দেশী পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধিতে বিক্রি কমেছে ৫০ শতাংশ
- আপডেট সময় : ০১:৫৭:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ জুলাই ২০২৩
- / ১৬৮২ বার পড়া হয়েছে
দেশী পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধিতে বিক্রি কমেছে ৫০ শতাংশ। ফলে দোকানীদের প্রচুর পেঁয়াজ পঁচে যাচ্ছে। বাজারে সবজির দাম চড়া। বেগুন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজি দরে। তবে কাঁচা মরিচের দাম নেমেছে ২৪০ টাকা কেজিতে। কিন্তু মাছ-মাংসের দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। আবারও বাড়তে শুরু করেছে ব্রয়লার মুরগির দাম।
গত কয়েক মাস ধরেই নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বগতিতে নাভিশ্বাস উঠেছে সাধারণ মানুষের। অন্য দেশে খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাড়ছে বাংলাদেশে।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে আয়ের সাথে তাল মেলাতে পারছেন না কর্মজীবী মানুষ। ফলে প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম কেনাকাটা করতে হচ্ছে বলে জানান তারা।
মুদি দোকানে নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের দামই ঊর্ধ্বমুখী। আমদানী করা ভারতীয় পেঁয়াজ ৫০ টাকা দরে বিক্রি হলেও দেশি পেঁয়াজ এখনো ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি। তবে আদার দাম কমেছে। বেড়েছে রসুন ও আলুর দাম।
চালের দাম অপরিবর্তিত, আটা-ময়দা বিক্রি হচ্ছে গত সপ্তার দামেই।
ঈদের পর মাংস বিক্রি কমে গেলেও, কমেনি দাম। মাছের বাজার এখনও চড়া। ভরা বর্ষায়ও জাতীয় মাছ ইলিশের কেজি দু’হাজার টাকা। আর ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা কেজিতে।
কাঁচা বাজারে সবজির দাম এখনো চড়া। তবে আমদানি বাড়ায় বাজারভেদে দাম কিছুটা কমতির দিকে। যদিও বেগুন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজিতে। টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়, আর কাঁচামরিচ নেমেছে ২৪০ টাকা কেজিতে।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে বাজারে সরবরাহ বাড়ানোর পাশাপাশি সরকারের কঠোর নজরদারি প্রয়োজন বলে মনে করেন সাধারণ ক্রেতারা।