পোশাক শিল্পের সংকট কাটাতে বাড়াতে হবে অর্থনৈতিক কূটনীতি
- আপডেট সময় : ০১:৪৮:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুন ২০২০
- / ১৫৫৫ বার পড়া হয়েছে
করোনা পরিস্থিতিতে তৈরী পোশাক খাতের ভবিষ্যত নিয়ে বিজিএমইএ নেতারা হতাশার কথা জানালেও বন্দর নগরী চট্টগ্রামের গার্মেন্টস মালিকরা শোনাচ্ছেন আশার বাণী। তাদের দাবি, করোনার কারণে চীনের সাথে বাণিজ্যিক সম্পর্কের অবনতি হয়েছে ইউরোপ, আমেরিকাসহ পশ্চিমা বিশ্বের। এ সুযোগকে কাজে লাগাতে পারলে সংকট কাটিয়ে ফের ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশের তৈরী পোশাক শিল্প। তবে তার জন্য বাড়াতে হবে অর্থনৈতিক কূটনীতি।
বিজিএমইএ বলছে, করোনার কারণে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তৈরী পোশাক শিল্প। ৩ বিলিয়ন ডলারের অর্ডার বাতিল হয়েছে গেল দু’মাসে। বর্তমানে যে পরিমান অর্ডার, তাতে সক্ষমতার মাত্র ৫৫ ভাগ ব্যবহার করতে পারছেন তারা।
কিন্তু চট্টগ্রামের চিত্র সম্পুর্ণ আলাদা। ইপিজেডে শ্রমিকদের কর্মচাঞ্চল্যতা আগের মতোই। মালিকরাও বলছেন , করোনার কারণে টানা এক মাস গার্মেন্টস বন্ধ থাকায় যে সংকটের আশংকা ছিলো, এখন তা অনেকটাই কেটে গেছে।
তৈরী পোশাক শিল্পে অবস্থান দ্বিতীয় হলেও মোট চাহিদার মাত্র ৭ থেকে ৮ শতাংশই পুরণ করে বাংলাদেশ । প্রায় ৬০ শতাংশ পুরণ করে এই তালিকার শীর্ষে চীন। ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, ভারত, পাকিস্তানসহ অন্য দেশের অবদান ৫ থেকে ৬ শতাংশ। তাই করোনা পরিস্থিতির পর এ খাতে উজ্জ্বল সম্ভাবনা দেখছেন ব্যবসায়ী নেতারা।
তবে বিজিএমইএ’র চট্টগ্রামের নেতারা বলছেন, করোনা পরবর্তী পরিস্থিতিতে সরকারের কুটনৈতিক তৎপরতার ওপরই নির্ভর করছে এ খাতের সফলতা।
রপ্তানীমুখি দেশগুলোতে বছরের জুন-জুলাই মাস ফ্রুটস মৌসুম, আগস্ট-সেপ্টেম্বর হলিডে আর নভেম্বর- ডিসেম্বর স্প্রিং মৌসুম হিসেবে পরিচিত। করোনার কারণে ফ্রুটস মৌসুমে মার খেলেও হলিডে আর স্প্রিং মৌসুমে সন্তোষজনক অর্ডার পেয়েছেন বাংলাদেশের গার্মেন্টস মালিকরা। ফুটেজ-৩