০৭:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪

নিম্নমানের সুরক্ষা সামগ্রীর কারণে করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা

এস. এ টিভি
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৮:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুন ২০২০
  • / ১৫৭৩ বার পড়া হয়েছে
এস. এ টিভি সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

শুরু থেকেই নিম্নমানের সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহের কারণে করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ এ তথ্য দিয়েছেন। করোনাকালে কর্তব্যরত স্বাস্থ্যকর্মীদের উন্নতমানের সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহের পাশাপাশি তাদের যথাযথ আবাসন, ছুটি ও বিশ্রামসহ সব ধরনের মানবিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করলে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা কমবে বলেও মনে করেন তিনি। করোনায় কর্তব্যরত চিকিৎসক, নার্সসহ স্বাস্থ্যকর্মীদের আক্রান্তের বিষয়ে এসএটিভিকে এসব কথা বলেন প্রখ্যাত এই চিকিৎসক।

দেশে করোনা শনাক্ত হওয়ার পর থেকেই আক্রান্ত রোগীদের সেবা দিতে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি নিয়ে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন প্রথম সারির যোদ্ধা হিসেবে আখ্যায়িত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা।

চিকিৎসকদের সংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের তথ্যমতে এপর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত চিকিৎসকের সংখ্যা ১ হাজার ৫০ জন। এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৩৯ জন চিকিৎসক। চিকিৎসকরা আক্রান্ত হওয়ার পেছনে নিন্ম মানের সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহকে প্রধান কারন হিসেবে দায়ী করেন দেশের প্রখ্যাত এই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ।

প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা দিতে রোগীর কাছাকাছি ও সংস্পর্শে থাকতে হয় বলে সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে বলে জানান অধ্যাকপ ডা. এবিএম আবদুল্লাহ।

চিকিৎসকদের সংক্রমণ ঝুঁকি এড়াতে তাদের সুরক্ষায় সরকারকে যথাযথ সু-ব্যবস্থা গ্রহনের পরামর্শ দিয়ে এই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বলেন, নিজেদের সুরক্ষায় চিকিৎসকদেরও সচেতন থাকতে হবে।

এছাড়া দেশের করোনার এই পরিস্থিতিতে চিকিৎসকদের সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহে সংশ্লিষ্টদের গাফলতি এবং দুর্ণীতির সমালোচনা করেন অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ।

এস. এ টিভি সমন্ধে

SATV (South Asian Television) is a privately owned ‘infotainment’ television channel in Bangladesh. It is the first ever station in Bangladesh using both HD and 3G Technology. The channel is owned by SA Group, one of the largest transportation and real estate groups of the country. SATV is the first channel to bring ‘Idol’ franchise in Bangladesh through Bangladeshi Idol.

যোগাযোগ

বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬,
গুলশান-১, ঢাকা-১২১২,
বাংলাদেশ।
ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০
ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪
ই-মেইল: info@satv.tv
ওয়েবসাইট: www.satv.tv

© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৩। বাড়ী ৪৭, রাস্তা ১১৬, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ। ফোন: +৮৮ ০২ ৯৮৯৪৫০০, ফ্যাক্স: +৮৮ ০২ ৯৮৯৫২৩৪

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

নিম্নমানের সুরক্ষা সামগ্রীর কারণে করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা

আপডেট সময় : ০৭:৪৮:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুন ২০২০

শুরু থেকেই নিম্নমানের সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহের কারণে করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ এ তথ্য দিয়েছেন। করোনাকালে কর্তব্যরত স্বাস্থ্যকর্মীদের উন্নতমানের সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহের পাশাপাশি তাদের যথাযথ আবাসন, ছুটি ও বিশ্রামসহ সব ধরনের মানবিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করলে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা কমবে বলেও মনে করেন তিনি। করোনায় কর্তব্যরত চিকিৎসক, নার্সসহ স্বাস্থ্যকর্মীদের আক্রান্তের বিষয়ে এসএটিভিকে এসব কথা বলেন প্রখ্যাত এই চিকিৎসক।

দেশে করোনা শনাক্ত হওয়ার পর থেকেই আক্রান্ত রোগীদের সেবা দিতে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি নিয়ে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন প্রথম সারির যোদ্ধা হিসেবে আখ্যায়িত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা।

চিকিৎসকদের সংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের তথ্যমতে এপর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত চিকিৎসকের সংখ্যা ১ হাজার ৫০ জন। এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৩৯ জন চিকিৎসক। চিকিৎসকরা আক্রান্ত হওয়ার পেছনে নিন্ম মানের সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহকে প্রধান কারন হিসেবে দায়ী করেন দেশের প্রখ্যাত এই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ।

প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা দিতে রোগীর কাছাকাছি ও সংস্পর্শে থাকতে হয় বলে সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে বলে জানান অধ্যাকপ ডা. এবিএম আবদুল্লাহ।

চিকিৎসকদের সংক্রমণ ঝুঁকি এড়াতে তাদের সুরক্ষায় সরকারকে যথাযথ সু-ব্যবস্থা গ্রহনের পরামর্শ দিয়ে এই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বলেন, নিজেদের সুরক্ষায় চিকিৎসকদেরও সচেতন থাকতে হবে।

এছাড়া দেশের করোনার এই পরিস্থিতিতে চিকিৎসকদের সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহে সংশ্লিষ্টদের গাফলতি এবং দুর্ণীতির সমালোচনা করেন অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ।