নোয়াখালীতে মেয়াদ শেষে বীমা পলিসির টাকা পেতে হয়রানীর অভিযোগ
- আপডেট সময় : ০৬:৪৩:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২২
- / ১৫৫৫ বার পড়া হয়েছে
বীমা পলিসির মেয়াদ শেষে টাকা ফেরত পেতে হয়রানীর অভিযোগ উঠেছে নোয়াখালীতে। গ্রাহকদের অভিযোগ, টাকা পরিশোধ না করে নানা অজুহাতে বছরের পর বছর পার করছে বীমা কোম্পানীগুলো। মাঠকর্মী ও স্থানীয় কর্মকর্তারাও পড়ছেন গ্রাহকদের তোপের মুখে।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের চৌমুহনীতে বিধবা রহিমা বেগম আরজু মাসিক ৫শ’ টাকা করে ১০বছর মেয়াদি চারটি পলিসি করেন পদ্মা লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানিতে। স্বপ্ন ছিলো ভাড়া বাসা ছেড়ে, উঠবেন নিজের বাড়িতে। কিন্তু পলিসির মেয়াদ তিন বছর আগে উত্তীর্ণ হলেও এখনো টাকা না পেয়ে দু:শ্চিন্তায় রহিমা বেগম।
ব্যবসায়িক ঝুঁকি মোকাবেলা করার জন্য ব্যবসায়ীরা বীমা করলেও মেলেনি ক্ষতিপূরণ।
গ্রাহকের জমানো টাকা থেকে লাখ লাখ টাকা কেটে রেখে দেয়ার অভিযোগও আছে বীমা কোম্পানির বিরুদ্ধে। ঘটছে মাঠকর্মীদের মারধর করে বেঁধে রাখার ঘটনাও।
পলিসির সব তথ্যও জানতে দেয়া হয়না গ্রাহকদেরে। বীমা কোম্পানীগুলোর কার্যক্রমে সরকারের নজরদারির দাবি তাদের।
পদ্মা লাইফ ইন্সুরেন্সের স্থানীয় কর্মকর্তা জানান, কোম্পানির ফান্ডে টাকা নেই। জমি বিক্রি করে গ্রাহকদের টাকা পরিশোধ করা হবে।
মূল টাকা কেটে রাখার বিষয়টি অস্বীকার করেন এই ইন্সুরেন্স কর্মকর্তা।
নোয়াখালীতে পদ্মা লাইফ ইনাসুরেন্স কোম্পানির কাছেই ১ হাজার গ্রাহকের পাওনা আছে ১০ কোটি টাকা ।