজিএমইএ। এই বাস্তবতায় শিল্প কলকাখানা টিকিয়ে রাখতে শিল্প, বাণিজ্য ও অর্থ মন্ত্রনালয়ের মধ্যে সমন্বয় করে বিশেষ প্রণোদনার ব্যবস্থা করতে সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছে চট্টগ্রাম চেম্বার।
চীন থেকে কাঁচামাল এনে, ফিনিস গুডস তৈরী করে তা ইউরোপ-আমেরিকাসহ উন্নত দেশে রপ্তানী করে বাংলাদেশ। এভাবেই তৈরী পোশাক খাতের উত্থান। কিন্তু ফেব্রুয়ারীর শুরুতে করোনা ভাইরাসের কারণে, চীন থেকে কাঁচামাল আসা বন্ধ হয়ে যায়। বিকল্প বাজার খুঁজে অনেক কষ্টে সে সংকট কাটিয়ে ওঠে এই খাতের উদ্যোক্তারা। কিন্তু করোনা ভাইরাস এবার হানা দিয়েছে রপ্তানীমুখী দেশগুলোতেই। ফলে বিপর্যয় নেমেছে এই খাতে।
দেড় মাসের ব্যবধানে চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্য ও কন্টেইনার হ্যান্ডলিংয়ের ভলিয়ম কমে এসেছে অর্ধেকে। আর শতভাগ বন্ধ হয়ে গেছে এয়ার শিপমেন্ট। চট্টগ্রাম চেম্বার বলছে, আমদানী রপ্তানীমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠানের বাইরে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো ক্ষতিগ্রস্হ হতে শুরু করেছে। এই বাস্তবতায় শিল্প কারখানা টিকিয়ে রাখার স্বার্থে ঋণ আদায়ে নমনীয় হওয়াসহ কিছু ক্ষেত্রে প্রণোদনার ব্যবস্থা করতে হবে সরকারকে। ফুটেজ-২ ও ৩
দেশের আমদানী পণ্যের ৮০ ভাগই চীনের ওপর আর রপ্তানী পণ্যের ৫২ ভাগ ইউরোপে ও ২৮ ভাগ আমেরিকার ওপর নির্ভরশীল। করোনা ভাইরাসের কারণে সবগুলো দেশের সঙ্গেই যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধের উপক্রম হয়েছে। ফুটেজ-২ ও ৩